ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম, ৭ দিনে দ্বিগুণ
অকার্যকর হওয়া পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহকদের যে আশ্বাস দিলেন গভর্নর
দুর্বল ৫ ব্যাংককে অকার্যকর ঘোষণা, বসছে প্রশাসক
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ল
পাঁচ শরিয়াহ ব্যাংককে অকার্যকর ঘোষণা করলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক
ওপেন এআই-অ্যামাজনের ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি
রপ্তানি পতন অব্যাহত: অক্টোবরে ৭.৪৩% কমে ৩.৬৩ বিলিয়ন ডলার, আমদানিও নেমে আসছে ধীরে ধীরে
বাংলাদেশের ইতিহাসে মাথাপিছু আয় এবার সর্বোচ্চ
বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মাথাপিছু আয় ২৮২০ মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সাময়িক হিসাব নিয়ে মঙ্গলবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
Advertisement
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২৭৩৮ ডলার। সে হিসাবে চলতি অর্থবছরে মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৮২ ডলার। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে সর্বোচ্চ মাথাপিছু আয় ছিল ২৭৯৩ ডলার, যা এবার অতিক্রম করেছে।
বিবিএস জানায়, মাথাপিছু আয়ের এ হিসাব ব্যক্তি বিশেষের একক আয়ের প্রতিফলন নয়, বরং দেশের মোট জাতীয় আয়— যার মধ্যে রয়েছে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ও প্রবাসী আয়, তা জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করে এ হিসাব নির্ধারণ করা হয়।
মাথাপিছু আয়ের এই ইতিবাচক অগ্রগতি
অর্থনীতির একটি শক্তিশালী দিক নির্দেশ করে। তবে আয়ের ভারসাম্য ও জীবনমান উন্নয়নে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো এখন সময়ের দাবি। সরকারের পরিকল্পিত পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুফল আরও সমানভাবে বিতরণ সম্ভব হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। চলতি অর্থবছরের মাথাপিছু আয় ডলারের হিসাবে বাড়ার পেছনে রয়েছে— টাকার বিপরীতে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব। এবার প্রতি ডলারের গড় বিনিময় হার ধরা হয়েছে ১২০ টাকা ২৯ পয়সা, যা গত অর্থবছরের ১১১ টাকা ৬ পয়সার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। টাকার অঙ্কে চলতি অর্থবছরে মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ২২১ টাকা। আগের বছর এ আয় ছিল ৩ লাখ ৪ হাজার ১০২ টাকা। অর্থনীতির সামগ্রিক প্রবৃদ্ধির ছাপ অনেকের জীবনমান উন্নয়নে
দেখা গেলেও, আয় বৈষম্য ও মুদ্রাস্ফীতির চাপে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী এখনও সংকটে রয়েছে। এ অবস্থায় সরকার ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জন্য ক্ষতিপূরণমূলক পদক্ষেপ হাতে নিচ্ছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নিম্নআয়ের মানুষ, শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষের জন্য ‘টার্গেটেড ক্যাশ ট্রান্সফার’, খাদ্য সহায়তা ও নগদ ভর্তুকির পরিকল্পনা রয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বাড়ানোর পাশাপাশি নতুন করে একটি ‘আয়ের সমতা আনতে বিশেষ তহবিল’ গঠনের কথাও ভাবছে সরকার। সরকারের উচ্চপর্যায়ে আলোচনা চলছে— কোনো শ্রেণি বা পেশাজীবীদের জন্য কী ধরনের আর্থিক সহায়তা কার্যকর হতে পারে। আগামী বাজেটে এসব পরিকল্পনার প্রতিফলন দেখা যেতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। মাথাপিছু আয়ের এই ইতিবাচক অগ্রগতি অর্থনীতির একটি শক্তিশালী দিক নির্দেশ
করে। তবে আয়ের ভারসাম্য ও জীবনমান উন্নয়নে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো এখন সময়ের দাবি। সরকারের পরিকল্পিত পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুফল আরও সমানভাবে বিতরণ সম্ভব হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
অর্থনীতির একটি শক্তিশালী দিক নির্দেশ করে। তবে আয়ের ভারসাম্য ও জীবনমান উন্নয়নে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো এখন সময়ের দাবি। সরকারের পরিকল্পিত পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুফল আরও সমানভাবে বিতরণ সম্ভব হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। চলতি অর্থবছরের মাথাপিছু আয় ডলারের হিসাবে বাড়ার পেছনে রয়েছে— টাকার বিপরীতে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব। এবার প্রতি ডলারের গড় বিনিময় হার ধরা হয়েছে ১২০ টাকা ২৯ পয়সা, যা গত অর্থবছরের ১১১ টাকা ৬ পয়সার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। টাকার অঙ্কে চলতি অর্থবছরে মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ২২১ টাকা। আগের বছর এ আয় ছিল ৩ লাখ ৪ হাজার ১০২ টাকা। অর্থনীতির সামগ্রিক প্রবৃদ্ধির ছাপ অনেকের জীবনমান উন্নয়নে
দেখা গেলেও, আয় বৈষম্য ও মুদ্রাস্ফীতির চাপে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী এখনও সংকটে রয়েছে। এ অবস্থায় সরকার ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জন্য ক্ষতিপূরণমূলক পদক্ষেপ হাতে নিচ্ছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নিম্নআয়ের মানুষ, শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষের জন্য ‘টার্গেটেড ক্যাশ ট্রান্সফার’, খাদ্য সহায়তা ও নগদ ভর্তুকির পরিকল্পনা রয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বাড়ানোর পাশাপাশি নতুন করে একটি ‘আয়ের সমতা আনতে বিশেষ তহবিল’ গঠনের কথাও ভাবছে সরকার। সরকারের উচ্চপর্যায়ে আলোচনা চলছে— কোনো শ্রেণি বা পেশাজীবীদের জন্য কী ধরনের আর্থিক সহায়তা কার্যকর হতে পারে। আগামী বাজেটে এসব পরিকল্পনার প্রতিফলন দেখা যেতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। মাথাপিছু আয়ের এই ইতিবাচক অগ্রগতি অর্থনীতির একটি শক্তিশালী দিক নির্দেশ
করে। তবে আয়ের ভারসাম্য ও জীবনমান উন্নয়নে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো এখন সময়ের দাবি। সরকারের পরিকল্পিত পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুফল আরও সমানভাবে বিতরণ সম্ভব হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।



