আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৯ মে, ২০২৫
     ১১:৪৮ অপরাহ্ণ

আরও খবর

নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জাপা, মনোনয়ন বিক্রি শুরু

বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা

পাহাড়ে শিবিরের গোপন প্রশিক্ষণ নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ

ত্রিশ লক্ষ শহীদের পবিত্র রক্ত বিধৌত বাংলার সবুজ জমিন ফুঁড়ে উদিত হওয়া স্বাধীনতার রক্তলাল সূর্য খচিত আমাদের জাতিয় পতাকা।

ক্ষমতার লোভে ইতিহাস স্বীকারের ভান: জামায়াতের ‘ক্ষমা’ নয়, এটি সুপরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা

দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!

‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক

আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৯ মে, ২০২৫ | ১১:৪৮ 113 ভিউ
বর্তমান সংকটময় মুহূর্তে ঐক্যে জোর দিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছিলাম। সেই সময়ের যে অসাধারণ ভ্রাতিত্ব, ঐক্য নিয়ে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম স্বাধীনতার জন্য। সেই বোধ, সেই চেতনা, সেই ঐক্যকে যেন আমরা অটুট রাখতে পারি। আজকে কোনো শক্তি যেন আমাদেরকে বিভক্ত করতে না পারে।তাই আসুন- বিভাজন নয়, ঐক্য; প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে আমরা দেশটাকে সবাই মিলে গড়ি। শুক্রবার বিকালে রাজধানীর ফার্মগেট খামারবাড়ী বার্ক মিলনায়তনে ‘ইস্টার পুনর্মিলনী ও শুভেচ্ছা বিনিময়’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরাম। মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, তিনি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের যে দর্শন দিয়েছেন,

এই দর্শনে কিন্তু সব ধর্মের সমান অধিকার দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, বলা হয়েছে ধর্মীয় মূল্যবোধকে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হবে। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ঠিক একইভাবে কেউ সংখ্যালঘু বললেই তিনি রেগে যেতেন। সংখ্যালঘু বলতে বাংলাদেশে কিছু নেই, এখানে সবাই বাংলাদেশি। তিনি বলেন, আজকে আমরা একটা সংকটময় মুহূর্ত পার করছি। গণতন্ত্র আমরা চাই। সবাই চাই। এই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমরা লড়াই করেছি। আমাদের অসংখ্য ছেলে, শিশু, সন্তান তারা প্রাণ দিয়েছেন। আমরা কষ্ট করেছি। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ৬ বছর কারাগারে ছিলেন। আমাদের নেতা তারেক রহমান নির্বাসিত হয়ে তিনি এখনো আছেন। আমরা সবাই কারাগারে গেছি। একটি মাত্র উদ্দেশ্যে গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা

চাই। এমন একটা রাষ্ট্র চাই, যেখানে সবাই সবার কথা বলতে পারবে। সমান অধিকার থাকবে এবং সে তার ভোট দিয়ে তার প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারবে। আমরা আশা করব, সবাই মিলে সেই সুযোগের সৎব্যবহার করে সত্যিকার অর্থে একটা ঐক্যবদ্ধ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমরা তৈরি করতে সক্ষম হবো। বিভাজন নয়, ঐক্য; প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে আমরা দেশটাকে তৈরি করব। বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট জন গমেজের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বিজন কান্তি সরকার, আব্দুস সালাম, বিএনপি চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আব্দুস সাত্তার, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, ঢাকা মহাধর্মপ্রদেশ’র আর্চবিশপ বিজয় এনডি ক্রুজ, বাংলাদেশ খ্রিস্টান ফোরামের মহাসচিব অনিল লিও

কস্তা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বিপুল সংখ্যক মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
রোদে সময় কাটানোর উপকারিতা খুনের ৭ মামলায় ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর জামিন স্থগিত ২০২৬ সালেও স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির পূর্বাভাস একুশে বইমেলা পিছিয়ে ভোটের পর, শুরু ২০ ফেব্রুয়ারি যুগ্ম সচিবকে জিম্মি করে ৬ লাখ টাকা চাঁদা দাবি চালকের নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জাপা, মনোনয়ন বিক্রি শুরু বিতর্কিত অঙ্গভঙ্গি, মুকুট হারালেন মিস ফিনল্যান্ড গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত পুরান ঢাকায় প্লাস্টিক কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে মেসিকে ফেরানোর প্রতিশ্রুতি বার্সার নতুন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা পাহাড়ে শিবিরের গোপন প্রশিক্ষণ নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ নিরাপত্তা শঙ্কায় ঢাকায় ইন্ডিয়া ভিসা সেন্টার সাময়িক বন্ধ নিয়োগ থেকে টেন্ডার: দুদকের অভিযানের পরও বহাল সিন্ডিকেট, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পরিচালক ডা. আবু হানিফ–নেটওয়ার্কের অদম্য দাপট ক্ষমতার পালাবদলের পর রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ইতিহাস হত্যা, অঘোষিত বাতিল বিজয় দিবস কূটনৈতিক টানাপোড়েনের ইঙ্গিত: নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তলব। ত্রিশ লক্ষ শহীদের পবিত্র রক্ত বিধৌত বাংলার সবুজ জমিন ফুঁড়ে উদিত হওয়া স্বাধীনতার রক্তলাল সূর্য খচিত আমাদের জাতিয় পতাকা।