
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মাদুরোকে ধরিয়ে দিলে ৫ কোটি ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র

বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ বাক্স মাথায় পড়ে শিশুর মৃত্যু

চীনের গাংশু প্রদেশে পাহাড়ি বন্যায় নিহত ১০, নিখোঁজ ৩৩

গাজা দখলের পরিকল্পনায় ইসরাইলকে ‘বড় মাশুল’ দিতে হবে: হামাস

গাজায় অনাহারে মৃত্যু ২০০ ছুঁইছুঁই

কেন রাশিয়ার তেল কেনা বন্ধ করছেন না মোদি

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক হলেও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের সম্ভাবনা কম
বাংলাদেশসহ চার দেশ থেকে পোশাক উৎপাদন করতে চায় এক ভারতীয় প্রতিষ্ঠান

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর পর থেকে বড় সমস্যার মুখে পড়েছে ভারতের পোশাক তৈরির প্রতিষ্ঠান পার্ল গ্লোবাল। যুক্তরাষ্ট্রে তাদের ক্রেতাদের মধ্যে রয়েছে গ্যাপ ও কোলসের মতো প্রতিষ্ঠান। যুক্তরাষ্ট্রের এসব প্রতিষ্ঠান থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করে ফোনকল আসছে।
এমন পরিস্থিতিতে দিশেহারা হয়ে পড়েছে পোশাক উৎপাদনকারী কোম্পানি পার্ল গ্লোবাল। গ্যাপ ও কোহল’স সহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পোশাক ভারতে উৎপাদন করে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে তারা। কিন্তু এখন যেহেতু ভারত থেকে গেলে ৫০ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে তাই পার্ল গ্লোবাল ভারত থেকে তাদের উৎপাদন সরিয়ে বাংলাদেশসহ চারটি দেশে নিয়ে যাবে।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) পার্ল গ্লোবালের মহাপরিচালক পল্লব ব্যানার্জি বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন,
মার্কিন ক্রেতাদের চাপে পড়েই তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পল্লব ব্যানার্জি বলেছেন, মার্কিন ক্রেতাদের তারা প্রস্তাব দিয়েছেন ভারতে যেসব পোশাক উৎপাদন হতো সেগুলো এখন তাদের বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম এবং গুয়েতেমালার ১৭টি কারখানায় নিয়ে যাওয়া হবে। এতে করে উচ্চ শুল্ক এড়ানো যাবে। তিনি বলেছেন, সব ক্রেতারা সার্বক্ষণিক আমাকে ফোন দিচ্ছেন। তারা চান আমরা উৎপাদন ভারত থেকে অন্য কোনো দেশে নিয়ে যাই। গত এপ্রিলে ট্রাম্প সর্বপ্রথম পারস্পরিক শুল্ক আরোপ করেন। ওই সময় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের ওপর যে পরিমাণ শুল্ক আরোপ করা হয়েছিল তার তুলনায় ভারতের ওপর শুল্ক কম ছিল। এতে ভারতীয় পোশাক রপ্তানিকারকরা স্বপ্ন দেখা শুরু করেছিলেন তারা এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের
মার্কিন বাজার ধরবেন। তবে ট্রাম্প মাত্র এক সপ্তাহে নয়াদিল্লির ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়ায় পালটে গেছে সব হিসাব নিকাশ। পার্ল গ্লোবালের এ কর্মকর্তা রয়টার্সকে আরও জানিয়েছেন, কিছু মার্কিন ক্রেতা ভারতে উৎপাদিত পণ্যই নিতে চায়। তবে তারা শর্ত দিয়েছে, এক্ষেত্রে ট্রাম্প যে শুল্কের বোঝা চাপিয়েছেন সেটির ভাগ তাদেরও নিতে হবে। কিন্তু বিষয়টি কোম্পানিটির জন্য ভালো কোনো অপশন নয়। অর্থাৎ পার্ল গ্লোবাল শুল্কের কোনো বোঝা নিতে চায় না। কোনো কোনো মার্কিন ক্রেতা এমন প্রস্তাব দিয়েছে তাদের নাম প্রকাশ করেননি পল্লব ব্যানার্জি।
মার্কিন ক্রেতাদের চাপে পড়েই তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পল্লব ব্যানার্জি বলেছেন, মার্কিন ক্রেতাদের তারা প্রস্তাব দিয়েছেন ভারতে যেসব পোশাক উৎপাদন হতো সেগুলো এখন তাদের বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম এবং গুয়েতেমালার ১৭টি কারখানায় নিয়ে যাওয়া হবে। এতে করে উচ্চ শুল্ক এড়ানো যাবে। তিনি বলেছেন, সব ক্রেতারা সার্বক্ষণিক আমাকে ফোন দিচ্ছেন। তারা চান আমরা উৎপাদন ভারত থেকে অন্য কোনো দেশে নিয়ে যাই। গত এপ্রিলে ট্রাম্প সর্বপ্রথম পারস্পরিক শুল্ক আরোপ করেন। ওই সময় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের ওপর যে পরিমাণ শুল্ক আরোপ করা হয়েছিল তার তুলনায় ভারতের ওপর শুল্ক কম ছিল। এতে ভারতীয় পোশাক রপ্তানিকারকরা স্বপ্ন দেখা শুরু করেছিলেন তারা এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের
মার্কিন বাজার ধরবেন। তবে ট্রাম্প মাত্র এক সপ্তাহে নয়াদিল্লির ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়ায় পালটে গেছে সব হিসাব নিকাশ। পার্ল গ্লোবালের এ কর্মকর্তা রয়টার্সকে আরও জানিয়েছেন, কিছু মার্কিন ক্রেতা ভারতে উৎপাদিত পণ্যই নিতে চায়। তবে তারা শর্ত দিয়েছে, এক্ষেত্রে ট্রাম্প যে শুল্কের বোঝা চাপিয়েছেন সেটির ভাগ তাদেরও নিতে হবে। কিন্তু বিষয়টি কোম্পানিটির জন্য ভালো কোনো অপশন নয়। অর্থাৎ পার্ল গ্লোবাল শুল্কের কোনো বোঝা নিতে চায় না। কোনো কোনো মার্কিন ক্রেতা এমন প্রস্তাব দিয়েছে তাদের নাম প্রকাশ করেননি পল্লব ব্যানার্জি।