ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জাবিতে পোষ্য কোটা বাতিল
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় থাকছে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়
জাবিতে মধ্যরাতে ইন্টারনেট কর্মচারীর লাশ উদ্ধার
মহানবীকে কটূক্তির অভিযোগে বুটেক্স শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কার
তিতুমীর শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
শিক্ষার্থীদের ঘিরে রেখেছে পুলিশ, আনা হয়েছে জলকামান
তিতুমীর শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
আ.লীগের লিফলেট বিতরণ করা সেই বিসিএস কর্মকর্তা আটক
রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) আওয়ামী লীগের লিফলেট বিতরণকাণ্ডে শিক্ষা ক্যাডার (বিসিএস) কর্মকর্তা মুকিব মিয়াকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এছাড়া মুকিবকে আশ্রয় দেওয়া দুই ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. ইলিয়াসুর রহমান ও গোলাম সারোয়ারকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মুকিব মিয়া ৩১তম ব্যাচের বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার। তিনি লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সরকারি জসিমউদ্দিন কাজী আবদুল গণি কলেজের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অভিযুক্ত ইলিয়াসুর ও সারোয়ারকে চাকরির শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি হতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো।
এর আগে সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলিয়াসের
বাসা থেকে মুকিবকে আটক করা হয়। পরে রাত ১০টায় আশ্রয়দানকারী রেজিস্ট্রারসহ আওয়ামীপন্থি শিক্ষক ও কর্মকর্তাকে প্রত্যাহারের দাবিতে পৃথক মিছিল করেছেন শেকৃবি ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। ছাত্রদলের মিছিলটি পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান করে। এ সময় উপাচার্যের কাছে জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থানকারী সব শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং ছাত্রদের বিচার দাবি করেন তারা। মিছিল শেষে শেকৃবি ছাত্রদলের সেক্রেটারি আলমগীর কবির বলেন, মুকিব মিয়া ৩১তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার ও আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ উপকমিটির সদস্য। তার আশ্রয়দাতাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত এবং অনতিবিলম্বে সব অ্যালোটমেন্ট বাতিলের জন্য প্রশাসনকে আহ্বান জানান। ছাত্রদলের পরই মিছিল শুরু করেন শেকৃবির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা।
মিছিলে তারা ‘একটা একটা লীগ ধর, ধরে ধরে জেলে ভর’, ‘আমার ভাই কবরে, স্বৈরাচার কেন বাইরে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন। মিছিল শেষে শেকৃবি প্রশাসনের কাছে তিনটি দাবি জানান তারা। দাবি তিনটি হলো- আওয়ামীপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বাসা বাতিল ও প্রত্যাহার, জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের ক্লাশ ও পরীক্ষা থেকে অব্যাহতি এবং ৩ দিনের মধ্যে তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ। মিছিল শেষে শেকৃবি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক তৌহিদ আহমেদ বলেন, তদন্তের নামে বর্তমান প্রশাসন প্রহসন করছে। ৬ থেকে ৭ মাস পার হলেও এখনো বিচার প্রক্রিয়া শেষ করতে পারেননি তারা। ক্যাম্পাসে আওয়ামীদের পদচারণার কারণে আমরা নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় রয়েছি। প্রশাসনকে আগামী ৩ দিনের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের বিচার ও
তাদের প্রত্যাহার করতে হবে। একই সঙ্গে সব আওয়ামীপন্থিদের এলোটমেন্ট বাতিল করতে হবে। মিছিল শেষে উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুল লতিফ বলেন, আমরা দ্রুত সময়ে বিচারের কাজ শেষ করব। আমাদের তদন্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত, সিন্ডিকেট মিটিংয়ের অপেক্ষায় আছি।
বাসা থেকে মুকিবকে আটক করা হয়। পরে রাত ১০টায় আশ্রয়দানকারী রেজিস্ট্রারসহ আওয়ামীপন্থি শিক্ষক ও কর্মকর্তাকে প্রত্যাহারের দাবিতে পৃথক মিছিল করেছেন শেকৃবি ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। ছাত্রদলের মিছিলটি পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান করে। এ সময় উপাচার্যের কাছে জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থানকারী সব শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং ছাত্রদের বিচার দাবি করেন তারা। মিছিল শেষে শেকৃবি ছাত্রদলের সেক্রেটারি আলমগীর কবির বলেন, মুকিব মিয়া ৩১তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার ও আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ উপকমিটির সদস্য। তার আশ্রয়দাতাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত এবং অনতিবিলম্বে সব অ্যালোটমেন্ট বাতিলের জন্য প্রশাসনকে আহ্বান জানান। ছাত্রদলের পরই মিছিল শুরু করেন শেকৃবির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা।
মিছিলে তারা ‘একটা একটা লীগ ধর, ধরে ধরে জেলে ভর’, ‘আমার ভাই কবরে, স্বৈরাচার কেন বাইরে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন। মিছিল শেষে শেকৃবি প্রশাসনের কাছে তিনটি দাবি জানান তারা। দাবি তিনটি হলো- আওয়ামীপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বাসা বাতিল ও প্রত্যাহার, জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের ক্লাশ ও পরীক্ষা থেকে অব্যাহতি এবং ৩ দিনের মধ্যে তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ। মিছিল শেষে শেকৃবি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক তৌহিদ আহমেদ বলেন, তদন্তের নামে বর্তমান প্রশাসন প্রহসন করছে। ৬ থেকে ৭ মাস পার হলেও এখনো বিচার প্রক্রিয়া শেষ করতে পারেননি তারা। ক্যাম্পাসে আওয়ামীদের পদচারণার কারণে আমরা নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় রয়েছি। প্রশাসনকে আগামী ৩ দিনের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থানকারীদের বিচার ও
তাদের প্রত্যাহার করতে হবে। একই সঙ্গে সব আওয়ামীপন্থিদের এলোটমেন্ট বাতিল করতে হবে। মিছিল শেষে উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুল লতিফ বলেন, আমরা দ্রুত সময়ে বিচারের কাজ শেষ করব। আমাদের তদন্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত, সিন্ডিকেট মিটিংয়ের অপেক্ষায় আছি।