কারিগর সংকটে প্রতিমা তৈরিতে ধীরগতি

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। শেষ সময়ে জোরেশোরে প্রতিমা তৈরির কাজ করছেন কারিগররা। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে শারদীয় দুর্গোৎসব।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সরেজমিন দেবরাজ, কালচা, যাদুরানী মন্দিরগুলো পরিদর্শন করে দেখা যায়, এরই মধ্যে অধিকাংশ প্রতিমার মাটির কাজ শেষ হয়েছে। দুর্গাপূজার পূর্বমূহর্তে কারিগররা রং করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
হরিপুরে এই বছর ২০টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। মন্দিরে মন্দিরে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। তবে কারিগর সংকটের কারণে কিছু মণ্ডপে ধীরগতিতে কাজ চলছে।
আয়োজকদের আশা, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ তাদের শেষ হবে। কয়েকজন জানান, গতবারের চেয়ে এবারের প্রতিমা তৈরি খরচ বেশি পড়ছে। তবুও তারা সন্তুষ্ট।
হরিপুর নাট মন্দির দুর্গামণ্ডপের সভাপতি
যুগল কুমার দাশ বলেন, গত বছরের চেয়ে এই বছর প্রতিমা তৈরিতে খরচ বেশি। অর্থ সংকটের কারণে প্রতিমা তৈরির কাজ শেষ করতে পারিনি। এখনো রঙের কাজ বাকি রয়েছে। হরিপুর উপজেলা পূজা কমিটির সভাপতি মধুসূদন দেবনাথ বলেন, হরিপুর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ২০টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা পালিত হবে। এর মধ্যে ১নং গেদুড়া ইউনিয়নে ২টি, ২নং আমগাঁও ইউনিয়নে ৬টি, ৩নং বকুয়া ইউনিয়নে ১টি, ৪নং ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়নে ৬টি, ৫নং হরিপুর সদর ইউনিয়নে ৩টি ও ৬নং ভাতুরিয়া ইউনিয়নে ২টি। প্রতিটি মণ্ডপে প্রায় প্রতিমা তৈরির কাজ শেষের দিকে। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে পূজা শুরু হবে। এ বিষয়ে হরিপুর থানার ওসি জাকারিয়া মণ্ডল বলেন, প্রতিটি পূজামণ্ডপকে সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে
আসতে আমরা কাজ করছি। সার্বিক নিরাপত্তার জন্য পুলিশ বিশেষ টহল দিচ্ছে। যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদার করব।
যুগল কুমার দাশ বলেন, গত বছরের চেয়ে এই বছর প্রতিমা তৈরিতে খরচ বেশি। অর্থ সংকটের কারণে প্রতিমা তৈরির কাজ শেষ করতে পারিনি। এখনো রঙের কাজ বাকি রয়েছে। হরিপুর উপজেলা পূজা কমিটির সভাপতি মধুসূদন দেবনাথ বলেন, হরিপুর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ২০টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা পালিত হবে। এর মধ্যে ১নং গেদুড়া ইউনিয়নে ২টি, ২নং আমগাঁও ইউনিয়নে ৬টি, ৩নং বকুয়া ইউনিয়নে ১টি, ৪নং ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়নে ৬টি, ৫নং হরিপুর সদর ইউনিয়নে ৩টি ও ৬নং ভাতুরিয়া ইউনিয়নে ২টি। প্রতিটি মণ্ডপে প্রায় প্রতিমা তৈরির কাজ শেষের দিকে। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে পূজা শুরু হবে। এ বিষয়ে হরিপুর থানার ওসি জাকারিয়া মণ্ডল বলেন, প্রতিটি পূজামণ্ডপকে সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে
আসতে আমরা কাজ করছি। সার্বিক নিরাপত্তার জন্য পুলিশ বিশেষ টহল দিচ্ছে। যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদার করব।