
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে হামলা

অনিশ্চয়তার পথে রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ ছাত্রদলের

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর
কবিরহাটে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষে আহত ১০

নোয়াখালীর কবিরহাটে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষে সাংবাদিকসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ এবং জামায়াতের অফিস ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর করা হয়। বৃহস্পতিবার রাতে কবিরহাট বাজারে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের কবিরহাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে শিবিরের আয়োজনে জামাতে নামাজ পড়ুয়া তরুণদের সাইকেল প্রদান অনুষ্ঠানে বিএনপির আবেদ গ্রুপের লোকজন হামলা করে। এতে অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। এর প্রতিবাদে রাতে জামায়াত-শিবির কবিরহাট বাজারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এ সময় বিএনপির নেতাকর্মীদের একটি মিছিল তাদের মুখোমুখি হলে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। চলে ধাওয়া-পালটাধাওয়া এবং বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়। জামায়াতের দলীয় অফিস ও বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে
হামলা-ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে রয়েছেন-দৈনিক ইনকিলাবের কবিরহাট উপজেলা সংবাদদাতা সাইফুল ইসলাম নিশাত, কবিরহাট কলেজ ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক রিকান, কলেজ ছাত্রদলের সহ-সভাপতি ইয়াছিন রাব্বি, পৌরসভা ছাত্রদলের কর্মী নবেল মাহমুদ। এ বিষয়ে কথা বলতে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কারুল হুদা চৌধুরী লিটন ও করিহাট পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান মঞ্জুর মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তারা রিসিভ করেননি। উপজেলা জামায়াতের আমির ফখরুল ইসলাম মিলন বলেন, জামায়াত-শিবিরের বিভিন্ন কর্মসূচিতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল বাধা দিয়ে আসছিল। বৃহস্পতিবার সকালে আমাদের অনুষ্ঠানে হামলার প্রতিবাদে সন্ধ্যায় বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। এ সময় বিএনপির কর্মীরা আবারও অতর্কিত হামলা করে। এদিকে শুক্রবার সকালে প্রশাসনের উদ্যোগে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য উভয় দলের
নেতাদের ডেকে একটি সমঝোতা বৈঠক হয়। বৈঠকে এলাকায় শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান রক্ষায় দুই দলের নেতারা প্রশাসনকে আশ্বস্ত করেছে। কবিরহাট থানার ওসি মো. শাহীন মিয়া জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
হামলা-ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে রয়েছেন-দৈনিক ইনকিলাবের কবিরহাট উপজেলা সংবাদদাতা সাইফুল ইসলাম নিশাত, কবিরহাট কলেজ ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক রিকান, কলেজ ছাত্রদলের সহ-সভাপতি ইয়াছিন রাব্বি, পৌরসভা ছাত্রদলের কর্মী নবেল মাহমুদ। এ বিষয়ে কথা বলতে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কারুল হুদা চৌধুরী লিটন ও করিহাট পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান মঞ্জুর মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তারা রিসিভ করেননি। উপজেলা জামায়াতের আমির ফখরুল ইসলাম মিলন বলেন, জামায়াত-শিবিরের বিভিন্ন কর্মসূচিতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল বাধা দিয়ে আসছিল। বৃহস্পতিবার সকালে আমাদের অনুষ্ঠানে হামলার প্রতিবাদে সন্ধ্যায় বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। এ সময় বিএনপির কর্মীরা আবারও অতর্কিত হামলা করে। এদিকে শুক্রবার সকালে প্রশাসনের উদ্যোগে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য উভয় দলের
নেতাদের ডেকে একটি সমঝোতা বৈঠক হয়। বৈঠকে এলাকায় শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান রক্ষায় দুই দলের নেতারা প্রশাসনকে আশ্বস্ত করেছে। কবিরহাট থানার ওসি মো. শাহীন মিয়া জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।