ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফরচুন বরিশালের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পণ্ড, অর্ধশতাধিক আহত
বুম্বাদাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন শুভশ্রী
বাঘের মত বেঁচে থাকতে চায় : অভিনেত্রী চমক
ভালোবাসা দিবসে দ্বিতীয়বার বিয়ে করছেন বলিউড তারকা
মিডিয়ায় আপনি যেকোনো সময় রিপ্লেস হতে পারেন : রুনা খান
ভিডিও ফাঁসে অভিযুক্তকে ক্ষমা করলেন ইমশা
গুরুতর অভিযোগ নিয়ে বাধার মুখে নায়িকা, জানা গেল আসল ঘটনা!
১৭ বছরেই দুই সন্তানের মা, ১৮ তে ডিভোর্স— ঘরবন্দি থাকতেন অভিনেত্রী
একতা কাপূরের ‘কসৌটি জিন্দেগি কে’ ধারাবাহিকের ঊর্বশী ঢোলাকিয়া অভিনীত খলচরিত্র কমলিকা বসুকে আজও মনে রেখেছেন দর্শক। পর্দায় কমলিকা সব সময়ই পরিকল্পনা করতেন অন্যের জীবনের শান্তি ছিনিয়ে নেওয়ার।
কিন্তু বাস্তবের কমলিকার জীবন পুরো উল্টো। তিনি নিজেই যন্ত্রণার শিকার। সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানালেন এই অভিনেত্রী।
সাক্ষাৎকারে ঊর্বশী জানিয়েছেন, বাড়ির অমতে মাত্র ১৬ বছর বয়সে বিয়ে করেন তিনি। তখনও স্কুলের গণ্ডি শেষ হয়নি তার। এক বছর পর মাত্র ১৭ বছর বয়সে ঊর্বশী যমজ সন্তানের জন্ম দেন। কিন্তু বিবাহিত জীবন সুখের হয়নি।
বিয়ের পর থেকেই চলত মানসিক নির্যাতন। যে কারণে এক বছরের মধ্যেই বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন তিনি। অভিনেত্রীর বয়স তখন কেবল ১৮ বছর।
যে
বয়সে নিজে স্কুলে পড়ার কথা সেই বয়সেই ঊর্বশীর ঘাড়ে দুই সন্তানের দায়িত্ব। সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বিচ্ছেদ সবসময়ই অত্যন্ত বেদনার।’ সে সময় মানসিক যন্ত্রণা এতই বেড়ে যায় যে কখনও কখনও অভিনেত্রী নিজেকে এক মাসের জন্য ঘরবন্দি করে ফেলতেন। কারও সঙ্গে কথা পর্যন্ত বলতেন না। কেবলই অতীতের স্মৃতিচারণ করতেন আর ভাবতেন কেন এমন হলো। কঠিন সময়ে ঊর্বশীর পাশে দাঁড়ান তার বাবা-মা। যে কারণে তাদেরকে ধন্যবাদ দিয়ে ঊর্বশী বলেন, আমার বয়স খুবই কম ছিল। যদি বাবা-মা আমার পাশে না থাকতেন, জানি না আমি কী করতাম। মাত্র আঠেরো বছর বয়স থেকেই সিঙ্গেল মাদার তিনি। দুই ছেলে সাগর আর ক্ষিতীশকে মানুষ করতে হয়েছে। দুই ছেলে কি
কখনও বাবার কথা কিংবা তার বিবাহবিচ্ছেদের কথা জিজ্ঞেস করে? ঊর্বশীর সাফ উত্তর, ‘না, ওরা পরিষ্কার বলে দিয়েছে যে এ বিষয়ে কোনও কথা ওরা জানতে চায় না।’
বয়সে নিজে স্কুলে পড়ার কথা সেই বয়সেই ঊর্বশীর ঘাড়ে দুই সন্তানের দায়িত্ব। সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বিচ্ছেদ সবসময়ই অত্যন্ত বেদনার।’ সে সময় মানসিক যন্ত্রণা এতই বেড়ে যায় যে কখনও কখনও অভিনেত্রী নিজেকে এক মাসের জন্য ঘরবন্দি করে ফেলতেন। কারও সঙ্গে কথা পর্যন্ত বলতেন না। কেবলই অতীতের স্মৃতিচারণ করতেন আর ভাবতেন কেন এমন হলো। কঠিন সময়ে ঊর্বশীর পাশে দাঁড়ান তার বাবা-মা। যে কারণে তাদেরকে ধন্যবাদ দিয়ে ঊর্বশী বলেন, আমার বয়স খুবই কম ছিল। যদি বাবা-মা আমার পাশে না থাকতেন, জানি না আমি কী করতাম। মাত্র আঠেরো বছর বয়স থেকেই সিঙ্গেল মাদার তিনি। দুই ছেলে সাগর আর ক্ষিতীশকে মানুষ করতে হয়েছে। দুই ছেলে কি
কখনও বাবার কথা কিংবা তার বিবাহবিচ্ছেদের কথা জিজ্ঞেস করে? ঊর্বশীর সাফ উত্তর, ‘না, ওরা পরিষ্কার বলে দিয়েছে যে এ বিষয়ে কোনও কথা ওরা জানতে চায় না।’