ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
‘জয় বাংলা’ স্লোগান শুনে আতঙ্কগ্রস্ত এনসিপির মিছিল
লীগ আহূত লকডাউনে, পেছানো হলো জাপান অ্যাম্বাসির অনুষ্ঠান
ইউনূসের ‘জঙ্গি শাসনের’ বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলুন: শেখ হাসিনা
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
গত বছর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গঠিত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে এক নজিরবিহীন ঘটনা ঘটল রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত এই ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শনে আসা এক স্কুলছাত্রকে তার ব্যাগে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বই রাখার অভিযোগে আটক করেছে কর্তব্যরত প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ দুপুরে জাদুঘর প্রাঙ্গণে নিয়মিত তল্লাশির সময় ওই শিক্ষার্থীর ব্যাগ থেকে মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত একটি বই পাওয়া যায়। এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিকটস্থ কন্ট্রোল রুমে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরবর্তীতে আটক করা হয়।
আটক হওয়ার মুহূর্তে ওই কিশোর ভয় না পেয়ে সাহসিকতার সঙ্গে দুই আঙুল তুলে বিজয় (✌️) চিহ্ন দেখায়। তার চোখেমুখে
ছিল দৃঢ় প্রত্যয়ের ছাপ, যা উপস্থিত অনেকের মনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সেই বিখ্যাত উক্তি “দাবায়া রাখতে পারবা না” স্মরণ করিয়ে দেয়। ঘটনার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তীব্র সমালোচনার ঝড় উঠেছে। আটক হওয়া শিক্ষার্থীর বিজয় চিহ্ন দেখানো ছবিটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। নেটিজেনরা এই ঘটনাকে নতুন সরকারের অধীনে মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর একটি বড় আঘাত হিসেবে দেখছেন। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও ইতিহাসবিদ বলেন, এ প্রসঙ্গে বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানা বা এ সংক্রান্ত বই পড়া কোনো অপরাধ হতে পারে না। এটি আমাদের অস্তিত্বের অংশ। যে কোনো সরকারের আমলেই ইতিহাস চর্চার স্বাধীনতা থাকা উচিত। নতুন প্রজন্মের কাছে ইতিহাসের দরজা বন্ধ করার চেষ্টা অত্যন্ত
দুঃখজনক।” অনেকে মনে করছেন, আটক শিক্ষার্থী মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী একটি পরিবারের চতুর্থ প্রজন্মের সদস্য। তারা এই ঘটনাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং নতুন প্রজন্মের মধ্যে থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মুছে ফেলার একটি পরিকল্পিত অপচেষ্টা হিসেবে দেখছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাগরিক সমাজ, মুক্তিযোদ্ধা এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ বাড়ছে এবং নতুন সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
ছিল দৃঢ় প্রত্যয়ের ছাপ, যা উপস্থিত অনেকের মনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সেই বিখ্যাত উক্তি “দাবায়া রাখতে পারবা না” স্মরণ করিয়ে দেয়। ঘটনার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তীব্র সমালোচনার ঝড় উঠেছে। আটক হওয়া শিক্ষার্থীর বিজয় চিহ্ন দেখানো ছবিটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। নেটিজেনরা এই ঘটনাকে নতুন সরকারের অধীনে মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর একটি বড় আঘাত হিসেবে দেখছেন। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও ইতিহাসবিদ বলেন, এ প্রসঙ্গে বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানা বা এ সংক্রান্ত বই পড়া কোনো অপরাধ হতে পারে না। এটি আমাদের অস্তিত্বের অংশ। যে কোনো সরকারের আমলেই ইতিহাস চর্চার স্বাধীনতা থাকা উচিত। নতুন প্রজন্মের কাছে ইতিহাসের দরজা বন্ধ করার চেষ্টা অত্যন্ত
দুঃখজনক।” অনেকে মনে করছেন, আটক শিক্ষার্থী মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী একটি পরিবারের চতুর্থ প্রজন্মের সদস্য। তারা এই ঘটনাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং নতুন প্রজন্মের মধ্যে থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মুছে ফেলার একটি পরিকল্পিত অপচেষ্টা হিসেবে দেখছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাগরিক সমাজ, মুক্তিযোদ্ধা এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ বাড়ছে এবং নতুন সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।



