ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিশ্বরেকর্ড গড়া তামিমের ব্যাটে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
ড্রয়ের আগে জেনে নিন ২০২৬ বিশ্বকাপের নতুন সব নিয়ম
বিপিএলের নিলামে অংশ নিতে পারবেন না ৯ ক্রিকেটার
নিলাম শেষে দেখে নিন বিপিএলের ৬ দলের পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
শুরু হলো বিপিএলের নিলাম, মোবাইলে দেখবেন যেভাবে
সিরিজ বাঁচাতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন রানের লক্ষ্য
বিপিএল এক সপ্তাহ পেছাল, শুরু ২৬ ডিসেম্বর
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপে শুভ সূচনা বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কার প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের মঞ্চে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই পাকিস্তানকে উড়িয়ে দিয়েছে নিগার সুলতানার দল। মাত্র ১৩০ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১১৩ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটের দারুণ জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ।
ব্যাট হাতে ম্যাচের নায়িকা ছিলেন বাঁহাতি ওপেনার রুবিয়া হায়দার। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধীরস্থির ব্যাটিং করে অপরাজিত ৫৪ রান করেছেন তিনি। ৭৭ বলে তার এই ইনিংসে ছিলো ৮টি চার। অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি (২৩) এবং তরুণ ব্যাটার সোবহানা মোস্তারী (২৪) রুবিয়ার দারুণ সঙ্গী হয়েছেন। বিশেষ করে নিগারের সঙ্গে ৬২ রানের জুটি কার্যত ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
এর আগে পাকিস্তান অধিনায়ক ফাতিমা
সানার টস জিতে ব্যাটিং নেওয়ার সিদ্ধান্ত ভয়াবহভাবে ব্যুমেরাং হয়। ইনিংসের প্রথম ওভারেই পাকিস্তান হারায় দুই উইকেট। বাংলাদেশি তরুণ পেসার মারুফা আক্তার একে একে সাজঘরে ফেরান সিদরা আমিন ও ওমাইমা সোহেলকে। এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি পাকিস্তান। সবচেয়ে কার্যকর ছিলেন স্পিনার স্বর্ণা আক্তার, যিনি মাত্র ৩.৩ ওভারে ৫ রান দিয়ে তুলে নেন ৩টি উইকেট। পাশাপাশি মারুফা ও নাহিদা নেন ২টি করে উইকেট। রাবেয়া খান, ফাহিমা খাতুন ও নিশিতা আক্তার নেন একটি করে উইকেট। পাকিস্তানের ইনিংস শেষ হয় মাত্র ৩৮.৩ ওভারে ১২৯ রানে। পাকিস্তানের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রান আসে রামিন শামিমের ব্যাট থেকে (২৩)। তবে দলকে সম্মানজনক স্কোরে তুলতে শেষ দিকে ডায়ানা বেগের ১৬
রানের ছোট্ট ইনিংসই ছিলো ভরসা। বাংলাদেশের জয়ে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো দলীয় সমন্বয়—বোলারদের দারুণ শুরুর পর ব্যাটারদের দায়িত্বশীল পারফরম্যান্সে সহজ জয়। এই জয় শুধু বিশ্বকাপ মিশন শুরুর ক্ষেত্রে নয়, বরং ভবিষ্যতের জন্যও আত্মবিশ্বাস যোগাবে নিগার সুলতানাদের। সংক্ষিপ্ত স্কোর: পাকিস্তান ১২৯ (৩৮.৩ ওভারে); রামিন শামিম ২৩, ফাতিমা সানা ২২; শর্না আক্তার ৩-৫, মারুফা আক্তার ২-২২ বাংলাদেশ ১৩৩/৩ (৩১.১ ওভারে); রুবিয়া হায়দার ৫৪*, সোবহানা মোস্তারী ২৪; ফাতিমা সানা ১-২২
সানার টস জিতে ব্যাটিং নেওয়ার সিদ্ধান্ত ভয়াবহভাবে ব্যুমেরাং হয়। ইনিংসের প্রথম ওভারেই পাকিস্তান হারায় দুই উইকেট। বাংলাদেশি তরুণ পেসার মারুফা আক্তার একে একে সাজঘরে ফেরান সিদরা আমিন ও ওমাইমা সোহেলকে। এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি পাকিস্তান। সবচেয়ে কার্যকর ছিলেন স্পিনার স্বর্ণা আক্তার, যিনি মাত্র ৩.৩ ওভারে ৫ রান দিয়ে তুলে নেন ৩টি উইকেট। পাশাপাশি মারুফা ও নাহিদা নেন ২টি করে উইকেট। রাবেয়া খান, ফাহিমা খাতুন ও নিশিতা আক্তার নেন একটি করে উইকেট। পাকিস্তানের ইনিংস শেষ হয় মাত্র ৩৮.৩ ওভারে ১২৯ রানে। পাকিস্তানের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রান আসে রামিন শামিমের ব্যাট থেকে (২৩)। তবে দলকে সম্মানজনক স্কোরে তুলতে শেষ দিকে ডায়ানা বেগের ১৬
রানের ছোট্ট ইনিংসই ছিলো ভরসা। বাংলাদেশের জয়ে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো দলীয় সমন্বয়—বোলারদের দারুণ শুরুর পর ব্যাটারদের দায়িত্বশীল পারফরম্যান্সে সহজ জয়। এই জয় শুধু বিশ্বকাপ মিশন শুরুর ক্ষেত্রে নয়, বরং ভবিষ্যতের জন্যও আত্মবিশ্বাস যোগাবে নিগার সুলতানাদের। সংক্ষিপ্ত স্কোর: পাকিস্তান ১২৯ (৩৮.৩ ওভারে); রামিন শামিম ২৩, ফাতিমা সানা ২২; শর্না আক্তার ৩-৫, মারুফা আক্তার ২-২২ বাংলাদেশ ১৩৩/৩ (৩১.১ ওভারে); রুবিয়া হায়দার ৫৪*, সোবহানা মোস্তারী ২৪; ফাতিমা সানা ১-২২



