ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বহুজাতিক সমাজে ইসলামিক শিক্ষাদানে এলহাম একাডেমির প্রশংসা
আলবেনিতে বিজয়ের অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ের গভীরে ভালোবাসায় আঁকা প্রিয় বাংলাদেশ প্রিয় আমেরিকা’
আলবেনিতে বিজয়ের অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ের গভীরে ভালোবাসায় আঁকা প্রিয় বাংলাদেশ প্রিয় আমেরিকা’
নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে “আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস-২০২৪” ও “জাতীয় প্রবাসী দিবস-২০২৪”
মইনুল-আসাদ নেতৃত্বাধীন জালালাবাদ এসোসিয়েশনের বিজয় দিবস পালন
নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে মহান বিজয় দিবস উদযাপন
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উদযাপন
নিউইয়র্কে বাংলাদেশির কাছ থেকে কেনা কলায় শিল্পকর্ম, বিক্রি হলো ৭৪ কোটি টাকায়
রুপালি রঙের টেপ দিয়ে সাদা রঙের দেয়ালে সাঁটা হলুদ রঙের একটি কলা। গতকাল বুধবার নিউইয়র্কে একটি নিলামে ইতালির শিল্পী মাউরিজিও কাতেলানের সেই কলার শিল্পকর্মটি ৭৪ কোটির (৬২ লাখ ডলার) বেশি টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর এই শিল্পকর্মের কলা কেনা হয়েছে নিউইয়র্কের এক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফল বিক্রেতার কাছ থেকে।
নিলাম হাউস সদবির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নিলাম করার আগে সদবি থেকে এটি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সে সময় সদবি কর্তৃপক্ষ বলেছিল, কাতেলানের এই শিল্পকর্মটি ১২ কোটির (১০ লাখ ডলার) বেশি টাকায় বিক্রি হবে বলে তারা আশা করছে।
নিলামে সদবির সেই প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি দামে শিল্পকর্মটি বিক্রি হয়। একজন ক্রিপ্টোকারেন্সি
উদ্যোক্তা সেটি কিনেছেন। ‘কমেডিয়ান’ শিরোনামে কাতেলানের শিল্পকর্মটিতে যে পাকা কলাটি দেখা যায়, সেটি সত্যিকারের কলা। ২০১৯ সালে মিয়ামি বিচ ফেয়ারে আর্ট ব্যাসেলে একটি প্রদর্শনীতে প্রথম ‘কমেডিয়ান’–এর প্রদর্শনী হয়। সেবার প্রদর্শনী চলাকালে অন্য একজন শিল্পী দেয়াল থেকে কলাটি খুলে খেয়ে ফেলেছিলেন। তাঁর ওই কাণ্ড নিয়ে হাসির রোল উঠেছিল। পরে ফাঁকা জায়গায় আরেকটি কলা লাগিয়ে দেওয়া হয়। তখন থেকেই এই কলা শিল্পকর্ম নিয়ে হইচই চলছে। এত বেশি দর্শনার্থী ভিড় করে সেটির সামনে সেলফি তুলতে হুড়াহুড়ি করেছিলেন যে সেলফি-শিকারিদের চাপে মিয়ামির প্রদর্শনের স্থান থেকে সেটি সরিয়ে নিতে হয়েছিল। সেবার এই শিল্পকর্মটির তিনটি সংস্করণ ১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন
ডলারে বিক্রি হয়। তখন এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। তখন নিউইয়র্ক পোস্টের এক খবরে বলা হয়েছিল, বাজার হলো ‘কলা’–এর। শিল্পকর্মের বিশ্ব ‘পাগল হয়ে গেছে’। নিউইয়র্ক টাইমসের এক খবরে বলা হয়, গত বুধবার নিউইয়র্কের ম্যানহাটন থেকে এক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফল বিক্রেতার কাছ থেকে মাত্র ৩৫ সেন্টে এই কলা কেনা হয়েছে। নিউইয়র্কের নিলাম হাউস থেকে এবার সেটি কিনেছেন চীনে জন্ম নেওয়া ক্রিপ্টো প্রতিষ্ঠাতা জাস্টিন সান। তিনি এর আগেও শিল্পকর্ম সংগ্রাহক এবং বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি ‘খেলোয়াড়’ হিসেবে গণমাধ্যমের সংবাদ শিরোনাম হয়েছিলেন। সানের বরাত দিয়ে সদবি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এটি শুধু একটি শিল্পকর্ম নয়। এটি একটি সাংস্কৃতিক ঘটনার প্রতিনিধিত্ব করছে। এটি ক্রিপ্টোকারেন্সি সমাজ, মিম এবং শিল্পকর্ম বিশ্বের
