
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ডেঙ্গুতে টালমাটাল চট্টগ্রাম

স্ত্রী-সন্তানকে অস্বীকার, কারাগারে ভুয়া ডাক্তার

এস আলমের ২০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক রাখার নির্দেশ

২২ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল ভারত

পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় সাংবাদিককে হত্যার বিষয়ে যা জানা গেল

বাংলাদেশসহ চার দেশ থেকে পোশাক উৎপাদন করতে চায় এক ভারতীয় প্রতিষ্ঠান

যে বাড়ির সামনে কেউ জুতা পায়ে, ছাতা মাথায় হাঁটতেন না
সাংবাদিক তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা নিয়ে যা জানা যাচ্ছে

গাজীপুর মহানগরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে সাংবাদিক মো. আসাদুজ্জামান তুহিনকে (৩৮)। পুলিশের ধারণা, দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘটিত এক মারধরের ঘটনা মোবাইলে ভিডিও ধারণ করায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে। নিহত তুহিন দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ-এর গাজীপুর প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামে। তিনি সপরিবারে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকাতেই বসবাস করতেন।
ঘটনার একটি সিসিটিভি ভিডিও ইতোমধ্যেই অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা যায়, এক যুবক প্রকাশ্যে এক তরুণীকে মারধর করছেন। তখন ৬–৭ জন যুবক চাপাতি, রামদা ও ছুরি নিয়ে ওই যুবকের ওপর হামলা চালানোর চেষ্টা করেন। ওই যুবক দৌড়ে পালিয়ে
গেলে অস্ত্রধারীরা তাকে ধাওয়া করে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সাংবাদিক তুহিন এ ঘটনার ভিডিও ধারণ করছিলেন। সেই সময় অস্ত্রধারীরা তাকেও ধাওয়া দেয়। তিনি প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে আশ্রয় নেন ঈদগাঁ মার্কেট এলাকার একটি চায়ের দোকানে। কিন্তু দুর্বৃত্তরা সেখানে ঢুকেই তাকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এরপর হামলাকারীরা দ্রুত পালিয়ে যায়। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (ক্রাইম-উত্তর) মো. রবিউল হাসান বলেন, ‘আমাদের ধারণা, অন্য একজনকে মারধরের ঘটনার ভিডিও ধারণ করায় সাংবাদিক তুহিনকে হত্যা করা হয়েছে। তবে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল অভিযান চালাচ্ছে। দোষীদের আটক করা গেলে ঘটনার পুরো চিত্র পরিষ্কার হবে।’ ঘটনাটি নিয়ে গাজীপুরে সাংবাদিক সমাজ,
মানবাধিকার কর্মী ও সাধারণ মানুষদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ও উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। স্থানীয়ভাবে নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
গেলে অস্ত্রধারীরা তাকে ধাওয়া করে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সাংবাদিক তুহিন এ ঘটনার ভিডিও ধারণ করছিলেন। সেই সময় অস্ত্রধারীরা তাকেও ধাওয়া দেয়। তিনি প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে আশ্রয় নেন ঈদগাঁ মার্কেট এলাকার একটি চায়ের দোকানে। কিন্তু দুর্বৃত্তরা সেখানে ঢুকেই তাকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এরপর হামলাকারীরা দ্রুত পালিয়ে যায়। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (ক্রাইম-উত্তর) মো. রবিউল হাসান বলেন, ‘আমাদের ধারণা, অন্য একজনকে মারধরের ঘটনার ভিডিও ধারণ করায় সাংবাদিক তুহিনকে হত্যা করা হয়েছে। তবে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল অভিযান চালাচ্ছে। দোষীদের আটক করা গেলে ঘটনার পুরো চিত্র পরিষ্কার হবে।’ ঘটনাটি নিয়ে গাজীপুরে সাংবাদিক সমাজ,
মানবাধিকার কর্মী ও সাধারণ মানুষদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ও উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। স্থানীয়ভাবে নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।