ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
নেপালকে হারিয়ে আবারও সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব আবারও প্রমাণ করল বাংলাদেশের নারী ফুটবল দল। কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে স্বাগতিক নেপালকে ২-১ গোলে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জয় করল সাবিনা খাতুনের দল।
প্রথমার্ধে দুই দলই বেশ কয়েকবার আক্রমণে ওঠে। তবে বিরতি পর্যন্ত কোন দলই গোলের দেখা পায়নি। দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে গতি বাড়ায় বাংলাদেশ। ৫১ মিনিটে ফরোয়ার্ড তহুরা ও অধিনায়ক সাবিনার দারুণ সমন্বয়ে বল পেয়ে যান মনিকা চাকমা। তার নিখুঁত প্লেসিংয়ে বল জালে জড়ালে ১-০ গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ।
তবে ৫৪ মিনিটে মধ্যমাঠ থেকে থ্রু পাসে আমিশা কার্কি গোল করে নেপালকে সমতায় ফেরান। এ গোলের পর প্রায় ২০ হাজার নেপালি দর্শকের উচ্ছ্বাসে স্টেডিয়াম
গর্জে ওঠে। সমতা ফেরানোর পরও দুই দলই গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। ৬৭ মিনিটে বাংলাদেশ অধিনায়ক মারিয়া মান্দার শট নেপাল গোলরক্ষক রুখে দেন। অন্যদিকে নেপালও দুইবার প্রতি-আক্রমণে গিয়ে ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যন্ত ৮২ মিনিটে বাঁ প্রান্ত থেকে মাসুরার থ্রো-ইন থেকে বল পান ঋতুপর্ণা চাকমা। বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া তার জোরালো শটে নেপালের গোলরক্ষক বল ছুঁলেও জালে প্রবেশ করে। এই গোলে ২-১ ব্যবধানে লিড নেয় বাংলাদেশ। এরপর নেপাল আর কোনো গোল করতে না পারলে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত হয়। একই ভেন্যুতে ২০২২ সালে ৩-১ ব্যবধানে নেপালকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো সাফ শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। এবারও সেই নেপালকে হারিয়ে একই ট্রফি ধরে রাখল দলটি, যা দক্ষিণ এশিয়ায়
বাংলাদেশের জন্য এক অনন্য কীর্তি।
গর্জে ওঠে। সমতা ফেরানোর পরও দুই দলই গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। ৬৭ মিনিটে বাংলাদেশ অধিনায়ক মারিয়া মান্দার শট নেপাল গোলরক্ষক রুখে দেন। অন্যদিকে নেপালও দুইবার প্রতি-আক্রমণে গিয়ে ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যন্ত ৮২ মিনিটে বাঁ প্রান্ত থেকে মাসুরার থ্রো-ইন থেকে বল পান ঋতুপর্ণা চাকমা। বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া তার জোরালো শটে নেপালের গোলরক্ষক বল ছুঁলেও জালে প্রবেশ করে। এই গোলে ২-১ ব্যবধানে লিড নেয় বাংলাদেশ। এরপর নেপাল আর কোনো গোল করতে না পারলে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত হয়। একই ভেন্যুতে ২০২২ সালে ৩-১ ব্যবধানে নেপালকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো সাফ শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। এবারও সেই নেপালকে হারিয়ে একই ট্রফি ধরে রাখল দলটি, যা দক্ষিণ এশিয়ায়
বাংলাদেশের জন্য এক অনন্য কীর্তি।