
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নতুন আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন পুতিন, দাবি জেলেনস্কির

ইন্দোনেশিয়ায় ৬ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প

গাজায় আশা জাগাতে ‘কূটনৈতিক প্রচেষ্টা’ কাজে লাগাচ্ছে তুরস্ক: এরদোগান

ইমরানের জামিন আবেদন নিয়ে পাঞ্জাব সরকারকে নোটিশ দিল সুপ্রিম কোর্ট

নিজের লিভার দিয়ে সতীনকে বাঁচালেন সৌদি নারী

যুক্তরাজ্যে সহপাঠীদের ওপর নজরদারি চালায় চীনা শিক্ষার্থীরা!

বেলুচিস্তানের মাজিদ ব্রিগেডকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক বাংলাদেশি ভারতে গ্রেপ্তার

বাংলাদেশে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতের মুম্বাই ক্রাইম পুলিশ। রোববার (১০ আগস্ট) টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে ক্রাইম ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (সিআইইউ) ৩৭ বছর বয়সী মোহাম্মদ জামাল হোসেন পোতুন্দার ওরফে কুদ্দুস রহিম শেখকে আটক করে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জামাল হোসেন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের রাজবাড়ি জেলার গোয়ালন্দ থানার উত্তর দৌলতদিয়ার মাওলাপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি অবৈধভাবে ভারত প্রবেশের পর জাল পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে সেখানে বসবাস করছিলেন।
দক্ষিণ মুম্বাইয়ের কামাঠিপুরা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে প্রতারণা, বিশ্বাসভঙ্গ, বিদেশি আইন ও অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, জামাল হোসেন কোনো বৈধ নথি ছাড়াই বাংলাদেশ থেকে ভারতে
প্রবেশ করেন। বাংলাদেশের আদালত তাকে সর্বোচ্চ সাজা—মৃত্যুদণ্ড—দিলেও তিনি পালিয়ে ভারতে চলে আসতে সক্ষম হন। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের পুলিশ তার সন্ধান করছিল। তদন্তে জানা গেছে, তিনি ২০২৩ সাল থেকে ভারতে বসবাস করছেন। গ্রেপ্তারের সময় তার কাছ থেকে জাল আধার কার্ড, ভোটার আইডি ও প্যান কার্ডের কপি, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার একটি পাসবুক এবং বাংলা ভাষায় লেখা একটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা উদ্ধার করা হয়, যা যাচাই করে দেখা গেছে বাংলাদেশের আদালতের জারি করা। পুলিশ বর্তমানে খতিয়ে দেখছে—ভারতের ভুয়া পরিচয়পত্র, ভোটার আইডি এবং আধার কার্ড তৈরিতে কারা তাকে সহায়তা করেছে।
প্রবেশ করেন। বাংলাদেশের আদালত তাকে সর্বোচ্চ সাজা—মৃত্যুদণ্ড—দিলেও তিনি পালিয়ে ভারতে চলে আসতে সক্ষম হন। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের পুলিশ তার সন্ধান করছিল। তদন্তে জানা গেছে, তিনি ২০২৩ সাল থেকে ভারতে বসবাস করছেন। গ্রেপ্তারের সময় তার কাছ থেকে জাল আধার কার্ড, ভোটার আইডি ও প্যান কার্ডের কপি, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার একটি পাসবুক এবং বাংলা ভাষায় লেখা একটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা উদ্ধার করা হয়, যা যাচাই করে দেখা গেছে বাংলাদেশের আদালতের জারি করা। পুলিশ বর্তমানে খতিয়ে দেখছে—ভারতের ভুয়া পরিচয়পত্র, ভোটার আইডি এবং আধার কার্ড তৈরিতে কারা তাকে সহায়তা করেছে।