সোনাদিয়া নিয়ে নতুন ভূরাজনীতি: রেয়ার অর্থ রিজার্ভের মিথ্যা প্রপাগাণ্ডার আড়ালে বিদেশীদের দখল দেওয়ার চক্রান্ত! – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৮ নভেম্বর, ২০২৫
     ৫:৩১ পূর্বাহ্ণ

সোনাদিয়া নিয়ে নতুন ভূরাজনীতি: রেয়ার অর্থ রিজার্ভের মিথ্যা প্রপাগাণ্ডার আড়ালে বিদেশীদের দখল দেওয়ার চক্রান্ত!

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৮ নভেম্বর, ২০২৫ | ৫:৩১ 18 ভিউ
গত অক্টোবর ২০২৪ হুনান বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অভ বিজনেসের ডিন আমাকে ডেকে পাঠালেন। স্কুল এডমিন অফিসিয়াল বললেন - জরুরি তলব। আমি রাত জাগা আলসে টাইপের মানুষ। ছোট বেলা থেকেই এই অভ্যেস। এখানে অক্টোবর থেকে শীতের আমেজ শুরু হয়। সকাল ১০টা থেকে লাগাতার কল আসছে স্কুল অফিস থেকে। আমি বারবার কল কেটে দিয়ে ঘুমাচ্ছি। সাড়ে ১১ টা নাগাদ উঠে কোন মতে ফ্রেশ হয়ে রওনা দিলাম স্কুলের উদ্দেশ্যে। ১২:১৭ টায় ডিনের অফিসে। ডিনের টেবিলে আরো দু'জন প্রফেসর বসা। গত দুই বছরে এই প্রথম ডিনের সাথে আমার দেখা। উনি এতোটাই ব্যস্ত থাকেন যে উনার কলিগরাই উনার দেখা পান না। আমি রুমে ঢুকার সাথে সাথে

উনি চেয়ার থেকে উঠে আমার সাথে হ্যান্ডশেক করে হাত ধরে সোফার দিকে নিয়ে গেলেন। আমি বসলাম। বাকী দুই প্রফেসরও আমার অপোজিটে সোফায় এসে বসলেন। কোন ভনিতা না করে বললেন- আমরা তোমার অন্যান্য কান্ট্রিমেটদের সাথে যোগাযোগ করেছি। আমাদের এই মুহুর্তে যে রিসার্চ কাজ, সেটা তারা বুঝতে পারছে না। তাদের সবাই তোমার নাম সাজেস্ট করেছে। বললেন - বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ের যে পট পরিবর্তন তা নিয়ে কাজ। তখন আমি বুঝে গিয়েছি তারা কি চাইছে! ডিন ছাড়া বাকী যে দু'জন প্রফেসর রয়েছেন তারা মার্কিন মুলুক ও ইউরোপের কয়েকটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে গেস্ট টিচার ও ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবেও কাজ করেন। উনারা পড়াশোনাও করেছেন ওসব দেশে। এরপর

কথা আগাতে শুরু করলো, দিন গেল, মাস গেল। রিসার্চ সাবজেক্ট দেখলাম। ঘুরেফিরে সেন্টমার্টিন ও অন্যান্য। একদিন ইয়া বড় একটা ম্যাপ নিয়ে আসলো। আমি স্পটগুলো পয়েন্টআউট করে দিচ্ছি। তখন কোন এক অবচেতন কারণে আমি প্রফেসরদের বললাম - 'এই মহেশখালী দ্বীপটিতে আমার বাড়ি, আর পাশের উপদ্বীপটি হচ্ছে সোনাদিয়া' বলেই সোনাদিয়া মার্ক করতে করতে বললাম - এই দ্বীপটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে। কারণ, এর পাশে 'কালাদিয়া' নামক স্থানেই এক্সেলারেট এনার্জির এলএনজি টার্মিনাল, যেটার নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস চাকুরি নিয়ে সোনাদিয়ার আশেপাশে লোকদেখানো দাতব্য কাজ করছে। এটাকে কেন্দ্র করে অনেক কিছু হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তারা তেমন একটা পাত্তা দিল