মধ্যে সেতুবন্ধ। ভবিষ্যতে এটি আরও আলোচনা এবং চিন্তায় উৎসাহ জোগাবে বলে আমার বিশ্বাস। এটি ইতিহাসের অংশ হবে।’ নিলামে সাতজন সম্ভাব্য ক্রেতা শিল্পকর্মটি কেনার লড়াইয়ে ছিলেন। এটির ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছিল ১০ থেকে ১৫ লাখ মার্কিন ডলার। যেহেতু টেপ দিয়ে দেয়ালে সাঁটা কলাটি তাজা, সেটি একসময় পচে নষ্ট হয়ে যাবে। তাই সানকে একটি প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, শিল্পকর্মটি ইতালির শিল্পী কাতেলানের সৃষ্টি। কলা পচে গেলে কীভাবে সেটি পাল্টাতে হবে সে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। সান ক্রিপ্টোমুদ্রা ট্রনের (Tron) প্রতিষ্ঠাতা। তিনি বলেছেন, তিনিও তাঁর কেনা শিল্পকর্মে থাকা কলাটি খেয়ে ফেলতে চান। কাতেলান শুধু তাঁর কলা শিল্পকর্মের জন্যই পরিচিত নন। বরং ১৮ ক্যারেট সোনা দিয়ে
তাঁর তৈরি একটি টয়লেটও বিশ্বজুড়ে খবরের শিরোনাম হয়েছে। তাঁর ওই টয়লেটটির নাম ‘আমেরিকা’। স্বাভাবিক অন্যান্য টয়লেটের মতো করেই সেটি ব্যবহার করা যায়। হোয়াইট হাউসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের সময় তিনি সোনার তৈরি টয়লেটটি ট্রাম্পকে ধার দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
উদ্যোক্তা সেটি কিনেছেন। ‘কমেডিয়ান’ শিরোনামে কাতেলানের শিল্পকর্মটিতে যে পাকা কলাটি দেখা যায়, সেটি সত্যিকারের কলা। ২০১৯ সালে মিয়ামি বিচ ফেয়ারে আর্ট ব্যাসেলে একটি প্রদর্শনীতে প্রথম ‘কমেডিয়ান’–এর প্রদর্শনী হয়। সেবার প্রদর্শনী চলাকালে অন্য একজন শিল্পী দেয়াল থেকে কলাটি খুলে খেয়ে ফেলেছিলেন। তাঁর ওই কাণ্ড নিয়ে হাসির রোল উঠেছিল। পরে ফাঁকা জায়গায় আরেকটি কলা লাগিয়ে দেওয়া হয়। তখন থেকেই এই কলা শিল্পকর্ম নিয়ে হইচই চলছে। এত বেশি দর্শনার্থী ভিড় করে সেটির সামনে সেলফি তুলতে হুড়াহুড়ি করেছিলেন যে সেলফি-শিকারিদের চাপে মিয়ামির প্রদর্শনের স্থান থেকে সেটি সরিয়ে নিতে হয়েছিল। সেবার এই শিল্পকর্মটির তিনটি সংস্করণ ১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন
ডলারে বিক্রি হয়। তখন এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। তখন নিউইয়র্ক পোস্টের এক খবরে বলা হয়েছিল, বাজার হলো ‘কলা’–এর। শিল্পকর্মের বিশ্ব ‘পাগল হয়ে গেছে’। নিউইয়র্ক টাইমসের এক খবরে বলা হয়, গত বুধবার নিউইয়র্কের ম্যানহাটন থেকে এক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফল বিক্রেতার কাছ থেকে মাত্র ৩৫ সেন্টে এই কলা কেনা হয়েছে। নিউইয়র্কের নিলাম হাউস থেকে এবার সেটি কিনেছেন চীনে জন্ম নেওয়া ক্রিপ্টো প্রতিষ্ঠাতা জাস্টিন সান। তিনি এর আগেও শিল্পকর্ম সংগ্রাহক এবং বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি ‘খেলোয়াড়’ হিসেবে গণমাধ্যমের সংবাদ শিরোনাম হয়েছিলেন। সানের বরাত দিয়ে সদবি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এটি শুধু একটি শিল্পকর্ম নয়। এটি একটি সাংস্কৃতিক ঘটনার প্রতিনিধিত্ব করছে। এটি ক্রিপ্টোকারেন্সি সমাজ, মিম এবং শিল্পকর্ম বিশ্বের
মধ্যে সেতুবন্ধ। ভবিষ্যতে এটি আরও আলোচনা এবং চিন্তায় উৎসাহ জোগাবে বলে আমার বিশ্বাস। এটি ইতিহাসের অংশ হবে।’ নিলামে সাতজন সম্ভাব্য ক্রেতা শিল্পকর্মটি কেনার লড়াইয়ে ছিলেন। এটির ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছিল ১০ থেকে ১৫ লাখ মার্কিন ডলার। যেহেতু টেপ দিয়ে দেয়ালে সাঁটা কলাটি তাজা, সেটি একসময় পচে নষ্ট হয়ে যাবে। তাই সানকে একটি প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, শিল্পকর্মটি ইতালির শিল্পী কাতেলানের সৃষ্টি। কলা পচে গেলে কীভাবে সেটি পাল্টাতে হবে সে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। সান ক্রিপ্টোমুদ্রা ট্রনের (Tron) প্রতিষ্ঠাতা। তিনি বলেছেন, তিনিও তাঁর কেনা শিল্পকর্মে থাকা কলাটি খেয়ে ফেলতে চান। কাতেলান শুধু তাঁর কলা শিল্পকর্মের জন্যই পরিচিত নন। বরং ১৮ ক্যারেট সোনা দিয়ে
তাঁর তৈরি একটি টয়লেটও বিশ্বজুড়ে খবরের শিরোনাম হয়েছে। তাঁর ওই টয়লেটটির নাম ‘আমেরিকা’। স্বাভাবিক অন্যান্য টয়লেটের মতো করেই সেটি ব্যবহার করা যায়। হোয়াইট হাউসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের সময় তিনি সোনার তৈরি টয়লেটটি ট্রাম্পকে ধার দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন।