
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ডিবি পরিচয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে অপহরণ, ৯ ঘণ্টা পর উদ্ধার

পুরুষাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রুপান্তর করে চলছে মাসিক চাঁদাবাজি

খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

নওগাঁয় ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

ধার দেওয়া টাকা চাওয়ায় মেয়েকে অপহরণ

১৪ হাজার কোটি টাকার উৎস জানতে রিমান্ডে ইউপি চেয়ারম্যান

জাল সনদে সাবেক এমপির স্ত্রীকে নিয়োগ, অধ্যক্ষ হাজতে
দোকানে বসেছিলেন যুবদলকর্মী ইব্রাহিম, তিন অটোরিকশায় এসে বুকে-মাথায় গুলি

চট্টগ্রামের রাউজানে মুহাম্মদ ইব্রাহিম (৩০) নামে এক যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার গাজীপাড়া গ্রামের বাজারের একটি দোকানের সামনে এ ঘটনা ঘটে। তিনটি অটোরিকশায় করে ১০-ে১২ জনের একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী তার মাথায় ও বুকে গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
এ সময় তার বাবা মুহাম্মদ আলম ও চাচা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল হালিমকে লক্ষ্য করেও গুলি ছোড়া হয়। গায়ে গুলি না লাগলেও পালাতে গিয়ে পড়ে তারা আহত হয়েছেন।
নিহত ইব্রাহিম রাউজান সদর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের শমশের নগর গাজীপাড়ার মোহাম্মদ আলমের ছেলে। তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী।
পুলিশ জানায়,
ইব্রাহিমের মাথায় ও বুকে গুলি করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে গুলির খোসা উদ্ধার করেছে পুলিশ। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ দুপুরে ইব্রাহিম বাড়ির দেড় কিলোমিটার দূরে একটি দোকানের সামনে বসেছিলেন। এ সময় হঠাৎ একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী তিনটি অটোরিকশায় এসে কিছু বুঝে ওঠার আগেই তার মাথা ও বুক লক্ষ্য করে গুলি করতে থাকে। এ সময় ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। তার মাথার একদিকে গুলি ঢুকে অন্য দিক দিয়ে বের হয়ে যায়। হত্যাকাণ্ডের পর অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলে করে সন্ত্রাসীরা এলাকা ত্যাগ করে। নিহতের চাচা আবদুল হালিম বলেন, ‘ইব্রাহিমকে আমার সামনেই গুলি
করে সন্ত্রাসীরা। এগিয়ে গেলে আমাকে লক্ষ্য করেও তিন চারটি গুলি ছোড়া হয়। আমি ও আমার বড় ভাই কোনো রকমে পালিয়ে বেঁচে গেছি।’ রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর দুর্বৃত্তরা পালিয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ফিরে বিস্তারিত জানাব।
ইব্রাহিমের মাথায় ও বুকে গুলি করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে গুলির খোসা উদ্ধার করেছে পুলিশ। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ দুপুরে ইব্রাহিম বাড়ির দেড় কিলোমিটার দূরে একটি দোকানের সামনে বসেছিলেন। এ সময় হঠাৎ একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী তিনটি অটোরিকশায় এসে কিছু বুঝে ওঠার আগেই তার মাথা ও বুক লক্ষ্য করে গুলি করতে থাকে। এ সময় ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। তার মাথার একদিকে গুলি ঢুকে অন্য দিক দিয়ে বের হয়ে যায়। হত্যাকাণ্ডের পর অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলে করে সন্ত্রাসীরা এলাকা ত্যাগ করে। নিহতের চাচা আবদুল হালিম বলেন, ‘ইব্রাহিমকে আমার সামনেই গুলি
করে সন্ত্রাসীরা। এগিয়ে গেলে আমাকে লক্ষ্য করেও তিন চারটি গুলি ছোড়া হয়। আমি ও আমার বড় ভাই কোনো রকমে পালিয়ে বেঁচে গেছি।’ রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর দুর্বৃত্তরা পালিয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ফিরে বিস্তারিত জানাব।