ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশে রাজনৈতিক বন্দি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন: ব্রিটিশ পার্লামেন্টে উদ্বেগ ও প্রস্তাব উত্থাপন
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সহযোগী সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) ৩২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা বার্তা
সংবর্ধনার আড়ালে চাঁদাবাজির মহোৎসব: তারেক রহমানকে ঘিরে হাজার কোটি টাকার ‘অর্থনৈতিক সন্ত্রাস’
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়বের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতন ও ব্ল্যাকমেইলিংয়ের গুরুতর অভিযোগ
চাপে পড়ে ঢাকার ইউ-টার্ন: আল-কায়েদা নেতা বিক্রমপুরী গ্রেপ্তার, জেহাদি নেটওয়ার্কে শুরু ক্র্যাকডাউন
৬ সৌর প্রকল্পে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার অনিয়ম: টিআইবি
‘আপনারাই হাদিকে হত্যা করিয়েছেন, এখন নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছেন’: অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে ওমর বিন হাদি
বাংলাদেশে ভারতীয়দের ওপর ২৬ ডিসেম্বর থেকেই বড় আঘাতের ছক, নেপথ্যে কুখ্যাত পাক গুপ্তচর সংস্থা
২৬ ডিসেম্বর থেকে ‘অ্যাকশন প্ল্যান’: বাংলাদেশে ভারতীয় নাগরিক ও কূটনৈতিক স্বার্থে বড়সড় আঘাত হানার গোয়েন্দা সতর্কতা।
সক্রিয় ‘মোহাজির রেজিমেন্ট’: বিহারি যুবকদের নিয়ে গঠিত নতুন এই ইউনিটকে দেওয়া হয়েছে আত্মঘাতী হামলার প্রশিক্ষণ।
১৭ ডিসেম্বরের পুনরাবৃত্তি: হাই কমিশনে হামলার ব্যর্থ চেষ্টার পর এবার আরও বড় নাশকতার ছক।
নেপথ্যে আইএসআই: পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার নির্দেশে একজোট একাধিক কট্টরপন্থী সংগঠন।
নিজস্ব প্রতিবেদন,
বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় নাগরিক এবং ভারতীয় হাই কমিশনের ওপর বড়সড় জঙ্গি হামলার ছক কষছে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই (ISI)। গোয়েন্দা সূত্রের বরাতে এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, আগামী ২৬ ডিসেম্বর থেকে এই নাশকতার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা দুই দেশের
নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বড়সড় উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। গোয়েন্দা সূত্র অনুযায়ী, বাংলাদেশে ভারত-বিদ্বেষী মনোভাবকে কাজে লাগিয়ে বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী হামলার পরিকল্পনা করেছে পাকিস্তান। এই কাজে জামাত-ই-ইসলামি, নিষিদ্ধ সংগঠন হিজব উত তাহরির এবং আল-কায়েদার স্থানীয় শাখা আনসার আল ইসলামকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা হচ্ছে। তবে সবচেয়ে ভয়ের কারণ হলো ‘স্ট্র্যান্ডেড পাকিস্তানি’ বা মোহাজির সম্প্রদায়ের যুবকদের নিয়ে গঠিত ‘মোহাজির রেজিমেন্ট’। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এই নতুন ইউনিটকে বিশেষ আত্মঘাতী হামলার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং ২৬ তারিখ থেকে তাদের মাঠে নামানো হতে পারে। গোয়েন্দারা মনে করছেন, আসন্ন এই হামলার মহড়া হিসেবেই গত ১৭ ডিসেম্বর ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনের দিকে উগ্রপন্থীদের মিছিল এগিয়ে গিয়েছিল। সেদিন হাজার হাজার জঙ্গি
হাই কমিশন চত্বরে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর এবং ভারতীয় কূটনীতিকদের শারীরিকভাবে নিগ্রহ করার পরিকল্পনা নিয়েছিল। কড়া নিরাপত্তার কারণে সেদিন বড় বিপর্যয় এড়ানো সম্ভব হলেও, সেই ঘটনাকে হালকাভাবে দেখছে না নয়াদিল্লি। ২৬ ডিসেম্বর থেকে সেই একই কায়দায় বা তার চেয়েও ভয়াবহ আকারে হামলার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই পুরো নাশকতার রিমোট কন্ট্রোল রয়েছে রাওয়ালপিন্ডিতে আইএসআই-এর সদর দপ্তরে। গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় উগ্রপন্থী প্রচারের সঙ্গে যুক্ত এক কুখ্যাত জিহাদি প্রকাশনার সম্পাদককে এই অপারেশনের নেতৃত্বের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। অনলাইন ও অফলাইন—উভয় মাধ্যমেই ভারতবিরোধী উসকানি ছড়িয়ে জিহাদিদের মগজধোলাই করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে ব্যবহার করে ভারতের বিরুদ্ধে ছায়াযুদ্ধ বা ‘প্রক্সি ওয়ার’ চালানো
