ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে নিরাপত্তাবেষ্টনী ভাঙার চেষ্টা হয়নি: জয়সওয়াল
৪০০ বছর পর চিঠি বিলি বন্ধ করছে ড্যানিশ পোস্ট অফিস
দক্ষিণ আফ্রিকায় বন্দুক হামলা, নিহত ১০
নজিরবিহীন অস্ত্র বিক্রি করেছে ইসরায়েল, শীর্ষ ক্রেতা কারা
দীর্ঘ নীরোগ জীবনের রহস্যভেদ
ইসরায়েলের প্রশ্রয়ে গাজায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর দৌরাত্ম্য
বিশ্ব গণমাধ্যমে ওসমান হাদির মৃত্যু পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ
আইএমএফ থেকে ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পাচ্ছে পাকিস্তান
নগদ অর্থ সংকটে পড়া পাকিস্তানের জন্য ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ অনুমোদন করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এবিসি নিউজ জানিয়েছে, দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে আলোচনার চুক্তির বিষয়ে একমত হয়েছে দুই পক্ষ।
এছাড়া প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, শিগগিরই এই ঋণের প্রথম কিস্তি এক বিলিয়ন ডলার দেওয়া হবে, বাকি অর্থ মিলবেন তিন বছরের মধ্যে। আইএমএফের এই সহায়তা প্যাকেজের মাধ্যমে পাকিস্তানের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে চাঙ্গা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ এক বিবৃতিতে এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তার দল জুন থেকে আইএমএফের সাথে আলোচনা করছে। ঋণচুক্তি অনুমোদনের জন্য আইএমএফের প্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা এবং তার দলকে ধন্যবাদ জানান।
ওয়াশিংটনভিত্তিক বিশ্বব্যাপী
ঋণদাতা সংস্থাটি বলেছে, চুক্তির আওতায় ১ বিলিয়ন ডলার তাৎক্ষণিকভাবে বিতরণ করা হবে। চুক্তির অংশ হিসেবে পাকিস্তানের সাধারণ জনগণ এবং ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা করের পরিমাণ আরো বাড়বে। বিদেশি মুদ্রার প্রবাহ বাড়াতে এমন অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান সরকার। বৃহস্পতিবার জারি করা এক বিবৃতিতে আইএমএফ, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের প্রশংসা করেছে। পাকিস্তানে সম্প্রতি প্রবৃদ্ধি আবার বেড়েছে, মুদ্রাস্ফীতি এক অঙ্কে নেমে এসেছে। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা বাজার রিজার্ভ বাফারের পুনর্নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে। তবে একইসঙ্গে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষের সমালোচনাও করেছে সংস্থাটি। আইএমএফ সতর্ক করেছে যে, অগ্রগতি সত্ত্বেও, পাকিস্তানের দুর্বলতা এবং কাঠামোগত চ্যালেঞ্জগুলোর ভয়াবহ রয়ে গেছে। এদিকে বিবিসি এক
প্রতিবদেনে জানিয়েছে, পাকিস্তান আইএমএফের পঞ্চম বৃহত্তম ঋণগ্রহীতা দেশ। ইসলামাবাদ এখন পর্যন্ত ১৯৫৮ সাল থেকে আইএমএফ থেকে ২০টিরও বেশি ঋণ নিয়েছে।
ঋণদাতা সংস্থাটি বলেছে, চুক্তির আওতায় ১ বিলিয়ন ডলার তাৎক্ষণিকভাবে বিতরণ করা হবে। চুক্তির অংশ হিসেবে পাকিস্তানের সাধারণ জনগণ এবং ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা করের পরিমাণ আরো বাড়বে। বিদেশি মুদ্রার প্রবাহ বাড়াতে এমন অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান সরকার। বৃহস্পতিবার জারি করা এক বিবৃতিতে আইএমএফ, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের প্রশংসা করেছে। পাকিস্তানে সম্প্রতি প্রবৃদ্ধি আবার বেড়েছে, মুদ্রাস্ফীতি এক অঙ্কে নেমে এসেছে। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা বাজার রিজার্ভ বাফারের পুনর্নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে। তবে একইসঙ্গে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষের সমালোচনাও করেছে সংস্থাটি। আইএমএফ সতর্ক করেছে যে, অগ্রগতি সত্ত্বেও, পাকিস্তানের দুর্বলতা এবং কাঠামোগত চ্যালেঞ্জগুলোর ভয়াবহ রয়ে গেছে। এদিকে বিবিসি এক
প্রতিবদেনে জানিয়েছে, পাকিস্তান আইএমএফের পঞ্চম বৃহত্তম ঋণগ্রহীতা দেশ। ইসলামাবাদ এখন পর্যন্ত ১৯৫৮ সাল থেকে আইএমএফ থেকে ২০টিরও বেশি ঋণ নিয়েছে।



