ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
‘জয় বাংলা’ স্লোগান শুনে আতঙ্কগ্রস্ত এনসিপির মিছিল
আমন চাল সংগ্রহে ব্যর্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
এবার আমন মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চাল সংগ্রহে ব্যর্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে খাদ্য অধিদপ্তর।
প্রতিষ্ঠানটি বলছে, চলতি মৌসুমে ৫.৫ লাখ টন সেদ্ধ চাল এবং ১ লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অর্জিত পরিমাণ ছিল ৩.৮৭ লাখ টন সেদ্ধ ও ৭১ হাজার ৯৬৫ টন আতপ চাল। সম্প্রতি আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
চিঠিতে জানানো হয়, সরকারি নির্দেশনায় বলা হয়েছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চাল সরবরাহে ব্যর্থ মিলারদের বিরুদ্ধে ‘অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যশস্য সংগ্রহ ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ আদেশ’ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একইসঙ্গে জেলা ও উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তাদের চুক্তি অনুযায়ী চাল
সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সরকার ১৭ নভেম্বর থেকে সেদ্ধ চাল সংগ্রহ শুরু করেছে, যা চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আতপ চাল সংগ্রহের শেষ সময় ১০ মার্চ। সরকার সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা, ধান ৩৩ টাকা এবং আতপ চাল ৪৬ টাকা কেজি দরে কিনছে। তবে বাজারে ধান ও চালের দাম বেশি থাকায় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। চলতি মৌসুমে চুক্তি না করা কিংবা চুক্তি করেও চাল সরবরাহ না করা মিল মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আগেও নির্দেশনা দিয়েছিল খাদ্য অধিদপ্তর।
সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সরকার ১৭ নভেম্বর থেকে সেদ্ধ চাল সংগ্রহ শুরু করেছে, যা চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আতপ চাল সংগ্রহের শেষ সময় ১০ মার্চ। সরকার সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা, ধান ৩৩ টাকা এবং আতপ চাল ৪৬ টাকা কেজি দরে কিনছে। তবে বাজারে ধান ও চালের দাম বেশি থাকায় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। চলতি মৌসুমে চুক্তি না করা কিংবা চুক্তি করেও চাল সরবরাহ না করা মিল মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আগেও নির্দেশনা দিয়েছিল খাদ্য অধিদপ্তর।



