
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শাকিব-বুবলীর সম্পর্ক নতুনভাবে ফিরে আসেনি, বরং পরিণত হয়ে উঠেছে: চয়নিকা

কারো সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার জন্য আমি আসিনি: অপু বিশ্বাস

সমুদ্রপাড়ে খোলামেলা রূপে ধরা দিলেন ববি

এবার অস্ট্রেলিয়ার চলচ্চিত্র উৎসবে মেহজাবীনের ‘সাবা’

এবার নিউইয়র্কে ছেলে ও বুবলীকে নিয়ে ঘুরছেন শাকিব খান

‘সাইয়ারা’ বদলে দিয়েছে অনিতের জীবন

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁই দম্পতি
‘বরবাদ’ নির্মাতার বিরুদ্ধে অভিনেত্রী দোয়েলের পারিশ্রমিক না দেওয়ার অভিযোগ

ঈদুল ফিতরে মুক্তি পাওয়া শাকিব খান অভিনীত ‘বরবাদ’ সিনেমার নির্মাতা মেহেদী হাসান হৃদয়ের বিরুদ্ধে পারিশ্রমিক না দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন অভিনেত্রী দিলরুবা দোয়েল। দোয়েল জানান, তিনি সিনেমায় অভিনয় না করলেও নায়িকা ইধিকা পালের কিছু অংশের ডাবিং করেছিলেন। কিন্তু সেই কাজের পারিশ্রমিক তিনি পাননি।
অভিনেত্রীর ভাষায়,‘হৃদয় ভাই তার সহকারীকে দিয়ে ফোন করিয়ে বলেন ইমার্জেন্সি ডাবিং করতে হবে, না হলে সেন্সর করানো যাবে না। আমি বলেছিলাম, স্পট পেমেন্ট করতে হবে। কিন্তু ডাবিং করেও টাকা পাইনি। ডাবিংয়ের পর কয়েকবার ফোন করেছি, কিন্তু পরিচালক ফোন ধরেননি। টাকাটা আমার জন্য ইস্যু না, কিন্তু প্রেস্টিজের প্রশ্ন আছে। বড় বড় ছবি বানিয়ে, কোটি কোটি টাকা খরচ করেও দেশের
শিল্পীদের পারিশ্রমিক না দেওয়াটা দুঃখজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘হৃদয় ভাইয়ের সহকারীদের আচরণ দেখে মনে হয়েছে ওরা হলিউড থেকে এসেছে। যদি সবকিছু নিজেরাই করতে পারে, তাহলে শিল্পীদের কেন ডাকছে? রাত ১২টায় ফোন দিয়ে কাজ করাতে পারবে, কিন্তু টাকা দিতে পারবে না-এটা কেমন কথা!’ এ বিষয়ে মেহেদী হাসান হৃদয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি জানতামই না যে এমন একজন শিল্পীর পেমেন্ট আটকে আছে। হয়তো অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন আসায় ধরা হয়নি, উনার নাম্বারও আমার কাছে নেই। ব্যস্ততার কারণে ফোন ধরা না-ও হতে পারে। যদি টেক্সট করতেন, হয়তো কথা হতো।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘ওই ভদ্রমহিলার সঙ্গে এ বিষয়ে আমার কোনো কথা হয়নি। এই সিনেমায় বাংলাদেশ থেকে একজন
এডি ছিলেন আজাদ ভাই, বাকিরা ছিলেন ভারতীয়। এসব বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’
শিল্পীদের পারিশ্রমিক না দেওয়াটা দুঃখজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘হৃদয় ভাইয়ের সহকারীদের আচরণ দেখে মনে হয়েছে ওরা হলিউড থেকে এসেছে। যদি সবকিছু নিজেরাই করতে পারে, তাহলে শিল্পীদের কেন ডাকছে? রাত ১২টায় ফোন দিয়ে কাজ করাতে পারবে, কিন্তু টাকা দিতে পারবে না-এটা কেমন কথা!’ এ বিষয়ে মেহেদী হাসান হৃদয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি জানতামই না যে এমন একজন শিল্পীর পেমেন্ট আটকে আছে। হয়তো অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন আসায় ধরা হয়নি, উনার নাম্বারও আমার কাছে নেই। ব্যস্ততার কারণে ফোন ধরা না-ও হতে পারে। যদি টেক্সট করতেন, হয়তো কথা হতো।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘ওই ভদ্রমহিলার সঙ্গে এ বিষয়ে আমার কোনো কথা হয়নি। এই সিনেমায় বাংলাদেশ থেকে একজন
এডি ছিলেন আজাদ ভাই, বাকিরা ছিলেন ভারতীয়। এসব বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’