ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিরাপত্তা শঙ্কায় ঢাকায় ইন্ডিয়া ভিসা সেন্টার সাময়িক বন্ধ
নিয়োগ থেকে টেন্ডার: দুদকের অভিযানের পরও বহাল সিন্ডিকেট, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পরিচালক ডা. আবু হানিফ–নেটওয়ার্কের অদম্য দাপট
ক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে কোণঠাসা হয়ে পড়ে পাকিস্তানি জান্তারা
বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা
অবিনশ্বর বিজয় দিবস ২০২৫
নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর যেদিন বিজয়ের সূর্য হেসেছিল বাংলার আকাশে
সদ্য অব্যাহতি পাওয়া উপদেষ্টা আসিফ ভুঁইয়ার নিয়োগ বাণিজ্য গাজীপুরে সিইও নিয়োগে ৬৫ কোটি টাকার ডিল!
গাজীপুর সিটি করপোরেশন–এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিয়োগকে ঘিরে ৬৫ কোটি টাকার গোপন চুক্তির অভিযোগ রাষ্ট্রীয় প্রশাসনে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। নিয়োগ নয়—এই প্রক্রিয়াকে অনেকেই সরাসরি নিলাম ব্যবস্থা হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। প্রশ্ন উঠছে, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদ কি এখন আর যোগ্যতার ভিত্তিতে নয়, দরদাতার দামে বেচাকেনা হচ্ছে?
অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রের দাবি, সদ্য অব্যাহতি পাওয়া স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ ভুঁইয়া–কে কেন্দ্র করেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় চলে অস্বাভাবিক তৎপরতা। অভিযোগ রয়েছে, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আগেই নির্দিষ্ট একজনকে ওই পদে বসাতে কোটি টাকার লেনদেনের রূপরেখা ও চুক্তিভিত্তিক সমঝোতা চূড়ান্ত করা হয়েছিল।
সূত্রগুলো জানায়, এই বিপুল অর্থ কোনো সংশ্লিষ্ট আমলার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে আসেনি। বরং
প্রভাবশালী ব্যবসায়িক ও শিল্পগোষ্ঠীই এই নিয়োগে বিনিয়োগ করেছে—এমন অভিযোগ উঠেছে। উদ্দেশ্য একটাই, প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে নিজেদের পছন্দের লোক বসিয়ে প্রকল্প অনুমোদন, নীতিগত সুবিধা এবং প্রশাসনিক নীরবতা নিশ্চিত করা। বিশেষজ্ঞদের মতে, গাজীপুরের এই ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন বা আকস্মিক বিষয় নয়। এটি একটি সিস্টেম্যাটিক নিয়োগ বাণিজ্যের নগ্ন উদাহরণ। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, রাজস্ব সংস্থা এবং বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক দপ্তরেও একই ধরনের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে শোনা যাচ্ছে। কোথাও ৫০ কোটি, কোথাও ১০০ কোটি—এমনকি ১৫০ থেকে ২০০ কোটি টাকার ‘বিনিয়োগের’ গুঞ্জনও প্রশাসনিক অঙ্গনে প্রকাশ্য আলোচনার বিষয়।
প্রভাবশালী ব্যবসায়িক ও শিল্পগোষ্ঠীই এই নিয়োগে বিনিয়োগ করেছে—এমন অভিযোগ উঠেছে। উদ্দেশ্য একটাই, প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে নিজেদের পছন্দের লোক বসিয়ে প্রকল্প অনুমোদন, নীতিগত সুবিধা এবং প্রশাসনিক নীরবতা নিশ্চিত করা। বিশেষজ্ঞদের মতে, গাজীপুরের এই ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন বা আকস্মিক বিষয় নয়। এটি একটি সিস্টেম্যাটিক নিয়োগ বাণিজ্যের নগ্ন উদাহরণ। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, রাজস্ব সংস্থা এবং বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক দপ্তরেও একই ধরনের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে শোনা যাচ্ছে। কোথাও ৫০ কোটি, কোথাও ১০০ কোটি—এমনকি ১৫০ থেকে ২০০ কোটি টাকার ‘বিনিয়োগের’ গুঞ্জনও প্রশাসনিক অঙ্গনে প্রকাশ্য আলোচনার বিষয়।



