ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যে দেশে একাত্তরে তিরিশ লাখ মানুষ শহীদ হলো, সেখানে এখন পাকিস্তানের পতাকা কীভাবে ওড়ে?
উগ্রপন্থী ওসমান হাদির কফিনে পতাকা থাকলেও ছিল না সুদানে নিহত সেনাদের কফিনে
নজরুল-জয়নুল-কামরুল বনাম ছাপড়ি টোকাই হাদি: এ লজ্জা কোথায় রাখি!
প্রেস সচিব শফিকের উস্কানিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম সংকটে
মার্কিন পরিকল্পনায় নির্বাচন বানচালের দ্বারপ্রান্তে জামায়াত
যারা লুটপাট, হাত কাটা, পা কাটা, চোখ তোলা, নির্যাতন করে, নারীদের ধর্ষণ করে তারা কি বেহেশতে যাবে?” –জননেত্রী শেখ হাসিনা
হাদির হত্যাকারী ভারতের পালিয়ে গেছে এমন কোনো প্রমাণ নেই।
গণমাধ্যমের বর্তমান ভূমিকা ও দেশের পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শেখ হাসিনা: ‘আমার সময়ে সমালোচনার পূর্ণ স্বাধীনতা ছিল’
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং গণমাধ্যমের নীরবতা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ফোনালাপে তাকে আত্মবিশ্বাসী ও দৃঢ় কণ্ঠে দেশের চলমান অবস্থা নিয়ে কথা বলতে শোনা গেছে। নিজের শাসনামলে মত প্রকাশের যে অবারিত স্বাধীনতা ছিল, তার সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতির তুলনা করে তিনি সমালোচকদের দিকে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন।
ফোনালাপে শেখ হাসিনা দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর বর্তমান ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, তাঁর সময়ে যারা নিয়মিত সরকারের সমালোচনা করত, তারা এখন দেশের প্রকৃত দুরবস্থা নিয়ে লিখতে ভয় পাচ্ছে। তিনি বলেন, “আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে, ডেইলি স্টার
আর প্রথম আলো বাংলাদেশে যে অবস্থা থাকে, সেটা কি লেখার মত সাহস পায় এখন?” তাঁর এই বক্তব্যে মূলত বর্তমান সময়ে গণমাধ্যমের ওপর অদৃশ্য চাপ বা ভয়ের সংস্কৃতির বিষয়টিই উঠে এসেছে। নিজের শাসনামলে গণতন্ত্র ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালীন তাকে নিয়ে সমালোচনা করার পূর্ণ স্বাধীনতা সবার ছিল। এমনকি তাকে ‘খুনি’ বা ‘ফ্যাসিবাদ’ বলে আখ্যায়িত করলেও তিনি কখনো কারও কণ্ঠ রোধ করেননি। তিনি বলেন, “শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে তো ইচ্ছামত শেখ হাসিনাকে গালি দিতে পারতো, লিখতে পারতো, সমালোচনা করতে পারতো। সব করে বলতো মত প্রকাশের স্বাধীনতা নাই।” তাঁর এই বক্তব্য প্রমাণ করে যে, তিনি সমালোচনার
উর্ধ্বে উঠে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ধারণ করতেন। বিরোধীদের ‘ফ্যাসিবাদ’ তকমাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শেখ হাসিনা বর্তমান পরিস্থিতির দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, “এখন দেখতেছে না ফ্যাসিবাদ কে? চোখ থাকলেই দেখা যায়।” তাঁর এই মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হলেও, বর্তমানে দেশের মানুষ হাড়েমজ্জায় টের পাচ্ছে প্রকৃত দুঃশাসন বা অরাজকতা কী। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করছেন, শেখ হাসিনার এই বক্তব্য তাঁর সমর্থকদের মনোবল চাঙ্গা করবে এবং দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সাধারণ মানুষকে নতুন করে ভাবতে শেখাবে যে, বিগত সময়ে তারা আসলে কতটা স্বাচ্ছন্দ্যে মত প্রকাশ করতে পারতেন।
আর প্রথম আলো বাংলাদেশে যে অবস্থা থাকে, সেটা কি লেখার মত সাহস পায় এখন?” তাঁর এই বক্তব্যে মূলত বর্তমান সময়ে গণমাধ্যমের ওপর অদৃশ্য চাপ বা ভয়ের সংস্কৃতির বিষয়টিই উঠে এসেছে। নিজের শাসনামলে গণতন্ত্র ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালীন তাকে নিয়ে সমালোচনা করার পূর্ণ স্বাধীনতা সবার ছিল। এমনকি তাকে ‘খুনি’ বা ‘ফ্যাসিবাদ’ বলে আখ্যায়িত করলেও তিনি কখনো কারও কণ্ঠ রোধ করেননি। তিনি বলেন, “শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে তো ইচ্ছামত শেখ হাসিনাকে গালি দিতে পারতো, লিখতে পারতো, সমালোচনা করতে পারতো। সব করে বলতো মত প্রকাশের স্বাধীনতা নাই।” তাঁর এই বক্তব্য প্রমাণ করে যে, তিনি সমালোচনার
উর্ধ্বে উঠে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ধারণ করতেন। বিরোধীদের ‘ফ্যাসিবাদ’ তকমাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শেখ হাসিনা বর্তমান পরিস্থিতির দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, “এখন দেখতেছে না ফ্যাসিবাদ কে? চোখ থাকলেই দেখা যায়।” তাঁর এই মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হলেও, বর্তমানে দেশের মানুষ হাড়েমজ্জায় টের পাচ্ছে প্রকৃত দুঃশাসন বা অরাজকতা কী। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করছেন, শেখ হাসিনার এই বক্তব্য তাঁর সমর্থকদের মনোবল চাঙ্গা করবে এবং দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সাধারণ মানুষকে নতুন করে ভাবতে শেখাবে যে, বিগত সময়ে তারা আসলে কতটা স্বাচ্ছন্দ্যে মত প্রকাশ করতে পারতেন।



