
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১৩১ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

সীতাকুণ্ডে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যায় পূজারত সাংবাদিকের ওপর মব হামলা

কক্সবাজার রেলস্টেশনও তুলে দেওয়া হচ্ছে বিদেশিদের হাতে

রাজধানীতে জবি ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

ফেনীতে অস্ত্র হাতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার শিশু পুত্রের ছবি ভাইরাল

টাকা দেওয়ার কথা বলে আমবাগানে নিয়ে শিশুকে ধর্ষণ

৫০ টাকার লোভ দেখিয়ে ১০ বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণচেষ্টা
রাজধানীতে ভূমিকম্প অনুভূত

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শুক্রবার বিকাল ৪টা ৫৫ মিনিটে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়।
তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
ভূমিকম্প নিয়ে অনেককে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দিতে দেখা যায়।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ গোলাম মোস্তফা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল চার।
তিনি আরও জানান, এর উৎপত্তিস্থল ঢাকা থেকে ১০৫ কিলোমিটার দূরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশপাশে ছিল। তারা বিষয়টি নিয়ে এখনো কাজ করছেন।
এদিকে শুক্রবার সকালে মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প আঘাত হানে। এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ১। দেশটির জাতীয় ভূকম্পন কেন্দ্র (এনসিএস) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর এনডিটিভির।
এনসিএস বলছে, ভূমিকম্পটি ১০ কিলোমিটার গভীরে আঘাত হানে।
যার ফলে আফটারশকের আশঙ্কা দেখা দেয়। এর আগে, গত ২৮ মার্চ ৭ দশমিক ৭ মাত্রার মহাশক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে মিয়ানমার। এরপর আরেকটি বড় ভূমিকম্প আঘাত হানে দেশটিতে। দেশটিতে এক শতাব্দীর বেশি সময়ের মধ্যে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পে শত শত বছরের প্রাচীন গির্জা ও আধুনিক ভবনও ধসে যায়। শক্তিশালী এই ভূমিকম্পে ৩৬০০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৫ হাজারেরও বেশি। এছাড়া ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের নিচে এখনও শতাধিক মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। ভূমিকম্পের পর সর্বপ্রথম চীন, রাশিয়া এবং ভারত সেখানে উদ্ধারকারী পাঠায়। পরবর্তীতে বাংলাদেশ থেকে উদ্ধারকারী দল মিয়ানমারে যায়। তারা ভবনের নিচে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধার ও তাদের শনাক্ত করার
কাজটি করছেন।
যার ফলে আফটারশকের আশঙ্কা দেখা দেয়। এর আগে, গত ২৮ মার্চ ৭ দশমিক ৭ মাত্রার মহাশক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে মিয়ানমার। এরপর আরেকটি বড় ভূমিকম্প আঘাত হানে দেশটিতে। দেশটিতে এক শতাব্দীর বেশি সময়ের মধ্যে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পে শত শত বছরের প্রাচীন গির্জা ও আধুনিক ভবনও ধসে যায়। শক্তিশালী এই ভূমিকম্পে ৩৬০০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৫ হাজারেরও বেশি। এছাড়া ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের নিচে এখনও শতাধিক মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। ভূমিকম্পের পর সর্বপ্রথম চীন, রাশিয়া এবং ভারত সেখানে উদ্ধারকারী পাঠায়। পরবর্তীতে বাংলাদেশ থেকে উদ্ধারকারী দল মিয়ানমারে যায়। তারা ভবনের নিচে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধার ও তাদের শনাক্ত করার
কাজটি করছেন।