না, মাথায় ও মুখে শুধুই সেন্টমার্টিনে পাক-মার্কিনীরা কি করছে তা বুঝার চেষ্টা। অবশ্য এর পেছনেও যুক্তি আছে। পাকিস্তানের কলোনী থাকাকালীন তৎকালীন সামরিক শাসক আইয়ুব খান, স্বাধীনতার পর সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান এই সেন্টমার্টিনে মার্কিন ঘাঁটি স্থাপনে সম্মতি দিয়েছিল। আমি আর কথা বাড়াইনি। প্রফেসররা কোথা থেকে বা কোন সোর্স থেকে জানি না, তবে অনেকগুলো ডাটা কালেকশন করেন। আমার কাজ ডাটাগুলো ঠিক আছে কিনা তা চেক করা। এই সুবাদে মূলত অনেক কিছু জানতে পারি। এর মধ্যে একটা বিষয় খুব স্পষ্ট - বাংলাদেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ডিপার্টমেন্টের সবাইকে বেইজিংয়ে ডেকে টেবিল চাপড়ে খুব ভর্ৎসনা করা হয়েছে

এবং বাংলাদেশ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনেক কাজের গবেষণা বিভিন্ন হাই ranked বিশ্ববিদ্যালয়েও দায়িত্ব হিসেবে অর্পন করা হয়েছে। বেইজিং এটা করার পেছনে অন্যতম কারণ হচ্ছে - চীন সফরের ১ মাসের মধ্যে কোন দেশের সরকার প্রধানের পতন চীনের ইতিহাসে কখনো ঘটেনি যা ছিল কূটনৈতিকভাবে চীনের জন্যে চরম অপমানজনক ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিজয়। এতদিন বাংলাদেশ কেন্দ্রীক নিরাপত্তা ইস্যুকে খুব একটা গুরুত্ব না দিলেও এবার তারা আটঘাট বেঁধে নেমেছে। যদিও পশ্চিমা প্রপাগাণ্ডা এজেন্টরা মাঠ পর্যায়ে গুজব ছড়িয়েছিল- 'বাংলাদেশে সরকার পতনে চীনেরও হাত ছিল' এবং গুজবটি আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী-সমর্থকেরা বিশ্বাস করে গিলেছিল ও ঈমানদারির সাথে তা প্রচারে নেমে পড়েছিল। কমনসেন্স ও যুক্তি কাজ করেনি

তখন। এরমধ্যে অনেক সময় গেল, বিদেশী বহু সামরিক ও বেসামরিক বাহিনী বহুবার বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল (চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সহ) ঘুরে গেল। প্রফেসরগণ যতবারই আমার সাথে মিটিং করেছেন আমি ততবারই কোন না কোন কারণে কথা সোনাদিয়ার দিকে টেনে নিতাম। এর অনেকগুলো কারণের মধ্যে অন্যতম ছিল - শেখ হাসিনা সরকার সোনাদিয়ায় হতে যাওয়া গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা মাতারবাড়িতে কয়লা বিদ্যুতের জন্যে প্রয়োজনীয় কয়লা লোড-আনলোড করার বাহানায় সেখানে সরিয়ে নেয় এবং সোনাদিয়াকে ইকো-ট্যুরিজম এলাকা ঘোষণা দিয়ে 'বেজা'র অধীনে দিয়ে দেওয়া ইত্যাদি। তার উপর সন্দেহের মাত্রাটা আমার বাড়ে যখন কুতুবজোমের ঘটিভাঙ্গায় সেলাই মেশিন বিতরণ ও এক্সেলারেট এনার্জির অধীনে হোপ হাসপাতাল(মেহেরিয়ার পাড়া, দৈলার পাড়া গ্রামের পাশে) বানিয়ে ফ্রি

