করোনাভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১১ নির্দেশনা জারি – ইউ এস বাংলা নিউজ




করোনাভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১১ নির্দেশনা জারি

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১২ জুন, ২০২৫ | ১০:৫১ 62 ভিউ
সম্প্রতি বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ার বাংলাদেশেও তা ছড়িয়ে পড়ার জোর সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে করোনা সংক্রমণের তথ্য মিলেছে। আক্রান্তের হার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। আর তাই করোনা প্রতিরোধে ১১ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ ১১ই জুন, বুধবার দুপুরে বর্তমানে দেশের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর ১১ দফা নির্দেশনা পড়ে শোনান। লিখিতে বক্তব্যে তিনি বলেন, ভাইরাসজনিত সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। করোনাভাইরাসের কয়েকটি নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট ইতোমধ্যে চিহ্নিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের মাধ্যমে বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের বিস্তার প্রতিরোধে দেশের সকল স্থল/নৌ/বিমান বন্দরের আইএইচআর ডেস্কসমূহে নজরদারি এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার

বিষয়গুলো জোরদার করার বিষয়ে ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকস্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে ১১টি নির্দেশনা ও করণীয় সম্পর্কে জানিয়েছেন। সংক্রমণ প্রতিরোধে জনসাধারণের করণীয়: ১. জনসমাগম যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন এবং উপস্থিত হতেই হলে সেক্ষেত্রে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন। ২. শ্বাসতন্ত্রের রোগসমূহ হতে নিজেকে রক্ষার জন্য মাস্ক ব্যবহার করুন। ৩. হাঁচি/কাশির সময় বাহু বা টিস্যু দিয়ে নাক মুখ ঢেকে রাখুন। ৪. ব্যবহৃত টিস্যুটি অবিলম্বে ঢাকনাযুক্ত ময়লা ফেলার ঝুড়িতে ফেলুন। ৫. ঘনঘন সাবান ও পানি কিংবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন (অন্তত ২০ সেকেন্ড)। ৬. অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক, মুখ ধরবেন না। ৭. আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন এবং কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন। সন্দেহজনক

রোগীদের ক্ষেত্রে করণীয়: ১. জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হলে সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বাড়িতে থাকুন। ২. রোগীর নাক-মুখ ঢাকার জন্য মাস্ক ব্যবহার করতে বলুন। ৩. রোগীর সেবাদানকারীগণও সতর্কতা হিসেবে মাস্ক ব্যবহার করুন। ৪. প্রয়োজন হলে নিকটস্থ হাসপাতালে অথবা আইইডিসিআর (০১৪০১-১৯৬২৯৩) অথবা স্বাস্থ্য বাতায়ন (১৬২৬৩) এর নম্বরে যোগাযোগ করুন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবু জাফর আরও বলেন, অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ১৮ বছরের ওপরে যারা, অন্তঃসত্ত্বা, ৬০ বছরের বেশি বয়সী ও ইমিউনো কম্প্রোমাইজড ব্যক্তিদের আবারও টিকা নেওয়া উচিত। নিকটস্থ কেন্দ্রে গেলে তারা বুস্টার ডোজ নিতে পারবেন।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
সময় বদলে দেদার চলছে রাজধানীর সিসা বার প্রকল্পে অপচয়ের উৎসব বাড়ল স্বর্ণের দাম রাজপথে নামতে যাচ্ছে এশিয়ার আরেক দেশের মানুষ পোষ্য কোটা পুর্নবহালের প্রতিবাদে টানা বৃষ্টিতেও আমরণ অনশন, অসুস্থ দুই শিক্ষার্থী টানা ৫ দিন ভারি বৃষ্টির আভাস পাকিস্তানের যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরাইল পর্যন্ত পৌঁছাতে সক্ষম ছেলের চেয়ে ৬ বছরের ছোট তরুণকে বিয়ে করলেন জাপানি নারী সাইবার হামলায় ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল সৌদি আরব কি পাকিস্তানের পারমাণবিক সহায়তা পেতে যাচ্ছে? শবনম ফারিয়ার দ্বিতীয় স্বামীকে নিয়ে যা বললেন পিয়া মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৫৫ বিদেশি কর্মী আটক শিরোপা ছাপিয়ে আলোচনায় ভেন্যু আজ ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায় নিক্সনের উসকানিতে ভাঙ্গায় সহিংসতা : পুলিশ রাজধানীতে আজ কোথায় কী ‘জেন-জি’ ঝড় কি এবার ফিলিপাইনে খাওয়া ও বিশ্রামে ব্যস্ত, ৩ পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার বাংলাদেশ ম্যাচের আগে দলের সাথে যোগ দেবেন ভেল্লালাগে সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত অন্তত ৭৮