ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
১৯ দেশ থেকে অভিবাসন স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র, তালিকায় নেই বাংলাদেশ
গাজায় শান্তি বাস্তবায়নে জোর যৌথ প্রতিরক্ষায় গুরুত্বারোপ
রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ, ১১ বছর পর ফের বিমানের খোঁজে অভিযান
গাজায় কমলেও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি নিপীড়ন বেড়েছে
ইসলামাবাদ ও রাওয়ালপিন্ডিতে ১৪৪ ধারা জারি
ইরানে স্বর্ণের বিশাল মজুতের সন্ধান
খালেদা জিয়ার অসুস্থতায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ নরেন্দ্র মোদির
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর কিছু অমর উক্তি আজও অনুপ্রেরণার উৎস
ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ বিরোধী আজাদী আন্দোলনে নেতাজি সুভষচন্দ্র বসু ছিলেন এক উজ্জল নক্ষত্র ও মহান চরিত্র। যিনি নিজের জীবনের পুরোটাই উৎসর্গ করেছিলেন এই ভূখণ্ডের মানুষকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করতে।
ইতিহাসের এই নায়ক ছিলেন ভারতীয় রাজনীতিতে বামপন্থি ধারার অন্যতম শীর্ষস্থানীয় একজন নেতা। মহা এই নেতার ছিল সবাইকে নিয়ে চলার অসাধারণ এক প্রতিভা। যার কারণে আজও কোটি কোটি মানুষের প্রেরণা বাতিঘর হয়ে রয়ে গেছেন তিনি।
১৮৯৭ সালে ভারতের ওড়িশা রাজ্যের কটক শহরে জন্মগ্রহণ সুভাষ চন্দ্র বসুর। সুভাষ চন্দ্রে বহু কথাই জীবনের নানান সংগ্রামে আমাদের পথচলার পাথেয় হয়ে রয়েছে। চলুন জেনে নেই নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর এমন কিছু অবিস্মরণীয় বাণী ও উক্তি।
১) উচ্চ
চিন্তা দ্বারা দুর্বলতা দূর হয়। আমাদের সর্বদা উচ্চ চিন্তা তৈরি করা উচিত। ২) দেশমাতৃতার স্বাধীনতার লড়াইয়ে নেতাজির স্লোগান ছিল, তুমি আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাকে স্বাধীনতা দেব। ৩) আপনার নিজের শক্তিতে বিশ্বাস করুন, ধার করা শক্তি আপনার জন্য মারাত্মক। ৪)কোনো বিশেষ আদর্শের জন্য একজন মৃত্যুবরণ করতে পারেন। কিন্তু সেই আদর্শের মৃত্যু হয় না। সেই আদর্শ একজনের মৃত্যুর পর হাজার জনের মধ্যে ছড়িয়ে যায়। ৫)আমাদের যাত্রা যতই ভয়ংকর, বেদনাদায়ক এবং খারাপ হোক না কেন, আমাদের এগিয়ে যেতে হবে,' এই মন্ত্র লড়াইয়ের বীজ বোনে জীবনের সকল ক্ষেত্রে। ৬) নেতাজি বলছেন, ‘যদি কখনো মাথা নত করতে হয়, বীরের মতো মাথা নত করুন।’ ৭) ‘সাফল্য সবসময়
ব্যর্থতার স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। তাই ব্যর্থতাকে কেউ ভয় পাবেন না।’ ৮) স্বাধীনতা সংগ্রাম নিয়ে তার বার্তা- ‘মানুষ, টাকাকড়ি, বাহ্যিক আড়ম্বর দিয়ে জয়লাভ বা স্বাধীনতা ক্রয় যায় না। আমাদের আত্মশক্তিতে বলিয়ান থাকতে হবে, যা সাহসী পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করবে।’ ৯) ‘সত্যান্বেষণ না করা পর্যন্ত আমরা নীরব হয়ে বসে থাকব না, বা থাকা উচিতও নয়’। ১০) ‘জীবনের পথ কেমনভাবে গঠন করা উচিত? উত্তর আসছে নেতাজির এই বার্তা থেকে-‘মনে রাখবেন সবচেয়ে বড় অপরাধ অন্যায় সহ্য করা এবং ভুলের সঙ্গে সমঝোতা করা।’
চিন্তা দ্বারা দুর্বলতা দূর হয়। আমাদের সর্বদা উচ্চ চিন্তা তৈরি করা উচিত। ২) দেশমাতৃতার স্বাধীনতার লড়াইয়ে নেতাজির স্লোগান ছিল, তুমি আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাকে স্বাধীনতা দেব। ৩) আপনার নিজের শক্তিতে বিশ্বাস করুন, ধার করা শক্তি আপনার জন্য মারাত্মক। ৪)কোনো বিশেষ আদর্শের জন্য একজন মৃত্যুবরণ করতে পারেন। কিন্তু সেই আদর্শের মৃত্যু হয় না। সেই আদর্শ একজনের মৃত্যুর পর হাজার জনের মধ্যে ছড়িয়ে যায়। ৫)আমাদের যাত্রা যতই ভয়ংকর, বেদনাদায়ক এবং খারাপ হোক না কেন, আমাদের এগিয়ে যেতে হবে,' এই মন্ত্র লড়াইয়ের বীজ বোনে জীবনের সকল ক্ষেত্রে। ৬) নেতাজি বলছেন, ‘যদি কখনো মাথা নত করতে হয়, বীরের মতো মাথা নত করুন।’ ৭) ‘সাফল্য সবসময়
ব্যর্থতার স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। তাই ব্যর্থতাকে কেউ ভয় পাবেন না।’ ৮) স্বাধীনতা সংগ্রাম নিয়ে তার বার্তা- ‘মানুষ, টাকাকড়ি, বাহ্যিক আড়ম্বর দিয়ে জয়লাভ বা স্বাধীনতা ক্রয় যায় না। আমাদের আত্মশক্তিতে বলিয়ান থাকতে হবে, যা সাহসী পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করবে।’ ৯) ‘সত্যান্বেষণ না করা পর্যন্ত আমরা নীরব হয়ে বসে থাকব না, বা থাকা উচিতও নয়’। ১০) ‘জীবনের পথ কেমনভাবে গঠন করা উচিত? উত্তর আসছে নেতাজির এই বার্তা থেকে-‘মনে রাখবেন সবচেয়ে বড় অপরাধ অন্যায় সহ্য করা এবং ভুলের সঙ্গে সমঝোতা করা।’



