ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
কফিনবন্দি হয়ে দেশে ফিরলেন ওসমান হাদি
ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সংঘর্ষ, পুলিশসহ টেঁটাবিদ্ধ ৬
উদীচী কার্যালয়ে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
নূরুল কবীরের ওপর হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ
অবৈধ দখলদার সরকারের শাসনে জনরোষ, ঘরে ঘরে অসন্তোষ
জামাতি ষড়যন্ত্রে নির্বাচন অনিশ্চিত, দীর্ঘ মেয়াদী ক্ষমতায় থাকছেন ডঃ ইউনুস!
ইউক্রেন হওয়ার পথে বাংলাদেশ, আতঙ্কিত জনগণ
কবি নজরুল ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যপদ প্রত্যাহার করলেন আবদুল হাই
কবি নজরুল ইনস্টিটিউট ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যপদ থেকে পদত্যাগ করেছেন বিশিষ্ট কবি, অধ্যাপক ও নজরুল গবেষক আবদুল হাই শিকদার।
রোববার পদত্যাগপত্রটি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল বরাবর পাঠানো হয়।
পদত্যাগপত্রে বলা হয়েছে, নজরুল ইনস্টিটিউট ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য করার ক্ষেত্রে পূর্বাহ্নে আমাকে কিছুই জানানো হয়নি। আমার সঙ্গে কেউ কোনো যোগাযোগ করেনি। এমনকি আমার সম্মতিও কেউ নেয়নি। এ অবস্থায় আমি সদস্যপদ গ্রহণ করতে অপারগ। আমাকে সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার অনুরোধ করছি।
উল্লেখ্য, কবি প্রাবন্ধিক আবদুল হাই শিকদার একসময় নজরুল ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ছিলেন।
এর আগে কবি নজরুল ইনস্টিটিউট পরিচালনায় ৮ সদস্যের ট্রাস্টি বোর্ড পুনর্গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।
১৯ সেপ্টেম্বর
সহকারী সচিব লক্ষ্মী রানী ঘোষের স্বাক্ষরে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২২ সালের ১৩ জুন সংশোধন পূর্বক কবি নজরুল ইনস্টিটিউট আইন, ২০১৮ এর ৬নং ধারার প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার ৮ সদস্যের ট্রাস্টি বোর্ড পুনর্গঠন করা হলো। যেখানে কাজী নজরুল ইসলামের নাতনী এবং সংগীত শিল্পী খিলখিল কাজীকে চেয়ারম্যান করা হয়। এছাড়া সদস্য হিসেবে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত/যুগ্মসচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভাগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিকে রাখা হয়েছে। এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক বেগম আকতার কামাল, নজরুল সংগীতশিল্পী ফেরদৌস আরা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের অধ্যাপক ড. লীনা তাপসী খান, কবি প্রাবন্ধিক আবদুল হাই শিকদার এবং কবি নজরুল ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক করা হয়।
সহকারী সচিব লক্ষ্মী রানী ঘোষের স্বাক্ষরে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২২ সালের ১৩ জুন সংশোধন পূর্বক কবি নজরুল ইনস্টিটিউট আইন, ২০১৮ এর ৬নং ধারার প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার ৮ সদস্যের ট্রাস্টি বোর্ড পুনর্গঠন করা হলো। যেখানে কাজী নজরুল ইসলামের নাতনী এবং সংগীত শিল্পী খিলখিল কাজীকে চেয়ারম্যান করা হয়। এছাড়া সদস্য হিসেবে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত/যুগ্মসচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভাগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিকে রাখা হয়েছে। এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক বেগম আকতার কামাল, নজরুল সংগীতশিল্পী ফেরদৌস আরা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের অধ্যাপক ড. লীনা তাপসী খান, কবি প্রাবন্ধিক আবদুল হাই শিকদার এবং কবি নজরুল ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক করা হয়।



