
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত

দ্বিকক্ষ আইনসভা নিয়ে যে প্রশ্ন তুললেন মারুফ কামাল

মিনি বাসচাপায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

রেলে নিজের ঘরেই ভয়াবহ চোরচক্র

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের নিয়োগ বাতিল

বাংলাদেশ ভ্রমণে যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধের পর কার্গো সক্ষমতা বৃদ্ধি বাংলাদেশের
সাজেক ভ্রমণে পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করল প্রশাসন

রাঙামাটির বাঘাইছড়ির সাজেক পর্যটন কেন্দ্র ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন। ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনায় করে মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় রাঙ্গামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পাঠান মো. সাইদুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাজেক পর্যটন এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড সংগঠিত হওয়ায় পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনা করে পর্যটকদের ভ্রমণে মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পর্যটন কেন্দ্রে ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাঘাইছড়ির সাজেক ইউনিয়নের এই পর্যটন কেন্দ্রের ইকো ভ্যালি রিসোর্ট থেকেই প্রথমে আগুনের লেলিহান শিখা দেখা যায়। পরে
আগুন বাকি রিসোর্ট, দোকান ও বসতঘরে একে একে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। বাঘাইছড়িতে ফায়ার সার্ভিস না থাকায় খবর পেয়ে খাগড়াছড়ি সদর, পানছড়ি, দীঘিনালাসহ বিভিন্ন উপজেলা থেকে ১১টি ইউনিট রওনা দিলেও সাজেকে পৌঁছতে প্রায় আড়াই ঘণ্টা সময় লেগে যায়। পরে বিকেল ৫টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। সাজেক হিলভিউ রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী ইন্দ্রজিৎ চাকমা জানান, আগুন ধরার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় লোকজন নেভানোর চেষ্টা করে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দেয়। দীঘিনালা থেকে ফায়ার সার্ভিস আসতে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় লেগেছে। রাঙামাটির জেলা প্রশাসক হাবিব উল্লাহ
জানান, এই ঘটনার পর সর্বপ্রথম ক্ষতিগ্রস্তদের আশ্রয় ও খাবারের ব্যবস্থার কথা চিন্তা করছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়া হবে। একটি তদন্ত কমিটি করা হবে। কীভাবে এবং কী কারণে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলো তা বের করা হবে।
আগুন বাকি রিসোর্ট, দোকান ও বসতঘরে একে একে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। বাঘাইছড়িতে ফায়ার সার্ভিস না থাকায় খবর পেয়ে খাগড়াছড়ি সদর, পানছড়ি, দীঘিনালাসহ বিভিন্ন উপজেলা থেকে ১১টি ইউনিট রওনা দিলেও সাজেকে পৌঁছতে প্রায় আড়াই ঘণ্টা সময় লেগে যায়। পরে বিকেল ৫টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। সাজেক হিলভিউ রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী ইন্দ্রজিৎ চাকমা জানান, আগুন ধরার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় লোকজন নেভানোর চেষ্টা করে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দেয়। দীঘিনালা থেকে ফায়ার সার্ভিস আসতে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় লেগেছে। রাঙামাটির জেলা প্রশাসক হাবিব উল্লাহ
জানান, এই ঘটনার পর সর্বপ্রথম ক্ষতিগ্রস্তদের আশ্রয় ও খাবারের ব্যবস্থার কথা চিন্তা করছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়া হবে। একটি তদন্ত কমিটি করা হবে। কীভাবে এবং কী কারণে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলো তা বের করা হবে।