
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবি: নিহত বেড়ে ১৪৪

রাশিয়া থেকে তেল আমদানির বিষয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য অযৌক্তিক: ভারত

‘বাংলাদেশি ভাষার’ অনুবাদক কেন খুঁজছে দিল্লি পুলিশ?

কলকাতায় ‘মিনি বাংলাদেশে’ বছরে ক্ষতি ১ হাজার কোটি রুপি

রাশিয়া যাচ্ছেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত

ট্রাম্পকে গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করতে বললেন ইসরায়েলের শীর্ষ সাবেক কর্মকর্তারা

খাবারের সন্ধানে ৫ ঘণ্টার পথ পাড়ি, চোখে গুলি খেয়ে ফিরল ফিলিস্তিনি কিশোর
‘নতুন’ ফোন কিনতেই বাড়িতে পুলিশ, বিপাকে নবদম্পতি

দোকান থেকে নতুন মোবাইল কিনে স্ত্রীকে উপহার দিয়েছিলেন যুবক। কিন্তু বুঝতে পারেননি যে, তাতেও লুকিয়ে রয়েছে বিপদ। সেই ‘বিপদ’ নেমে এলো পুলিশের হাত ধরে।
পুলিশ ওই যুবক ও তার স্ত্রীকে জানালেন যে, তাদের কেনা মোবাইল থেকে হয়েছে সাইবার অপরাধ। পুলিশের দাবিতে রীতিমতো হতবাক ওই দম্পতি। তাদের অভিযোগ, মধ্য কলকাতার ওই দোকান ইচ্ছাকৃতভাবে প্রতারণা করেছে তাদের সঙ্গে। নতুন বলে আসলে অপরাধের সঙ্গে যুক্ত পুরনো মোবাইল তাদের গছিয়েছে।
ভারতের গুজরাত পুলিশ জানিয়েছে, ওই দম্পতির বাড়ি মধ্য কলকাতার মুচিপাড়া এলাকার শাঁখারিটোলা স্ট্রিটে। গত ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে ওই যুবক ডালহৌসি অঞ্চলের মিশন রো এক্সটেনশনের একটি মোবাইলের দোকানে যান। তিনি একটি নতুন মোবাইল পছন্দ করেন।
ওই যুবকের অভিযোগ
অনুযায়ী, তিনি ৪৯ হাজার টাকা দিয়ে ওই মোবাইলটি কেনেন। দোকানের পক্ষ থেকে তাকে একটি নতুন বাক্সে ভরেই মোবাইলটি দেওয়া হয়। যুবক মোবাইলটি বাড়িতে নিয়ে এসে তার স্ত্রীকে উপহার দেন। স্ত্রী তার পুরনো সিমকার্ড ওই মোবাইলে ভরে সেটি ব্যবহার করতে শুরু করেন। কিন্তু মাস চারেক ব্যবহার করার পরই শুরু হয় বিপত্তি। গুজরাতের রাজকোট শহরের সাইবার ক্রাইম থানার এক আধিকারিক এক সাইবার অপরাধের তদন্তে কলকাতায় আসেন। তিনি ওই মোবাইলে ফোন করে যুবতীর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। দম্পতিকে সাইবার ক্রাইম থানার ওই আধিকারিক জানান যে, তাদের থানায় একটি সাইবার অপরাধের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তারই তদন্ত শুরু করে তারা জানতে পারেন যে, কলকাতা থেকে সাইবার অপরাধী
ফোন করেছিল। যে মোবাইল থেকে তারা ফোন করেছিল, তার আইইএমআই নম্বরের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে ওই মোবাইলের আইইএমআই নম্বর।
অনুযায়ী, তিনি ৪৯ হাজার টাকা দিয়ে ওই মোবাইলটি কেনেন। দোকানের পক্ষ থেকে তাকে একটি নতুন বাক্সে ভরেই মোবাইলটি দেওয়া হয়। যুবক মোবাইলটি বাড়িতে নিয়ে এসে তার স্ত্রীকে উপহার দেন। স্ত্রী তার পুরনো সিমকার্ড ওই মোবাইলে ভরে সেটি ব্যবহার করতে শুরু করেন। কিন্তু মাস চারেক ব্যবহার করার পরই শুরু হয় বিপত্তি। গুজরাতের রাজকোট শহরের সাইবার ক্রাইম থানার এক আধিকারিক এক সাইবার অপরাধের তদন্তে কলকাতায় আসেন। তিনি ওই মোবাইলে ফোন করে যুবতীর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। দম্পতিকে সাইবার ক্রাইম থানার ওই আধিকারিক জানান যে, তাদের থানায় একটি সাইবার অপরাধের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তারই তদন্ত শুরু করে তারা জানতে পারেন যে, কলকাতা থেকে সাইবার অপরাধী
ফোন করেছিল। যে মোবাইল থেকে তারা ফোন করেছিল, তার আইইএমআই নম্বরের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে ওই মোবাইলের আইইএমআই নম্বর।