ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আলোচনা থাকলেও আপাতত উপদেষ্টা পরিষদে রদবদল হচ্ছে না
এবার বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করল ভারত সরকার
আয়কর রিটার্নের নোটিশ পেলেন ফুটপাতের পিঠা বিক্রেতা তন্নী
লাশের রাজনীতি, পরিকল্পিত সন্ত্রাসঃ ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ
কপালে আঘাতের দগদগে চিহ্ন দিচ্ছে খুনের সাক্ষ্য: আশিকুরের মৃত্যু ‘স্বাভাবিক’ নয়, ‘রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ড’ এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
২০ বছর পর বাংলাদেশের মাটিতে জিন্নাহ উৎসব: স্বাধীনতাবিরোধীদের নতুন বার্তা
‘ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হাদি মৃত্যুর পর কাল্টে পরিণত, সরকার তার আদর্শ উদ্যাপন করছে’: ভারতীয় গণমাধ্যম
‘নুন-মরিচ দিয়ে স্বাধীনতা চটকে আমরা বিচিত্র পদের ভর্তা খেতে পারব’
শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর দেশে বড় ধরনের পরিবর্তন এসেছে। মানুষ এখন খোলামনে, নির্ভয়ে যেকোনো কথা বলতে পারে, লিখতে পারে। বাকস্বাধীনতার সর্বোচ্চ প্রয়োগ বা অপপ্রয়োগের এই ‘মচ্ছব’ দেখে কিছুটা চিন্তিত দেশের প্রবীণ অভিনেতা আফজাল হোসেন।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) ফেসবুকে এক দীর্ঘ স্ট্যাটাসে বাকস্বাধীনতা নিয়ে আফজাল হোসেন লিখেছেন, ‘একসময় সবাইকে কথা হিসাব করে বলতে হয়েছে। এখন যার যেমন খুশি বলা যায় বলে লাগাম ছাড়া কথা বলাবলি হচ্ছে। যখন বলার দরকার; বলা হয়নি, বলা যায়নি। বিড়াল হয়ে কাটানো জীবনে হঠাৎ বাঘ হয়ে দেখানোর সুযোগ মিলেছে। এখন মানুষ নিশ্চিত, নিজের গলায় বাঘের গর্জন দিলে কারও চোখ রাঙানি দেখতে হবে না বা ঘর চেপে
ধরতে আসবে না কেউ।’ বাকস্বাধীনতার উল্টোপিঠ তুলে ধরে নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে এই অভিনেতা আরও লিখেছেন, ‘আমাদের সভ্যতার ভব্যতার সীমা জানা নেই। অপমানজনক আচরণ, কথা বলায় আমাদের দক্ষতা সর্বজনবিদিত। এখন যেন বুক ফুলিয়ে অনুচিত কাণ্ড করা যায়। যেমন খুশি বলে ও করে মর্যাদা বৃদ্ধির সুবর্ণ সুযোগ এসেছে। গতকাল দেখতে পেলাম অসম্মান করে কথা বলা মানুষ টেলিভিশন চ্যানেলে খবর হয়েছে। বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তাকে পর্দায় হাজির করা হলো। টেলিফোনে দায়িত্বশীল, দেশপ্রেমিক দাবি করা মানুষটাকে বলতে শোনা গেল, সে উচিত কাজই করেছে, কোনো অন্যায় করেনি।’ স্ট্যাটাসের শেষাংশে ক্ষোভ প্রকাশ করে আফজাল হোসেন লিখেছেন, ‘দিনে দিনে নিশ্চয়ই আরও উন্নতি হবে। ইচ্ছামতো নুন-মরিচ দিয়ে স্বাধীনতা চটকে আমরা
অনেকেই বিচিত্র পদের ভর্তা বানিয়ে খেতে পারব। স্বাধীনতার ভর্তা বানানোর নানা রকম রেসিপি আগ্রহ নিয়ে মুখস্ত করার মানুষ দেশে বহু আছে। সেই বহুর জন্য রেসিপি বাজারজাত করে জনপ্রিয় হতে উৎসাহী মানুষ, প্রতিষ্ঠানও কম নেই।’
ধরতে আসবে না কেউ।’ বাকস্বাধীনতার উল্টোপিঠ তুলে ধরে নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে এই অভিনেতা আরও লিখেছেন, ‘আমাদের সভ্যতার ভব্যতার সীমা জানা নেই। অপমানজনক আচরণ, কথা বলায় আমাদের দক্ষতা সর্বজনবিদিত। এখন যেন বুক ফুলিয়ে অনুচিত কাণ্ড করা যায়। যেমন খুশি বলে ও করে মর্যাদা বৃদ্ধির সুবর্ণ সুযোগ এসেছে। গতকাল দেখতে পেলাম অসম্মান করে কথা বলা মানুষ টেলিভিশন চ্যানেলে খবর হয়েছে। বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তাকে পর্দায় হাজির করা হলো। টেলিফোনে দায়িত্বশীল, দেশপ্রেমিক দাবি করা মানুষটাকে বলতে শোনা গেল, সে উচিত কাজই করেছে, কোনো অন্যায় করেনি।’ স্ট্যাটাসের শেষাংশে ক্ষোভ প্রকাশ করে আফজাল হোসেন লিখেছেন, ‘দিনে দিনে নিশ্চয়ই আরও উন্নতি হবে। ইচ্ছামতো নুন-মরিচ দিয়ে স্বাধীনতা চটকে আমরা
অনেকেই বিচিত্র পদের ভর্তা বানিয়ে খেতে পারব। স্বাধীনতার ভর্তা বানানোর নানা রকম রেসিপি আগ্রহ নিয়ে মুখস্ত করার মানুষ দেশে বহু আছে। সেই বহুর জন্য রেসিপি বাজারজাত করে জনপ্রিয় হতে উৎসাহী মানুষ, প্রতিষ্ঠানও কম নেই।’



