ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সর্বদলীয় নির্বাচন ছাড়া সেনা মোতায়েন নয়, আসছে ‘অপারেশন ক্লিনহার্ট ২.০’
আরাকান আর্মির অনুপ্রবেশের চেষ্টা, সীমান্তে বিজিবির সাথে গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
বাংলাদেশে একতরফা নির্বাচনের ঝুঁকি, মার্কিন হস্তক্ষেপ চাইলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন
আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তা: পুলিশি পোশাকে নামছে ব্যক্তিগত মিলিশিয়া, মোতায়েন প্রায় ৭ হাজার সদস্য
‘আমি মুফতি ইব্রাহিমের ছাত্র নই, এটি ডাহা মিথ্যাচার’ – ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসাইন
ইউনুসের পদত্যাগ ও ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’ বন্ধের দাবিতে ঢাকা লকডাউনের ডাক, কঠোর হুঁশিয়ারি পঙ্কজ দেবনাথের
বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে ভারতের ৩ সেনা ঘাঁটি স্থাপন
সংস্কারের বিপরীতে চলছে অন্তর্বর্তী সরকার: টিআইবি
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটেও কালোটাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আর এ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, রাষ্ট্রীয় সংস্কার, বিশেষ করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কারের মূল উদ্দেশ্যের সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী অবস্থান নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সিদ্ধান্ত একই সঙ্গে অনৈতিক, বৈষম্যমূলক ও সংবিধানপরিপন্থি।
গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যেভাবেই ব্যাখ্যা করা হোক না কেন, এটি স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে, রাষ্ট্র সংস্কার, বিশেষ করে দুর্নীতিবিরোধী সংস্কারের মূল উদ্দেশ্যকে রীতিমতো উপেক্ষা করেছে সরকার। একই সঙ্গে দুর্নীতিকে উৎসাহ দিয়ে আবাসন খাতের লবির ক্ষমতার কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। করহার যা-ই হোক না কেন, এটি
সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছেদের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। যেখানে বলা হয়েছে রাষ্ট্র এমন ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে, অনুপার্জিত আয় অবৈধ হবে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ একই সঙ্গে বৈষম্যমূলক। কারণ, এ সিদ্ধান্তে আবাসন খাতে অবৈধ অর্থের মালিকদের অধিকতর একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হবে। সৎ উপার্জনকারীদের ফ্ল্যাট বা ভবনের অংশীদার হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করবে।’ টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ‘সবচেয়ে আশঙ্কা ও হতাশার ব্যাপার হলো, সরকারের এ সিদ্ধান্ত দুর্নীতিকে উৎসাহ দেবে। এর মাধ্যমে সরকার বাস্তবে বছরজুড়ে অবৈধ ও অপ্রদর্শিত অর্থসম্পদ অর্জনের জন্য নাগরিকদের উৎসাহিত করছে। বছর শেষে কালোটাকাকে বৈধতা দেওয়ার অঙ্গীকার করছে।
সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছেদের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। যেখানে বলা হয়েছে রাষ্ট্র এমন ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে, অনুপার্জিত আয় অবৈধ হবে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ একই সঙ্গে বৈষম্যমূলক। কারণ, এ সিদ্ধান্তে আবাসন খাতে অবৈধ অর্থের মালিকদের অধিকতর একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হবে। সৎ উপার্জনকারীদের ফ্ল্যাট বা ভবনের অংশীদার হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করবে।’ টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ‘সবচেয়ে আশঙ্কা ও হতাশার ব্যাপার হলো, সরকারের এ সিদ্ধান্ত দুর্নীতিকে উৎসাহ দেবে। এর মাধ্যমে সরকার বাস্তবে বছরজুড়ে অবৈধ ও অপ্রদর্শিত অর্থসম্পদ অর্জনের জন্য নাগরিকদের উৎসাহিত করছে। বছর শেষে কালোটাকাকে বৈধতা দেওয়ার অঙ্গীকার করছে।



