
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাতীয় পার্টির ইফতারে হট্টগোল-বিশৃঙ্খলা

বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত সাবেক ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

‘গাজায় নৃশংসতা মানবতার বিরুদ্ধে এক জঘন্য অপরাধ’

কখন নির্বাচন চায় এনসিপি?

রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের ‘গণবিজ্ঞপ্তি’ চ্যালেঞ্জ করে রিট

স্ত্রী-সন্তানসহ মাহবুব উল আলম হানিফের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

নানকের অন্যতম সহযোগীকে ধরার পর ছিনিয়ে নিলো দুর্বৃত্তরা
সাবেক এমপি বাবুর ১৩ বিঘা জমি জব্দ, ১৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

খুলনা-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মো. আক্তারুজ্জামান বাবুর ঢাকার মোহাম্মদপুরের ২ একর জমি, খুলনায় ২টি বাড়ি ও কেসিসি মার্কেটে ১৩০ বর্গফুটের তিনটি দোকানসহ মোট ১৩ বিঘা জমি জব্দ ও ১৪টি ব্যাংক হিসাবের ৩১ লাখ ৮ হাজার ৮৭৩ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব বাড়ি, দোকান ও জমির মূল্য ধরা হয়েছে, ৭ কোটি ৩২ লাখ ৬ হাজার ৮৭০ টাকা।
মঙ্গলবার দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের তথ্য কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
দুদকের পক্ষে উপপরিচালক জয়নাল আবেদীন জব্দ ও অবরুদ্ধের আবেদন করেন।
জব্দ ও অবরুদ্ধের আবেদনে বলা হয়েছে,
মো. আক্তারুজ্জামান বাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগসমূহ অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে। নথি পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী আক্তারুজ্জামান বাবুর বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজ নামে ঠিকাদারি ব্যবসাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যাচ্ছে যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ তাদের মালিকানাধীন ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামীয় স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন, যা করতে পারলে অনুসন্ধানের ধারাবাহিকতায় মামলা রুজু, আদালতে চার্জশিট দাখিল, আদালত বিচার শেষে সাজার অংশ হিসেবে অপরাধলব্ধ আয় হতে অর্জিত সম্পত্তি সরকারের
অনুকূলে বাজেয়াপ্তকরণসহ সকল উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হবে। সুষ্ঠু অনুসন্ধান ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে এ স্থাবর সম্পত্তিসমূহ ক্রোক (জব্দ) ও অস্থাবর সম্পত্তিসমূহ ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করা প্রয়োজন।
মো. আক্তারুজ্জামান বাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগসমূহ অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে। নথি পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী আক্তারুজ্জামান বাবুর বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজ নামে ঠিকাদারি ব্যবসাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাতপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যাচ্ছে যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ তাদের মালিকানাধীন ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামীয় স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন, যা করতে পারলে অনুসন্ধানের ধারাবাহিকতায় মামলা রুজু, আদালতে চার্জশিট দাখিল, আদালত বিচার শেষে সাজার অংশ হিসেবে অপরাধলব্ধ আয় হতে অর্জিত সম্পত্তি সরকারের
অনুকূলে বাজেয়াপ্তকরণসহ সকল উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হবে। সুষ্ঠু অনুসন্ধান ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে এ স্থাবর সম্পত্তিসমূহ ক্রোক (জব্দ) ও অস্থাবর সম্পত্তিসমূহ ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করা প্রয়োজন।