ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পাকিস্তান ও ইউনুস সরকারের গোপন ঘনিষ্ঠতা,বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ঝুঁকিতে
পুলিশের নতুন পোশাক কেনাকাটায় অস্বচ্ছতার অভিযোগ
১১ মাসে ১৭০ ধর্ষণ
ইমরানের ‘আইডল’ বঙ্গবন্ধু ইমরান খানের মুখে প্রশংসা, পাক সেনাবাহিনীর চোখে বঙ্গবন্ধু ‘গদ্দার’
‘ভারত টুকরো না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে শান্তি আসবে না’: সাবেক জেনারেল আজমির বিস্ফোরক মন্তব্যে তোলপাড়
এক বছরেও প্রকাশ হয়নি উপদেষ্টাদের আয়–সম্পদের হিসাব স্বচ্ছতার প্রতিশ্রুতি মিললেও বাস্তবে অদৃশ্য, সরকারের জবাবদিহিতা নিয়ে ঘনীভূত প্রশ্ন
শেরপুর সীমান্তে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে সরকারের ক্ষতি কোটি টাকা
‘নুন-মরিচ দিয়ে স্বাধীনতা চটকে আমরা বিচিত্র পদের ভর্তা খেতে পারব’
শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর দেশে বড় ধরনের পরিবর্তন এসেছে। মানুষ এখন খোলামনে, নির্ভয়ে যেকোনো কথা বলতে পারে, লিখতে পারে। বাকস্বাধীনতার সর্বোচ্চ প্রয়োগ বা অপপ্রয়োগের এই ‘মচ্ছব’ দেখে কিছুটা চিন্তিত দেশের প্রবীণ অভিনেতা আফজাল হোসেন।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) ফেসবুকে এক দীর্ঘ স্ট্যাটাসে বাকস্বাধীনতা নিয়ে আফজাল হোসেন লিখেছেন, ‘একসময় সবাইকে কথা হিসাব করে বলতে হয়েছে। এখন যার যেমন খুশি বলা যায় বলে লাগাম ছাড়া কথা বলাবলি হচ্ছে। যখন বলার দরকার; বলা হয়নি, বলা যায়নি। বিড়াল হয়ে কাটানো জীবনে হঠাৎ বাঘ হয়ে দেখানোর সুযোগ মিলেছে। এখন মানুষ নিশ্চিত, নিজের গলায় বাঘের গর্জন দিলে কারও চোখ রাঙানি দেখতে হবে না বা ঘর চেপে
ধরতে আসবে না কেউ।’ বাকস্বাধীনতার উল্টোপিঠ তুলে ধরে নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে এই অভিনেতা আরও লিখেছেন, ‘আমাদের সভ্যতার ভব্যতার সীমা জানা নেই। অপমানজনক আচরণ, কথা বলায় আমাদের দক্ষতা সর্বজনবিদিত। এখন যেন বুক ফুলিয়ে অনুচিত কাণ্ড করা যায়। যেমন খুশি বলে ও করে মর্যাদা বৃদ্ধির সুবর্ণ সুযোগ এসেছে। গতকাল দেখতে পেলাম অসম্মান করে কথা বলা মানুষ টেলিভিশন চ্যানেলে খবর হয়েছে। বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তাকে পর্দায় হাজির করা হলো। টেলিফোনে দায়িত্বশীল, দেশপ্রেমিক দাবি করা মানুষটাকে বলতে শোনা গেল, সে উচিত কাজই করেছে, কোনো অন্যায় করেনি।’ স্ট্যাটাসের শেষাংশে ক্ষোভ প্রকাশ করে আফজাল হোসেন লিখেছেন, ‘দিনে দিনে নিশ্চয়ই আরও উন্নতি হবে। ইচ্ছামতো নুন-মরিচ দিয়ে স্বাধীনতা চটকে আমরা
অনেকেই বিচিত্র পদের ভর্তা বানিয়ে খেতে পারব। স্বাধীনতার ভর্তা বানানোর নানা রকম রেসিপি আগ্রহ নিয়ে মুখস্ত করার মানুষ দেশে বহু আছে। সেই বহুর জন্য রেসিপি বাজারজাত করে জনপ্রিয় হতে উৎসাহী মানুষ, প্রতিষ্ঠানও কম নেই।’
ধরতে আসবে না কেউ।’ বাকস্বাধীনতার উল্টোপিঠ তুলে ধরে নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে এই অভিনেতা আরও লিখেছেন, ‘আমাদের সভ্যতার ভব্যতার সীমা জানা নেই। অপমানজনক আচরণ, কথা বলায় আমাদের দক্ষতা সর্বজনবিদিত। এখন যেন বুক ফুলিয়ে অনুচিত কাণ্ড করা যায়। যেমন খুশি বলে ও করে মর্যাদা বৃদ্ধির সুবর্ণ সুযোগ এসেছে। গতকাল দেখতে পেলাম অসম্মান করে কথা বলা মানুষ টেলিভিশন চ্যানেলে খবর হয়েছে। বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তাকে পর্দায় হাজির করা হলো। টেলিফোনে দায়িত্বশীল, দেশপ্রেমিক দাবি করা মানুষটাকে বলতে শোনা গেল, সে উচিত কাজই করেছে, কোনো অন্যায় করেনি।’ স্ট্যাটাসের শেষাংশে ক্ষোভ প্রকাশ করে আফজাল হোসেন লিখেছেন, ‘দিনে দিনে নিশ্চয়ই আরও উন্নতি হবে। ইচ্ছামতো নুন-মরিচ দিয়ে স্বাধীনতা চটকে আমরা
অনেকেই বিচিত্র পদের ভর্তা বানিয়ে খেতে পারব। স্বাধীনতার ভর্তা বানানোর নানা রকম রেসিপি আগ্রহ নিয়ে মুখস্ত করার মানুষ দেশে বহু আছে। সেই বহুর জন্য রেসিপি বাজারজাত করে জনপ্রিয় হতে উৎসাহী মানুষ, প্রতিষ্ঠানও কম নেই।’



