ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ড. ইউনুসের কূটনীতি সেভেন সিস্টার্সের জন্য চ্যালেঞ্জ বাড়াচ্ছে
১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১—অস্ত্রহীন এক ভারতীয় সেনা আর বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সাহসী উদ্ধার
ধর্মান্ধতার নৃশংস উন্মাদনা—ভালুকায় হিন্দু শ্রমিককে হত্যা করে মরদেহে আগুন
আইন-শৃঙ্খলা সংকটে বাংলাদেশ,হাদীর মৃত্যুর পর সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ছে, নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ সরকার
বিজয় দিবসে ফুল দেওয়াই অপরাধ—এই রাষ্ট্র এখন কার দখলে?
লুটপাটের মহোৎসবে ঢাকার পানি প্রকল্প
বিজয় দিবসের ডিসপ্লেতে একাত্তরের সত্য—সহ্য করতে না পেরে শিশুদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল জামায়াত–শিবির
সংবাদমাধ্যমে স/ন্ত্রা/স: উ/গ্র/বাদী/দের হামলায় স্তব্ধ “প্রথম আলো” ও “ডেইলি স্টার” ছাপা ও অনলাইন কার্যক্রম বন্ধ।
দেশের স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর সরাসরি আঘাত হেনেছে উ/গ্র/বা/দী/রা। হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার জেরে শুক্রবার ১৯ ডিসেম্বর ইতিহাসে প্রথমবারের মতো প্রকাশিত হয়নি দেশের শীর্ষস্থানীয় দুই দৈনিক—প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার।
কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার ১৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে আকস্মিক হামলার পর নিরাপত্তাজনিত কারণে কর্মীদের দ্রুত অফিস ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়। এতে উভয় পত্রিকা অফিসের সব ধরনের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে পড়ে। ফলাফল—শুক্রবারের ছাপা সংস্করণ প্রকাশ অসম্ভব হয়ে যায়। পাশাপাশি সার্ভার ও কার্যালয়ের ক্ষয়ক্ষতির কারণে অনলাইন কার্যক্রমও আপাতত বন্ধ রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, রাত আনুমানিক ১২টার দিকে কয়েকশ বিক্ষুব্ধ ব্যক্তি প্রথমে প্রথম আলো, পরে দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা চালায়। তারা
নির্বিচারে ভাঙচুর করে এবং অগ্নিসংযোগ ঘটায়। হামলার সময় একাধিক সাংবাদিক ও কর্মী ভবনের ভেতরে আটকা পড়েন। ফায়ার সার্ভিস দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে এনে আটকে পড়া কর্মীদের উদ্ধার করে। পরবর্তীতে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং হামলাকারীদের সরিয়ে দেয়। এই হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়; এটি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের নিরাপত্তার বিরুদ্ধে পরিকল্পিত সন্ত্রাস। সংবাদপত্র বন্ধ করে, আগুন জ্বালিয়ে, ভয় দেখিয়ে সত্যকে দমিয়ে রাখা যায়—এই ভ্রান্ত ধারণাই উ/গ্র/বা/দী/দের চালিত করছে। কিন্তু ইতিহাস বলছে, এমন বর্বরতা শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকে আরও দৃঢ় করে। এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত না হলে, গণমাধ্যমের ওপর এমন আক্রমণ ভবিষ্যতে আরও
ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। স্বাধীন সংবাদমাধ্যম রক্ষা করা শুধু সাংবাদিকদের দায়িত্ব নয়—এটি রাষ্ট্র ও সমাজের সম্মিলিত দায়।
নির্বিচারে ভাঙচুর করে এবং অগ্নিসংযোগ ঘটায়। হামলার সময় একাধিক সাংবাদিক ও কর্মী ভবনের ভেতরে আটকা পড়েন। ফায়ার সার্ভিস দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে এনে আটকে পড়া কর্মীদের উদ্ধার করে। পরবর্তীতে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং হামলাকারীদের সরিয়ে দেয়। এই হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়; এটি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের নিরাপত্তার বিরুদ্ধে পরিকল্পিত সন্ত্রাস। সংবাদপত্র বন্ধ করে, আগুন জ্বালিয়ে, ভয় দেখিয়ে সত্যকে দমিয়ে রাখা যায়—এই ভ্রান্ত ধারণাই উ/গ্র/বা/দী/দের চালিত করছে। কিন্তু ইতিহাস বলছে, এমন বর্বরতা শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকে আরও দৃঢ় করে। এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত না হলে, গণমাধ্যমের ওপর এমন আক্রমণ ভবিষ্যতে আরও
ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। স্বাধীন সংবাদমাধ্যম রক্ষা করা শুধু সাংবাদিকদের দায়িত্ব নয়—এটি রাষ্ট্র ও সমাজের সম্মিলিত দায়।



