শীতে খসখসে হাত পায়ের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের ঠান্ডা হাওয়া ত্বকের ওপর বেশ প্রভাব ফেলে। এসময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকে। এই আর্দ্রতার অভাবে চামড়া শুষ্ক হয়ে যায়। ঠান্ডা হাওয়ায় মুখের যত্নের ব্যাপারে উদগ্রীব থাকলেও, অনেকেই হাত পায়ের ব্যাপারে উদাসীন থাকেন। আর এ কারণে চামড়া ওঠে। কখনো কখনো রক্ত ঝরে। এজন্য যত্ন নিতে হবে। ত্বকের সঙ্গে মানানসই লোশন, ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি শুষ্ক ত্বকের যত্নে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি মেনে চলতে হবে।
খসখসে হাত পায়ের যত্ন
অলিভ অয়েলের সঙ্গে গুঁড়ো দুধ, চিনি মেশান। মিশ্রণটি হাতের যেখানে চামড়া ওঠে সেখানে ভালো করে লাগান। ২০ মিনিট পর ঘষে ঘষে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। হাত মুছে নারকেল
তেল লাগান। আধা কাপ কাঁচা দুধ ও সম পরিমাণ গরম পানি এক সঙ্গে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটিতে তুলা ভিজিয়ে হাতের চামড়া ওঠা অংশগুলিতে লাগিয়ে নিন। এতে ত্বক বেশ নরম থাকবে। নিয়মিত ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন। গোলাপ জলের সঙ্গে লেবুর রস ও কাঁচা দুধ মিশিয়ে নিন। এবার হাতের নির্দিষ্ট অংশে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর হাত ধুয়ে নিন। দিনে দুবার ব্যবহার করলে হাত-পায়ের চামড়া ওঠার সমস্যা কমবে। বেসনের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল, মধু, হলুদ বাটা ও পরিমাণমতো পানি মিশিয়ে নিন। এটি পায়ে ও গোড়ালিতে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। আলতো করে ঘষে তুলে ফেলুন। এরপর অলিভ অয়েল লাগালে পায়ের চামড়া নরম
থাকবে।
তেল লাগান। আধা কাপ কাঁচা দুধ ও সম পরিমাণ গরম পানি এক সঙ্গে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটিতে তুলা ভিজিয়ে হাতের চামড়া ওঠা অংশগুলিতে লাগিয়ে নিন। এতে ত্বক বেশ নরম থাকবে। নিয়মিত ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন। গোলাপ জলের সঙ্গে লেবুর রস ও কাঁচা দুধ মিশিয়ে নিন। এবার হাতের নির্দিষ্ট অংশে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর হাত ধুয়ে নিন। দিনে দুবার ব্যবহার করলে হাত-পায়ের চামড়া ওঠার সমস্যা কমবে। বেসনের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল, মধু, হলুদ বাটা ও পরিমাণমতো পানি মিশিয়ে নিন। এটি পায়ে ও গোড়ালিতে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। আলতো করে ঘষে তুলে ফেলুন। এরপর অলিভ অয়েল লাগালে পায়ের চামড়া নরম
থাকবে।



