ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                ভিউ বাড়াতে রাম দা হাতে ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট শিক্ষকের
                                ঢাকায় জুলাইযোদ্ধা শাফিনের রহস্যজনক মৃত্যু
                                টাঙ্গাইলে ৩৮০ পিস ইয়াবাসহ শ্রমিকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আটক
                                ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ৫ লাখ টাকা ছিনতাই, যুবদলকর্মী গ্রেপ্তার
                                শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ট্রাফিক পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার
                                ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দু’দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
                                স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের আমৃত্যু কারাদণ্ড
ঘুমন্ত শিশুকে হত্যা মায়ের
                             
                                               
                    
                         ঘুমন্ত অবস্থায় খাদিজা খাতুন নামে দেড় বছরের শিশুসন্তানকে বঁটি দিয়ে গলাকেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে আসমা খাতুন (২৪) নামে এক নারীর বিরুদ্ধে। 
শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার বাটরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘাতক মাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা।
আটক আসমা উপজেলার কুশোডাঙা গ্রামের তৌহিদুজ্জামানের স্ত্রী ও বাটরা গ্রামের আব্দুল মাজেদের মেয়ে।
আসমার বোন রেশমা খাতুন জানান, তার দুই ভাই মালেশিয়ায় থাকেন। ২০২১ সালের জুন মাসে তার বোন আসমার একই উপজেলার কুশোডাঙা গ্রামের তৌহিদুজ্জামানের সঙ্গে বিয়ে হয়। তাদের সংসারে তানভির হোসেন টাইগার ও খাদিজা খাতুন নামে দুটি সন্তান জন্ম নেয়।
সম্প্রতি আসমা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। এ কারণে তার মা 
আলেয়া খাতুন বৃহস্পতিবার আসমাকে চিকিৎসার জন্য শ্বশুরবাড়ি থেকে নিজেদের বাড়িতে আনেন। শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আসমা তার মেয়ে খাদিজাকে ঘরের বারান্দায় ঘুম পাড়াচ্ছিলেন। এ সময় তার মা আলেয়া মেয়ে আসমাকে ডাক্তারখানায় নিয়ে যাওয়ার জন্য মোটরভ্যান আনতে যান। কিছুক্ষণ পর আসমা রান্নাঘর থেকে ধারালো বঁটি নিয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় খাদিজার গলাকেটে হত্যা করেন। পরে স্থানীয়রা তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। জালালাবাদ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোজাব্বর হোসেন জানান, শিশুসন্তানকে হত্যার পর আসমা সেখানেই বসে ছিলেন। মানসিক ভারসাম্য হারানোর ফলে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে বলে তিনি মনে করেন। কলারোয়া থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান জানান, আসমা মানসিক ভারসাম্যহীন বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তাকে
আটক করা হয়েছে। শিশু খাদিজার লাশের ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।
                    
                                                          
                    
                    
                                    আলেয়া খাতুন বৃহস্পতিবার আসমাকে চিকিৎসার জন্য শ্বশুরবাড়ি থেকে নিজেদের বাড়িতে আনেন। শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আসমা তার মেয়ে খাদিজাকে ঘরের বারান্দায় ঘুম পাড়াচ্ছিলেন। এ সময় তার মা আলেয়া মেয়ে আসমাকে ডাক্তারখানায় নিয়ে যাওয়ার জন্য মোটরভ্যান আনতে যান। কিছুক্ষণ পর আসমা রান্নাঘর থেকে ধারালো বঁটি নিয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় খাদিজার গলাকেটে হত্যা করেন। পরে স্থানীয়রা তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। জালালাবাদ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোজাব্বর হোসেন জানান, শিশুসন্তানকে হত্যার পর আসমা সেখানেই বসে ছিলেন। মানসিক ভারসাম্য হারানোর ফলে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে বলে তিনি মনে করেন। কলারোয়া থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান জানান, আসমা মানসিক ভারসাম্যহীন বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তাকে
আটক করা হয়েছে। শিশু খাদিজার লাশের ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।



