
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জেলেনস্কিকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আশা ছাড়তে হবে: ট্রাম্প

পুতিন ও জেলেনস্কিকে নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের উদ্যোগ ট্রাম্পের

নির্বাচনের তারিখ জানাল মিয়ানমারের সামরিক সরকার

মোদির তিন মন্ত্র কি ট্রাম্পের শুল্কঝড় সামলাতে পারবে?

ভারতে পাচার হওয়া বাংলাদেশি তরুণী উদ্ধার, ৩ পাচারকারী গ্রেফতার

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১০ ডিসেম্বরের মধ্যে যারা সৌদি যাবেন, তাদের জন্য সুখবর
পাকিস্তান ‘এ’ দলের কাছে বিশাল হার শান্তদের

সংযুক্ত আরব আমিরাতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি ম্যাচে পাকিস্তান শাহিন্স বা পাকিস্তান ‘এ’ দলের বিপক্ষে ৩৮.২ ওভারে ২০২ রান করে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
জবাবে পাকিস্তান শাহিন্স ৩৫তম ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয় তুলে নিয়েছে। পাকিস্তান ‘এ’ দলের বিপক্ষে বিশাল হারে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি শেষ হয়েছে নাজমুল শান্ত-মেহেদী মিরাজদের।
শুরুতে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ ৬ রানে প্রথম উইকেট হারায়। তানজিদ তামিম ৬ রান করে ফিরে যান। দলের রান ৫০ হলে সাজঘরে ফেরেন অধিনায়ক নাজমুল শান্ত। তিনি সময় নিয়ে খেলার চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন। ২১ বলে করেন ১২ রান।
ওপেনার সৌম্য পরেই সাজঘরে ফেরেন। তিনি ৩৫ করে রান আউট হন। ৫৩ বলে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ
৪৪ রান করেন মিরাজ। তিনটি চারের শট খেলেন। তিনি ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে আউট হন। তার আগে ফিরে যাওয়া তাওহীদ হৃদয় ৩৩ বলে ২০ রান করেন। মুশফিকুর রহিম ৭ রান করে ফিরে যান। পরে জাকের আলী (৪) ও রিশাদ হোসেন (১৪) ব্যর্থ হলে দুইশ’ রানের আগে অলআউট হওয়ার শঙ্কায় পড়ে বাংলাদেশ দল। তানজিম সাকিব ২৭ বলে ৩০ রানের ইনিংস খেলে দলের রান দুইশ’র ওপরে নেন। এছাড়া নাসুম খেলেন ১৫ রানের ইনিংস। জবাবে ২৯ রানে প্রথম ও ৩৭ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় পাকিস্তান শাহিন্স। ৬৯ রানে তাদের ৩ উইকেট নিয়ে চেপে ধরে বাংলাদেশ। কিন্তু চারে নামা অধিনায়ক মোহাম্মদ হারিস ও মুবাসির খানের ব্যাটে ধাক্কা
সামলে জয়ের প্রান্তে পৌঁছে যায় পাকিস্তান। জয় হতে এক পা দূরে থাকতে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন হারিস। পাকিস্তান ‘এ’ দলের হয়ে ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান ২৩ রান করেন। অন্য ওপেনার আজান আওয়াইস ৩১ রান করে ফিরে যান। ওমাইর ইউসুফ ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন। হারিসের ব্যাট থেকে আসে ৭৬ রানের ইনিংস। মুবাসির খান হার না মানা ৬৩ রানের ইনিংস খেলেন। বাংলাদেশের হয়ে নাহিদ রানা ২ ওভারে ১১ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন। মেহেদী মিরাজ ৬ ওভারে ৩৯ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। তানজিম সাকিব ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। মুস্তাফিজ ৫ ওভারে ২০ রান দিয়ে উইকেট শূন্য
থাকেন। তাসকিন ৫ ওভারে দেন ২৭ রান। নাসুম আহমেদ ৫.৫ ওভারে ৫৬ রান খরচা করেন। রিশাদ হোসেন ৫ ওভারে দেন ১৫ রান।
৪৪ রান করেন মিরাজ। তিনটি চারের শট খেলেন। তিনি ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে আউট হন। তার আগে ফিরে যাওয়া তাওহীদ হৃদয় ৩৩ বলে ২০ রান করেন। মুশফিকুর রহিম ৭ রান করে ফিরে যান। পরে জাকের আলী (৪) ও রিশাদ হোসেন (১৪) ব্যর্থ হলে দুইশ’ রানের আগে অলআউট হওয়ার শঙ্কায় পড়ে বাংলাদেশ দল। তানজিম সাকিব ২৭ বলে ৩০ রানের ইনিংস খেলে দলের রান দুইশ’র ওপরে নেন। এছাড়া নাসুম খেলেন ১৫ রানের ইনিংস। জবাবে ২৯ রানে প্রথম ও ৩৭ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় পাকিস্তান শাহিন্স। ৬৯ রানে তাদের ৩ উইকেট নিয়ে চেপে ধরে বাংলাদেশ। কিন্তু চারে নামা অধিনায়ক মোহাম্মদ হারিস ও মুবাসির খানের ব্যাটে ধাক্কা
সামলে জয়ের প্রান্তে পৌঁছে যায় পাকিস্তান। জয় হতে এক পা দূরে থাকতে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন হারিস। পাকিস্তান ‘এ’ দলের হয়ে ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান ২৩ রান করেন। অন্য ওপেনার আজান আওয়াইস ৩১ রান করে ফিরে যান। ওমাইর ইউসুফ ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন। হারিসের ব্যাট থেকে আসে ৭৬ রানের ইনিংস। মুবাসির খান হার না মানা ৬৩ রানের ইনিংস খেলেন। বাংলাদেশের হয়ে নাহিদ রানা ২ ওভারে ১১ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন। মেহেদী মিরাজ ৬ ওভারে ৩৯ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। তানজিম সাকিব ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। মুস্তাফিজ ৫ ওভারে ২০ রান দিয়ে উইকেট শূন্য
থাকেন। তাসকিন ৫ ওভারে দেন ২৭ রান। নাসুম আহমেদ ৫.৫ ওভারে ৫৬ রান খরচা করেন। রিশাদ হোসেন ৫ ওভারে দেন ১৫ রান।