
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ট্রাম্প না পেলেও শান্তির নোবেল ‘আমেরিকার স্বার্থে’

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

আমির হামজা হচ্ছে সেরা বেয়াদব, বললেন তাহেরী

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে আদালতে আনার দাবি তাজুলের

ইতালিতে ড. ইউনূসের অপ্রয়োজনীয় সফর: বিশ্ব খাদ্য ফোরামে অংশগ্রহণ নিয়ে সমালোচনার ঝড়

সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা এবং আরএসওকে মদদ দিচ্ছে বিজিবি: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আরাকান আর্মির হুঁশিয়ারি

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
বড় দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেলে ঢাকাগামী ৭২ বিমান যাত্রী

মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানেই ঘটে যেতে পারত বড় ধরনের বিমান দুর্ঘটনা। শনিবার সন্ধ্যায় কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড্ডয়নের প্রস্তুতিকালে বেসরকারি বিমান সংস্থা এয়ার অ্যাস্ট্রার একটি উড়োজাহাজের সঙ্গে ধাক্কা লাগে একটি বেওয়ারিশ কুকুরের। সৌভাগ্যক্রমে কোনো যাত্রী হতাহত হননি, তবে ঘটনার সময় বিমানে থাকা ৭২ জন যাত্রীর সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা।
কীভাবে ঘটল ঘটনা?
২ আগস্ট, শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঢাকাগামী ফ্লাইটটি রানওয়ে দিয়ে উড্ডয়নের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় হঠাৎ একটি কুকুর দৌড়ে এসে বিমানের গায়ে ধাক্কা দেয়। এতে কুকুরটি ঘটনাস্থলেই মারা যায়। পাইলট তৎক্ষণাৎ উড্ডয়ন স্থগিত করেন এবং বিমানটিকে নিরাপত্তা পরীক্ষার জন্য থামিয়ে দেওয়া হয়।
পরবর্তীতে ফায়ার সার্ভিস ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা কুকুরটির মরদেহ
সরিয়ে নেয়। প্রায় এক ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ ও থ্রো-চেক শেষে নিশ্চিত হওয়া যায়, বিমানে কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি হয়নি। এরপর রাত ৮টা ৮ মিনিটে উড়োজাহাজটি ঢাকার উদ্দেশে উড্ডয়ন করে। কী বলছেন কর্তৃপক্ষ? বিমানবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক গোলাম মর্তুজা বলেন,"উড়োজাহাজের ধাক্কায় কুকুরটি মারা গেছে। তবে ফ্লাইটে থাকা যাত্রীরা সবাই নিরাপদ ছিলেন। এটি সত্যি এক অপ্রত্যাশিত ও দুঃখজনক ঘটনা।" তিনি আরও বলেন, সন্ধ্যার পর রানওয়ে এলাকায় বেওয়ারিশ কুকুরের আনাগোনা বেড়ে যায়, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খাচ্ছেন নিরাপত্তা সদস্যরা। প্রশ্ন উঠছে নিরাপত্তা ঘিরে বর্তমানে কক্সবাজার বিমানবন্দরে নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন ১৮৯ জন আনসার সদস্য। তা সত্ত্বেও রানওয়ে এলাকায় কুকুর প্রবেশ করায় প্রশ্ন উঠেছে, নিরাপত্তা বলয় কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রানওয়ের মতো সংবেদনশীল এলাকায়
প্রাণীর অনুপ্রবেশ একটি মারাত্মক নিরাপত্তা ঝুঁকি, যা ভবিষ্যতে ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে। আলোর স্বল্পতা, অব্যবস্থাপনা ও নিয়মিত তদারকির ঘাটতির বিষয়টিও সামনে আসছে।
সরিয়ে নেয়। প্রায় এক ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ ও থ্রো-চেক শেষে নিশ্চিত হওয়া যায়, বিমানে কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি হয়নি। এরপর রাত ৮টা ৮ মিনিটে উড়োজাহাজটি ঢাকার উদ্দেশে উড্ডয়ন করে। কী বলছেন কর্তৃপক্ষ? বিমানবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক গোলাম মর্তুজা বলেন,"উড়োজাহাজের ধাক্কায় কুকুরটি মারা গেছে। তবে ফ্লাইটে থাকা যাত্রীরা সবাই নিরাপদ ছিলেন। এটি সত্যি এক অপ্রত্যাশিত ও দুঃখজনক ঘটনা।" তিনি আরও বলেন, সন্ধ্যার পর রানওয়ে এলাকায় বেওয়ারিশ কুকুরের আনাগোনা বেড়ে যায়, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খাচ্ছেন নিরাপত্তা সদস্যরা। প্রশ্ন উঠছে নিরাপত্তা ঘিরে বর্তমানে কক্সবাজার বিমানবন্দরে নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন ১৮৯ জন আনসার সদস্য। তা সত্ত্বেও রানওয়ে এলাকায় কুকুর প্রবেশ করায় প্রশ্ন উঠেছে, নিরাপত্তা বলয় কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রানওয়ের মতো সংবেদনশীল এলাকায়
প্রাণীর অনুপ্রবেশ একটি মারাত্মক নিরাপত্তা ঝুঁকি, যা ভবিষ্যতে ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে। আলোর স্বল্পতা, অব্যবস্থাপনা ও নিয়মিত তদারকির ঘাটতির বিষয়টিও সামনে আসছে।