চিকিৎসা সেবার প্রোগ্রামের ফাঁকে পিটার হাস সোনাদিয়ায় পা রাখে এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী টানা ১০/১১ দিন বহর নিয়ে এসে সোনাদিয়ায় গিয়ে ক্যাম্প করার জন্যে তিনটি স্পট সিলেক্ট করে। জুরিসডিকশনাল টেরিটরি হিসেবে দ্বীপাঞ্চলে কাজ করবে নৌবাহিনী, এখানে সেনাবাহিনীর কাজ কি?'-আমার মনে আসা এই একটি প্রশ্নই সোনাদিয়া নিয়ে অবচেতনে থাকা আমার ঝাঁপসা ধারণা বা অনুমান পরিস্কার করে দেয়। কিন্তু সাপোর্টিভ আরো এভিডেন্স দরকার। এই ফাঁকে আরেকটি কথা বলে নিই। ডিপস্টেটের বানানো মানবাধিকার নামক অস্ত্রের মতো 'পরিবেশ' নামক অস্ত্রটিও প্রতিপক্ষকে কাবু করতে খুব কার্যকরী। সোনাদিয়াকে পশ্চিমা শয়তানের থাবা থেকে রক্ষায় শেখ হাসিনা পশ্চিমা ডিপস্টেটের বানানো এই 'পরিবেশ রক্ষা' নামক অস্ত্রটি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের চেষ্টা করেছিলেন সোনাদিয়াকে 'ইকো-ট্যুরিজম' এরিয়া ঘোষণার মাধ্যমে। ২০০১-০৬ আমলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জ্বালানি ও খনিজ উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমান (আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক) ঘোষণা দেয় 'গ্যাসের সাগরে ভাসছে বাংলাদেশ' এবং পরের দিন সেটি লিড নিউজ করে মার্কিন পন্থী প্রথম আলো সহ বাংলাদেশের প্রায় সকল পত্রিকা। কিন্তু ২০০৭-০৮ ফখরুদ্দিন শাসনামলে প্রকাশিত হয় - দেশে আসলে তেমন কোন গ্যাস পাওয়া যায়নি। গ্যাসের সাগরে দেশ ভাসার ঘোষণা ও নিউজটি ছিল পশ্চিমাদের ফরমায়েশ যাতে অনুসন্ধানের নামে বাংলাদেশে ঢুকে অবস্থান নিতে পারে বা দখলে নিতে পারে। কয়েকদিন আগে 'বণিক বার্তা' নামক পত্রিকাও সোনাদিয়া দ্বীপে সাত লাখ টন রেয়ার আর্থ উপাদান রিজার্ভ থাকার নিউজ ছাপে। পরিমাণ নির্দিষ্ট করে দিয়ে এই নিউজটা পড়ে আমি হেসে দিয়েছি। তারপর দেখলাম সোনাদিয়ায় রেয়ার আর্থকে বেস করে বিএনপি'র সাবেক এম.পি, খালেদা জিয়ার পরিবারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত মোসাদ্দেক ফালুর মালিকানাধীন ntv-তে আরেকটি ফ্রেম করা ফরমায়েশী নিউজ যার মোদ্দা বা সারকথা ছিল - 'সোনাদিয়া রক্ষায় মার্কিন আমেরিকা, পাকিস্তান ও তুরস্কের সামরিক বাহিনীদের সোনাদিয়ায় ও এর আশেপাশে অবস্থান নিতে দিতে হবে নতুবা চীন-ভারত মিলে সোনাদিয়াকে গিলে ফেলবে'! প্রথমত, চীনের সামরিক বাহিনী বাংলাদেশে এসে কখনোই মার্কিনীদের মতো মহড়া চালায়নি। দ্বিতীয়ত, গত ১৬ বছরে ভারতের সামরিক বাহিনীও বিগত ১৫ মাসে পাক-মার্কিন বাহিনী যেভাবে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার পরিদর্শন করেছে সেভাবে কখনোই পরিদর্শনে আসেনি। মূলত পাক-মার্কিন বাহিনীকে বাংলাদেশে অবস্থান দেওয়ার ও নেওয়ার বৈধতা দিতে পাবলিক পারসেপশন তৈরিতে এই প্রতিবেদনমূলক নিউজগুলো করা হয়েছে ও হচ্ছে। অনেকের মনে প্রশ্ন এসেছে 'আসলেই কি সোনাদিয়ায় এই পরিমাণ রেয়ার আর্থ উপাদান মজুদ আছে?' প্রশ্নটি যৌক্তিক। কারণ, গত ২০ বছরে তেমন কোন গবেষকদল মাসেরপর মাস সোনাদিয়ায় অবস্থান নিয়ে তা যাচাই করেনি। তাহলে কেন পরিমাণ নির্দিষ্ট করে বলা হয়েছে এই প্রতিবেদনগুলোতে? কয়েক সপ্তাহ আগে ছোট ভাই সাদ্দাম (কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি) একটি টকশো'তে সেন্টমার্টিন নিয়ে আলোচনার সময় বললো - মূলত পশ্চিমা ডিপস্টেট সেন্টমার্টিনকে রেয়ার আর্থ প্রসেসিং জোন বা হাব বানাতে চাইছে। আমি তখন তার এই পয়েন্টটি ধরেছি কিন্তু সন্তুষ্ট ছিলাম না। কারণ, সেন্টমার্টিন খুব ছোট একটি দ্বীপ। পূর্ব এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ার