
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশ জারি রাষ্ট্রপতির

শুক্রবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

দেশের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা-অস্থিতিশীলতায় বিদেশি বিনিয়োগ কমছেই

পানি বাড়ছে তিস্তায়, আতঙ্কে নিম্নাঞ্চলবাসী

এক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার পদ ছাড়লেন লিন্ডা

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি

ওষুধের জেনেরিক নাম ব্যবহারে প্রতারিত হবে রোগী, বাড়বে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ইউনুসের বিরুদ্ধে কার্যত বিদ্রোহ ওয়াকারের, একাধিক ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারকে হুঁশিয়ারি

বাংলাদেশের মাটিতে বিতর্কিত হিউম্যান করিডরে (Human Corridor) আপত্তি জানালেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান (Waker Uz Zaman)। সেনাবাহিনী প্রধান (army chief) ওই করিডরকক 'রক্তাক্ত করিডর' (bloody corridor) বলে উল্লেখ করে সেই প্রস্তাবকে দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন।
বুধবার ঢাকায় সেনানিবাসে (Dhaka Cantonment) সেনা আধিকারিকদের উদ্দেশে ভাষণে এই কথা বলেন সেনাপ্রধান ওয়াকার। মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে ত্রাণ সামগ্রী পাঠাতে বাংলাদেশকে করিডর হিসাবে ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ। যদিও সেই প্রস্তাব আসলে আমেরিকার বলে কূটনৈতিক মহলের খবর্। সেনাবাহিনী প্রথম থেকেই ওই প্রস্তাব নিয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছিল। বুধবার সেনাপ্রধান তাঁর বাহিনীকে জানিয়েছে দিলেন, ওই প্রস্তাব তারা মানবে না। সেনাপ্রধান বলেছেন, এটি সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য বলে
ঘোষণা করেছেন। এই বৈঠক মঙ্গলবার হওয়ার কথা থাকলেও তা হতে পারেনি বাহিনীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক থাকায়। জানা গিয়েছে, বৈঠক সেনাপ্রধান গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রেখে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। তিনি দৃঢ়ভাবে বলেছেন যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। এবং কেবলমাত্র একটি নির্বাচিত সরকার জাতির গতিপথ নির্ধারণ করবে, একটি অনির্বাচিত প্রশাসন নয়। বৈঠকে একজন কমান্ডিং অফিসার জোর দিয়ে বলেছেন যে মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকার এবং জাতীয় মর্যাদার সঙ্গে কোনও আপস করা যাবে না এবং কোনও পরিস্থিতিতেই এর সঙ্গে আপস করা উচিত নয়। অফিসাররা বৈঠকে বলেন, তাঁরা সেনাপ্রধানের সমর্থনে ঐক্যবদ্ধ এবং তাঁর আদেশ মেনে কাজ করতে প্রস্তুত। বৈঠকে সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী আর
জনগণের হিংসা বা আইনহীনতা সহ্য করবে না। কঠোরভাবে আইন প্রয়োগ করা হবে।
ঘোষণা করেছেন। এই বৈঠক মঙ্গলবার হওয়ার কথা থাকলেও তা হতে পারেনি বাহিনীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক থাকায়। জানা গিয়েছে, বৈঠক সেনাপ্রধান গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রেখে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। তিনি দৃঢ়ভাবে বলেছেন যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। এবং কেবলমাত্র একটি নির্বাচিত সরকার জাতির গতিপথ নির্ধারণ করবে, একটি অনির্বাচিত প্রশাসন নয়। বৈঠকে একজন কমান্ডিং অফিসার জোর দিয়ে বলেছেন যে মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকার এবং জাতীয় মর্যাদার সঙ্গে কোনও আপস করা যাবে না এবং কোনও পরিস্থিতিতেই এর সঙ্গে আপস করা উচিত নয়। অফিসাররা বৈঠকে বলেন, তাঁরা সেনাপ্রধানের সমর্থনে ঐক্যবদ্ধ এবং তাঁর আদেশ মেনে কাজ করতে প্রস্তুত। বৈঠকে সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী আর
জনগণের হিংসা বা আইনহীনতা সহ্য করবে না। কঠোরভাবে আইন প্রয়োগ করা হবে।