
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যৌন নির্যাতনে বেশি জড়িত আপন ও পরিচিতজনরা

মাগুরার সেই শিশুর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

‘মসজিদে অজু করার পানিও পাচ্ছি না’

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

কাঠগড়ায় তর্কে জড়ালেন ইনু, হাতকড়া খুলে দিল পুলিশ

হেঁটে হজ করা দেবারের শতবর্ষী কবর নিয়ে রহস্য

অবকাঠামো উন্নয়নে জাপানের অব্যাহত সহায়তা চায় বাংলাদেশ
কর্মব্যস্ততায় ফিরেছেন আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের শ্রমিকরা

শ্রমিক অসন্তোষের মুখে আশুলিয়ায় বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানাগুলোর মধ্যে অধিকাংশই খুলে দেওয়া হয়েছে। শনিবার সকালে এসব কারখানায় বৃষ্টি উপেক্ষা করে কাজে যোগ দিয়েছেন শ্রমিকরা। শিল্পাঞ্চলের কোথাও কোনো শ্রমিক অসন্তোষ ও কর্মবিরতির খবর পাওয়া যায়নি।
তবে সাধারণ ছুটি রয়েছে ১৩টি কারখানায় এবং অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হওয়া ৩৬টি পোশাক কারখানা এখনও বন্ধ।
সকল প্রকার অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে কারখানাগুলোর সামনে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। সকাল থেকে সেনা ও বিজিবি টহল অব্যাহত রয়েছে সড়ক মহাসড়কে।
শিল্প পুলিশ-১ এর পরিচালক সারোয়ার আলম বলেন, শনিবার সকাল থেকে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন পোশাক কারখানার শ্রমিকদের কর্মস্থলে যোগ দিতে দেখা গেছে এবং সকাল ৮টার পর থেকে শুরু হয়েছে উৎপাদন।
তিনি
জানান, শনিবার শিল্পাঞ্চলের কোথাও কোনো সড়ক অবরোধসহ কারখানায় হামলা বা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারা মোতাবেক বন্ধ থাকা ৮৬টি কারখানার বন্ধ ৫০টি খুলেছে। আর সাধারণ ছুটি ঘোষণা হওয়া বাকি ১৩৩টি কারখানার মধ্যে প্রায় বেশিরভাগ কারখানায় খোলা হয়েছে। শুধু ১৩ টি কারখানায় এখনও সাধারণ ছুটি রয়েছে। তিনি আরও জানান, শিল্পাঞ্চলে যেকোনো ধরণের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবেলায় কারখানাগুলোর সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া কারখানাগুলো নিরাপত্তার জন্য যৌথ বাহিনীর টহল অব্যাহত রয়েছে। প্রসঙ্গত, টানা দুই সপ্তাহ ধরে চাকরিপ্রত্যাশী ও শ্রমিকদের আন্দোলনের মুখে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেয়। পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেলে বৃহস্পতিবার ২১৯টি কারখানায় ছুটি ঘোষণা
করতে বাধ্য হয় মালিকপক্ষ। যার মধ্যে ৮৬ টি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় কারখানা কর্তৃপক্ষ। তবে শনিবার কিছু কারখানা বাদে অধিকাংশ খোলা রয়েছে, স্বাভাবিক রয়েছে উৎপাদন।
জানান, শনিবার শিল্পাঞ্চলের কোথাও কোনো সড়ক অবরোধসহ কারখানায় হামলা বা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারা মোতাবেক বন্ধ থাকা ৮৬টি কারখানার বন্ধ ৫০টি খুলেছে। আর সাধারণ ছুটি ঘোষণা হওয়া বাকি ১৩৩টি কারখানার মধ্যে প্রায় বেশিরভাগ কারখানায় খোলা হয়েছে। শুধু ১৩ টি কারখানায় এখনও সাধারণ ছুটি রয়েছে। তিনি আরও জানান, শিল্পাঞ্চলে যেকোনো ধরণের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবেলায় কারখানাগুলোর সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া কারখানাগুলো নিরাপত্তার জন্য যৌথ বাহিনীর টহল অব্যাহত রয়েছে। প্রসঙ্গত, টানা দুই সপ্তাহ ধরে চাকরিপ্রত্যাশী ও শ্রমিকদের আন্দোলনের মুখে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেয়। পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেলে বৃহস্পতিবার ২১৯টি কারখানায় ছুটি ঘোষণা
করতে বাধ্য হয় মালিকপক্ষ। যার মধ্যে ৮৬ টি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় কারখানা কর্তৃপক্ষ। তবে শনিবার কিছু কারখানা বাদে অধিকাংশ খোলা রয়েছে, স্বাভাবিক রয়েছে উৎপাদন।