রেয়ার আর্থ মেটেরিয়াল প্রসেসিং জোন বানানোর জন্যে যে পরিমাণ এলাকা প্রয়োজন হবে তা সেন্টমার্টিন দিয়ে সম্ভব নয়। সেন্টমার্টিনে বড়জোর ড্রোন (সামরিক) কন্ট্রোল সেন্টার হতে পারে বা হচ্ছে। কিন্তু সোনাদিয়া এই প্রসেসিং হাবের জন্যে খুবই উপযুক্ত। তাছাড়া লক্ষণ হিসেবে সোনাদিয়ার পাশেই রয়েছে এক্সেলারেট এনার্জির টার্মিনাল যার নিরাপত্তা উপদেষ্টা পিটার হাস, যিনি একাধিকবার সোনাদিয়া ও মহেশখালী পরিদর্শনে গিয়েছেন। পিটার হাস বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলে রেয়ার আর্থ সংগ্রহ ও সাপ্লাইয়ের বিশেষ এসাইনমেন্ট নিয়ে বর্তমানে কাজ করছে(রিসার্চ ডাটা সোর্সের তথ্য)। এসব বাদ দিলেও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মূল বিষয় রয়েছে। মার্কিনীরা বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলে চীন-ভারতকে চেক দিতে বাংলাদেশ অংশে ঘাঁটি বা তাদের ফুটপ্রিন্ট স্থাপনের চেষ্টা করে যাচ্ছে বহু বছর ধরে। এই কারণে সোনাদিয়ায় রেয়ার আর্থের রিজার্ভের জুজু তুলে এখানে ঢুকে পড়তে চাইছে তারা। সোনাদিয়া কিন্তু ভূরাজনৈতিকভাবে খুবই লুক্রেটিভ একটি স্পট এবং দারুণ লোভনীয়। এই ফাঁকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীও তাদের প্রভাব দেখানো শুরু করেছে। সেনাবাহিনীকে চোখ রাঙ্গিয়ে সমযোতার মাধ্যমে সোনাদিয়ায় জমি অধিগ্রহণের জন্যে তারা দুটি প্রস্তাব সাবমিট করেছে(মৌজা সমূহ সমুদ্রমুখী) এবং যার একটি প্যারাবনসহ এক্সেলারেট এনার্জির টার্মিনালের সাথে লাগোয়া এবং তা 'বেজা' থেকে গুন্ডামি করে কেড়ে নিয়ে। অর্থাৎ ডলারের কমিশনের লোভে পশ্চিমা ডিপস্টেটের পারপাস সার্ভ করার প্রতিযোগিতায় নৌবাহিনীও পিছিয়ে থাকতে চাইছে না। লেখক: চৌধুরী মুজাহিদুল হক সৌরভ পিএইচডি ফেলো, ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড এণ্ড জিওপলিটিক্স, হুনান ইউনিভার্সিটি।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
চট্টগ্রামে এবার নিজ বাড়ির সামনে খুন হলেন ব‍্যবসায়ী দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি রাজনীতির মাঠে সক্রিয় চট্টগ্রামের সন্ত্রাসীরা ব্রাজিলে এবারের জলবায়ু সম্মেলন অনেক ঝক্কির ‘জ্যোতিই এখন সর্বেসর্বা’ ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা দখলে সক্রিয় সিন্ডিকেট রমনায় গির্জা লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’ সোনাদিয়া নিয়ে নতুন ভূরাজনীতি: রেয়ার অর্থ রিজার্ভের মিথ্যা প্রপাগাণ্ডার আড়ালে বিদেশীদের দখল দেওয়ার চক্রান্ত! দ্য উইক-এ শেখ হাসিনার বিস্ফোরক নিবন্ধ: ‘অনির্বাচিত শাসকদের আগেও মোকাবেলা করেছি, দেশ এখন বারুদের স্তূপে’ হাসিনার বলিষ্ঠ বার্তা: দায় স্বীকারের সৎ সাহস ও প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পাল্টা চ্যালেঞ্জে নতুন রাজনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা মুখ সামলে কথা বলুন: ইউনুসকে রাজনাথ সিং হেনস্তা ও আইফোন চুরির অভিযোগ, কিশোরগঞ্জ ছাড়ার ঘোষণা আইনজীবীর ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে চট্টগ্রাম ৮ আসনে রক্তাক্ত সংঘর্ষের ছায়া: নিহত সরোয়ার বাবলার রেখে যাওয়া অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন উত্তেজনা শেখ হাসিনার গড়া উন্নয়নের অর্থনীতি আজ সংকটে, ইউনূসের দুর্বল ব্যবস্থাপনায় দিশেহারা ব্যাংকিং খাত ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে ১৮ কোটি ইমেইল হ্যাক বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে বোয়ালমারী রণক্ষেত্র