ধারের টাকা কিভাবে ফেরত পাবেন ?
অনেক সময় আমরা বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়-স্বজন টাকা পয়সা ধার দিয়ে থাকি, ধার দেয়ার সময় কিছু জিনিস খেয়াল রাখা উচিত যেন পরবর্তীতে আপনার নিজস্ব টাকা পেতে, বেগ পেতে না হয়।
টাকা ধার দেওয়ার পর ফেরত পেতে দেরি হলে কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন
১. স্মরণ করিয়ে দিন: শিষ্টাচার বজায় রেখে প্রথমে ঋণগ্রহীতাকে ফোন, মেসেজ বা ব্যক্তিগতভাবে বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিন। অনেক সময় মানুষ ব্যস্ততার কারণে ভুলে যেতে পারে।
২. সমস্যা বুঝতে চেষ্টা করুন: ঋণগ্রহীতার আর্থিক অবস্থার খোঁজ নিন। যদি তারা প্রকৃত সমস্যায় থাকেন, তবে একটি নতুন সময়সীমা নির্ধারণ করে দিন।
৩. লিখিত চুক্তি বা প্রমাণ যাচাই করুন: যদি ঋণের বিষয়ে কোনো লিখিত চুক্তি, মেসেজ, বা
সাক্ষী থাকে, তাহলে সেগুলো প্রস্তুত রাখুন। এটি পরবর্তী পদক্ষেপে কাজে আসবে। ৪. আইনি ব্যবস্থা: যদি ঋণগ্রহীতা টাকা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানান বা বারবার সময়ক্ষেপণ করেন তাহলে একজন আইনজীবীর মাধ্যমে একটি লিখিত আইনি নোটিশ পাঠান।থানা বা আদালতে অভিযোগ দায়ের: যদি বিষয়টি গুরুতর হয়, স্থানীয় থানায় বা আদালতে অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। ৫. মধ্যস্থতা বা সমঝোতার চেষ্টা:বিষয়টি বন্ধুত্বপূর্ণভাবে সমাধান করার জন্য একটি নিরপেক্ষ ব্যক্তি বা পক্ষের সাহায্য নিতে পারেন। ৬. অন্যদের সতর্ক করা :যদি ঋণগ্রহীতা অসাধু ব্যক্তি বলে মনে হয়, তবে তাদের সম্পর্কে অন্যদের সতর্ক করতে পারেন। তবে, এটি করার আগে নিশ্চিত হোন যে এটি প্রমাণসহ করা হচ্ছে। যতটাসম্ভব ধার দেওয়ার আগে ঋণগ্রহীতার আর্থিক অবস্থা
ও বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করুন।
সাক্ষী থাকে, তাহলে সেগুলো প্রস্তুত রাখুন। এটি পরবর্তী পদক্ষেপে কাজে আসবে। ৪. আইনি ব্যবস্থা: যদি ঋণগ্রহীতা টাকা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানান বা বারবার সময়ক্ষেপণ করেন তাহলে একজন আইনজীবীর মাধ্যমে একটি লিখিত আইনি নোটিশ পাঠান।থানা বা আদালতে অভিযোগ দায়ের: যদি বিষয়টি গুরুতর হয়, স্থানীয় থানায় বা আদালতে অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। ৫. মধ্যস্থতা বা সমঝোতার চেষ্টা:বিষয়টি বন্ধুত্বপূর্ণভাবে সমাধান করার জন্য একটি নিরপেক্ষ ব্যক্তি বা পক্ষের সাহায্য নিতে পারেন। ৬. অন্যদের সতর্ক করা :যদি ঋণগ্রহীতা অসাধু ব্যক্তি বলে মনে হয়, তবে তাদের সম্পর্কে অন্যদের সতর্ক করতে পারেন। তবে, এটি করার আগে নিশ্চিত হোন যে এটি প্রমাণসহ করা হচ্ছে। যতটাসম্ভব ধার দেওয়ার আগে ঋণগ্রহীতার আর্থিক অবস্থা
ও বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করুন।