আইএসআই-এর পুরনো কৌশল। তবে ২৬ ডিসেম্বরের এই সুনির্দিষ্ট হুমকির তথ্য ভারত ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে। এই হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশন, সহকারী হাই কমিশন এবং অন্যান্য ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নজিরবিহীনভাবে বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে প্রকাশ্যে বিস্তারিত কিছু না জানালেও, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ঢাকার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে। যেকোনো ধরনের নাশকতা প্রতিহত করতে প্রস্তুত রয়েছে দুই দেশের নিরাপত্তা বাহিনী।
নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বড়সড় উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। গোয়েন্দা সূত্র অনুযায়ী, বাংলাদেশে ভারত-বিদ্বেষী মনোভাবকে কাজে লাগিয়ে বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী হামলার পরিকল্পনা করেছে পাকিস্তান। এই কাজে জামাত-ই-ইসলামি, নিষিদ্ধ সংগঠন হিজব উত তাহরির এবং আল-কায়েদার স্থানীয় শাখা আনসার আল ইসলামকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা হচ্ছে। তবে সবচেয়ে ভয়ের কারণ হলো ‘স্ট্র্যান্ডেড পাকিস্তানি’ বা মোহাজির সম্প্রদায়ের যুবকদের নিয়ে গঠিত ‘মোহাজির রেজিমেন্ট’। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এই নতুন ইউনিটকে বিশেষ আত্মঘাতী হামলার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং ২৬ তারিখ থেকে তাদের মাঠে নামানো হতে পারে। গোয়েন্দারা মনে করছেন, আসন্ন এই হামলার মহড়া হিসেবেই গত ১৭ ডিসেম্বর ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনের দিকে উগ্রপন্থীদের মিছিল এগিয়ে গিয়েছিল। সেদিন হাজার হাজার জঙ্গি
হাই কমিশন চত্বরে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর এবং ভারতীয় কূটনীতিকদের শারীরিকভাবে নিগ্রহ করার পরিকল্পনা নিয়েছিল। কড়া নিরাপত্তার কারণে সেদিন বড় বিপর্যয় এড়ানো সম্ভব হলেও, সেই ঘটনাকে হালকাভাবে দেখছে না নয়াদিল্লি। ২৬ ডিসেম্বর থেকে সেই একই কায়দায় বা তার চেয়েও ভয়াবহ আকারে হামলার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই পুরো নাশকতার রিমোট কন্ট্রোল রয়েছে রাওয়ালপিন্ডিতে আইএসআই-এর সদর দপ্তরে। গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় উগ্রপন্থী প্রচারের সঙ্গে যুক্ত এক কুখ্যাত জিহাদি প্রকাশনার সম্পাদককে এই অপারেশনের নেতৃত্বের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। অনলাইন ও অফলাইন—উভয় মাধ্যমেই ভারতবিরোধী উসকানি ছড়িয়ে জিহাদিদের মগজধোলাই করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে ব্যবহার করে ভারতের বিরুদ্ধে ছায়াযুদ্ধ বা ‘প্রক্সি ওয়ার’ চালানো
আইএসআই-এর পুরনো কৌশল। তবে ২৬ ডিসেম্বরের এই সুনির্দিষ্ট হুমকির তথ্য ভারত ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে। এই হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশন, সহকারী হাই কমিশন এবং অন্যান্য ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নজিরবিহীনভাবে বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে প্রকাশ্যে বিস্তারিত কিছু না জানালেও, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ঢাকার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে। যেকোনো ধরনের নাশকতা প্রতিহত করতে প্রস্তুত রয়েছে দুই দেশের নিরাপত্তা বাহিনী।



