
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সাংবাদিক তামিম হত্যা মামলার আসামি ‘পলাতক’ বিএনপি নেতা রবি টকশোতে আবারও সরব

কবিরহাটে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষে আহত ১০

বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে হামলা

অনিশ্চয়তার পথে রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ ছাত্রদলের

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?
আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল

বর্তমান সংকটময় মুহূর্তে ঐক্যে জোর দিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছিলাম। সেই সময়ের যে অসাধারণ ভ্রাতিত্ব, ঐক্য নিয়ে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম স্বাধীনতার জন্য। সেই বোধ, সেই চেতনা, সেই ঐক্যকে যেন আমরা অটুট রাখতে পারি। আজকে কোনো শক্তি যেন আমাদেরকে বিভক্ত করতে না পারে।তাই আসুন- বিভাজন নয়, ঐক্য; প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে আমরা দেশটাকে সবাই মিলে গড়ি।
শুক্রবার বিকালে রাজধানীর ফার্মগেট খামারবাড়ী বার্ক মিলনায়তনে ‘ইস্টার পুনর্মিলনী ও শুভেচ্ছা বিনিময়’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরাম।
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, তিনি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের যে দর্শন দিয়েছেন,
এই দর্শনে কিন্তু সব ধর্মের সমান অধিকার দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, বলা হয়েছে ধর্মীয় মূল্যবোধকে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হবে। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ঠিক একইভাবে কেউ সংখ্যালঘু বললেই তিনি রেগে যেতেন। সংখ্যালঘু বলতে বাংলাদেশে কিছু নেই, এখানে সবাই বাংলাদেশি। তিনি বলেন, আজকে আমরা একটা সংকটময় মুহূর্ত পার করছি। গণতন্ত্র আমরা চাই। সবাই চাই। এই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমরা লড়াই করেছি। আমাদের অসংখ্য ছেলে, শিশু, সন্তান তারা প্রাণ দিয়েছেন। আমরা কষ্ট করেছি। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ৬ বছর কারাগারে ছিলেন। আমাদের নেতা তারেক রহমান নির্বাসিত হয়ে তিনি এখনো আছেন। আমরা সবাই কারাগারে গেছি। একটি মাত্র উদ্দেশ্যে গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা
চাই। এমন একটা রাষ্ট্র চাই, যেখানে সবাই সবার কথা বলতে পারবে। সমান অধিকার থাকবে এবং সে তার ভোট দিয়ে তার প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারবে। আমরা আশা করব, সবাই মিলে সেই সুযোগের সৎব্যবহার করে সত্যিকার অর্থে একটা ঐক্যবদ্ধ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমরা তৈরি করতে সক্ষম হবো। বিভাজন নয়, ঐক্য; প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে আমরা দেশটাকে তৈরি করব। বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট জন গমেজের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বিজন কান্তি সরকার, আব্দুস সালাম, বিএনপি চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আব্দুস সাত্তার, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, ঢাকা মহাধর্মপ্রদেশ’র আর্চবিশপ বিজয় এনডি ক্রুজ, বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরামের মহাসচিব অনিল লিও
কস্তা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বিপুল সংখ্যক মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
এই দর্শনে কিন্তু সব ধর্মের সমান অধিকার দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, বলা হয়েছে ধর্মীয় মূল্যবোধকে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হবে। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ঠিক একইভাবে কেউ সংখ্যালঘু বললেই তিনি রেগে যেতেন। সংখ্যালঘু বলতে বাংলাদেশে কিছু নেই, এখানে সবাই বাংলাদেশি। তিনি বলেন, আজকে আমরা একটা সংকটময় মুহূর্ত পার করছি। গণতন্ত্র আমরা চাই। সবাই চাই। এই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমরা লড়াই করেছি। আমাদের অসংখ্য ছেলে, শিশু, সন্তান তারা প্রাণ দিয়েছেন। আমরা কষ্ট করেছি। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ৬ বছর কারাগারে ছিলেন। আমাদের নেতা তারেক রহমান নির্বাসিত হয়ে তিনি এখনো আছেন। আমরা সবাই কারাগারে গেছি। একটি মাত্র উদ্দেশ্যে গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা
চাই। এমন একটা রাষ্ট্র চাই, যেখানে সবাই সবার কথা বলতে পারবে। সমান অধিকার থাকবে এবং সে তার ভোট দিয়ে তার প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারবে। আমরা আশা করব, সবাই মিলে সেই সুযোগের সৎব্যবহার করে সত্যিকার অর্থে একটা ঐক্যবদ্ধ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমরা তৈরি করতে সক্ষম হবো। বিভাজন নয়, ঐক্য; প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে আমরা দেশটাকে তৈরি করব। বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট জন গমেজের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বিজন কান্তি সরকার, আব্দুস সালাম, বিএনপি চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আব্দুস সাত্তার, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, ঢাকা মহাধর্মপ্রদেশ’র আর্চবিশপ বিজয় এনডি ক্রুজ, বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরামের মহাসচিব অনিল লিও
কস্তা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বিপুল সংখ্যক মানুষ উপস্থিত ছিলেন।