
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভারতে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ২১

মধ্যপ্রাচ্যে আরও বিমানবাহী রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ইসরাইলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে মার্কিং কংগ্রেসে বিল উত্থাপন

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৪২ ফিলিস্তিনি

ইরান হামলায় মধ্যপ্রাচ্যের আকাশও ব্যবহার করতে পারবে না যুক্তরাষ্ট্র

তাইওয়ান ঘিরে চীনের সামরিক মহড়া

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় শেষ ১০ দিনে ৩২২ শিশু নিহত : জাতিসংঘ
ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প কোথায় হয়েছিল জানেন?

মিয়ানমারের মান্দালয়ের কাছে শুক্রবার (২৮ মার্চ) ৭ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্পের তীব্রতা এতই বেশি ছিল যে এটি প্রতিবেশী বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডেও কম্পন অনুভূত হয়। এই ভূমিকম্পের ফলে মিয়ানমারের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়ে বেশ কয়েকটি ভবন ধসে পড়ে। দেশটিতে এরইমধ্যে মৃতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে গেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়াতে পারে।
সাম্প্রতিক এই ভূমিকম্পটি ভূ-কম্পনের বিশাল শক্তির অন্যতম উদাহরণ। তবে ঐতিহাসিকভাবে, রেকর্ড করা সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পটি ১৯৬০ সালের ২২ মে চিলির ভালদিভিয়ায় হয়েছিল। ‘গ্রেট চিলিয়ন ভূমিকম্প’ নামে পরিচিত ভূমিকম্পটি ৯. ৯.৪ থেকে ৯.৬ মাত্রার রেকর্ড করা হয়েছিল। আর এর স্থায়িত্ব ছিল
প্রায় ১০ মিনিট। এই ভূমিকম্পের ফলে প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূলীয় অঞ্চলগুলো- হাওয়াই, জাপান, ফিলিপাইন, নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়াও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। আর হতাহতের আনুমানিক সংখ্যা ছিল এক থেকে ছয় হাজারের মধ্যে। এছাড়া উল্লেখযোগ্য অবকাঠামোগত ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। ভূমিকম্পের তীব্রতা সরাসরি এর ফল্ট লাইনের দৈর্ঘ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। ১৯৬০ সালের চিলির ভূমিকম্পের ফল্ট লাইন প্রায় ১,০০০ মাইল বিস্তৃত ছিল, যার কারণেই সেটি এত বেশি তীব্র ছিল। বিজ্ঞানীদের দাবি, ফল্ট লাইনের দৈর্ঘ্যের সীমাবদ্ধতার কারণে পৃথিবীতে ১০ মাত্রার ভূমিকম্পের সম্ভাবনা খুবই কম। এই ধরনের ঘটনার জন্য একটি ব্যতিক্রমী দীর্ঘ ফল্ট লাইনের প্রয়োজন হবে, যা আমাদের গ্রহে নেই। তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
প্রায় ১০ মিনিট। এই ভূমিকম্পের ফলে প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূলীয় অঞ্চলগুলো- হাওয়াই, জাপান, ফিলিপাইন, নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়াও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। আর হতাহতের আনুমানিক সংখ্যা ছিল এক থেকে ছয় হাজারের মধ্যে। এছাড়া উল্লেখযোগ্য অবকাঠামোগত ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। ভূমিকম্পের তীব্রতা সরাসরি এর ফল্ট লাইনের দৈর্ঘ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। ১৯৬০ সালের চিলির ভূমিকম্পের ফল্ট লাইন প্রায় ১,০০০ মাইল বিস্তৃত ছিল, যার কারণেই সেটি এত বেশি তীব্র ছিল। বিজ্ঞানীদের দাবি, ফল্ট লাইনের দৈর্ঘ্যের সীমাবদ্ধতার কারণে পৃথিবীতে ১০ মাত্রার ভূমিকম্পের সম্ভাবনা খুবই কম। এই ধরনের ঘটনার জন্য একটি ব্যতিক্রমী দীর্ঘ ফল্ট লাইনের প্রয়োজন হবে, যা আমাদের গ্রহে নেই। তথ্যসূত্র: নিউজ১৮