ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে কোণঠাসা হয়ে পড়ে পাকিস্তানি জান্তারা
বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা
অবিনশ্বর বিজয় দিবস ২০২৫
নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর যেদিন বিজয়ের সূর্য হেসেছিল বাংলার আকাশে
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
নিয়াজীর আত্মসমর্পণের চুক্তিনামা নিয়ে আসেন
বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া বাণীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
বাণীতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান–এর স্বাধীনতার ঘোষণার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয়। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে জাতি বিজয় অর্জন করে এবং দখলদার পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।
বিজয় দিবসে প্রধানমন্ত্রী গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক, শহীদ জাতীয় চার নেতা, মুজিবনগর সরকারের সদস্যবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, ৩০ লাখ শহীদ এবং নির্যাতিত মা-বোনদের।
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে দুঃখ প্রকাশ করে
বলেন, স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নামে পরিকল্পিত সন্ত্রাস ও প্রতারণার মাধ্যমে তারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করেছে। তিনি অভিযোগ করেন, ৫ আগস্ট প্রথম আঘাত হানা হয় বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির ওপর। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়, যেখানে থেকে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, সারাদেশে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ভাস্কর্য ভাঙচুর করা হয়েছে, লুট করা হয়েছে স্বাধীনতা জাদুঘর। এমনকি বধ্যভূমি ও স্মৃতিস্তম্ভও রক্ষা পায়নি। গত প্রায় ১৭ মাস ধরে দেশজুড়ে নৈরাজ্য চলছে, যার মূল লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধ ও তার চেতনা। মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলা, জাতির পিতার বিরুদ্ধে কুৎসা এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করার অপচেষ্টা চলছে বলেও
অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। বাণীতে শেখ হাসিনা বলেন, ১৬ ডিসেম্বরের বিজয়ের চেয়ে বড় কোনো গৌরব এবং স্বাধীন বাংলাদেশের চেয়ে বড় কোনো অর্জন এই জাতির নেই। তাই যত দুঃসময়ই আসুক না কেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধ আঁকড়ে ধরার আহ্বান জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, পরাজিত শক্তিকে আবারও পরাজিত করা হবে এবং ১৯৭১ সালের মতো আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আবার বিজয়ের পথে এগিয়ে যাবে। বাণীর শেষাংশে তিনি দেশবাসীকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানান এবং সকল মুক্তিযোদ্ধার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, “জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। আঁধার কেটে ভোর হোক, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
বলেন, স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নামে পরিকল্পিত সন্ত্রাস ও প্রতারণার মাধ্যমে তারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করেছে। তিনি অভিযোগ করেন, ৫ আগস্ট প্রথম আঘাত হানা হয় বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির ওপর। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়, যেখানে থেকে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, সারাদেশে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ভাস্কর্য ভাঙচুর করা হয়েছে, লুট করা হয়েছে স্বাধীনতা জাদুঘর। এমনকি বধ্যভূমি ও স্মৃতিস্তম্ভও রক্ষা পায়নি। গত প্রায় ১৭ মাস ধরে দেশজুড়ে নৈরাজ্য চলছে, যার মূল লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধ ও তার চেতনা। মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলা, জাতির পিতার বিরুদ্ধে কুৎসা এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করার অপচেষ্টা চলছে বলেও
অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। বাণীতে শেখ হাসিনা বলেন, ১৬ ডিসেম্বরের বিজয়ের চেয়ে বড় কোনো গৌরব এবং স্বাধীন বাংলাদেশের চেয়ে বড় কোনো অর্জন এই জাতির নেই। তাই যত দুঃসময়ই আসুক না কেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধ আঁকড়ে ধরার আহ্বান জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, পরাজিত শক্তিকে আবারও পরাজিত করা হবে এবং ১৯৭১ সালের মতো আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আবার বিজয়ের পথে এগিয়ে যাবে। বাণীর শেষাংশে তিনি দেশবাসীকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানান এবং সকল মুক্তিযোদ্ধার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, “জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। আঁধার কেটে ভোর হোক, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”



