ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                ভিউ বাড়াতে রাম দা হাতে ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট শিক্ষকের
                                ঢাকায় জুলাইযোদ্ধা শাফিনের রহস্যজনক মৃত্যু
                                টাঙ্গাইলে ৩৮০ পিস ইয়াবাসহ শ্রমিকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আটক
                                ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ৫ লাখ টাকা ছিনতাই, যুবদলকর্মী গ্রেপ্তার
                                শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ট্রাফিক পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার
                                ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দু’দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
                                স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের আমৃত্যু কারাদণ্ড
হিসাবরক্ষণ অফিস ও এলজিইডির ৫ কর্মকর্তা গ্রেফতার
                             
                                               
                    
                         পিরোজপুরে এলজিইডির দুর্নীতিকাণ্ডে জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের চার কর্মকর্তা ও এলজিইডি অফিসের এক কর্মচারীকে গ্রেফতার করেছে দুদক। বুধবার রাতে তাদেরকে গ্রেফতার করে পিরোজপুর সদর থানা হেফাজতে রাখা হয়। 
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- পিরোজপুর জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের জেলা অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসার মো. মোহাসীন, এসএএস সুপার মো. মাসুম হাওলাদার ও নজরুল ইসলাম, সাবেক ডিস্ট্রিক্ট অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসার মো. আলমগীর হাসান এবং পিরোজপুর এলজিইডি অফিসের হিসাবরক্ষক একেএম মোজাম্মেল হক খান। 
মঙ্গলবার পিরোজপুরে দুদক এর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম ২৩ জনকে অভিযুক্ত করে আটটি মামলা দায়ের করে। এদের মধ্য থেকে বুধবার পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ 
সরকার পতনের পর সীমাহীন দুর্নীতির কারণে দেশব্যাপী আলোচনায় আসে পিরোজপুর এলজিইডি অফিস। এরপর স্থানীয় সরকার বিভাগ ও এলজিইডির প্রধান কার্যালয় থেকে অনেকগুলো তদন্ত টিম পিরোজপুর এলজিইডি অফিসে সীমাহীন দুর্নীতির প্রমান পায়। কাজ শেষ না করেই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বিল পরিশোধ করা এবং এক হাজার ১০১ কোটি টাকা ব্যয়ে গরমিল পায় তদন্ত কমিটি। সর্বশেষ দুদক বিষয়টি তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। পিরোজপুর এলজিইডি অফিস ও জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসের কর্মকর্তাদের যোগসাজসেই সীমাহীন এ দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে।
                    
                                                          
                    
                    
                                    সরকার পতনের পর সীমাহীন দুর্নীতির কারণে দেশব্যাপী আলোচনায় আসে পিরোজপুর এলজিইডি অফিস। এরপর স্থানীয় সরকার বিভাগ ও এলজিইডির প্রধান কার্যালয় থেকে অনেকগুলো তদন্ত টিম পিরোজপুর এলজিইডি অফিসে সীমাহীন দুর্নীতির প্রমান পায়। কাজ শেষ না করেই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বিল পরিশোধ করা এবং এক হাজার ১০১ কোটি টাকা ব্যয়ে গরমিল পায় তদন্ত কমিটি। সর্বশেষ দুদক বিষয়টি তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। পিরোজপুর এলজিইডি অফিস ও জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসের কর্মকর্তাদের যোগসাজসেই সীমাহীন এ দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে।



