ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
লকডাউন সফল করায় শেখ হাসিনার বিবৃতি “১৬ ও ১৭ নভেম্বর সারাদেশে আওয়ামী লীগের কমপ্লিট শাটডাউন”
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
কারাগারে বসেই নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন সাবেক বিচারপতি মানিক
সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক জানিয়েছেন, কারাগারে থাকাকালীন তিনি নিজেই নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন। আজ সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে রিমান্ড শুনানির সময় তিনি এ কথা বলেন।
সকাল সোয়া ৯টায় তাকে আদালতে হাজির করা হয় এবং পরে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি.এম. ফারহান ইসতিয়াকের আদালতে তোলা হয়। শুনানি শেষে বাড্ডা থানার অটোরিকশাচালক হাফিজুল শিকদার হত্যা মামলায় তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
শুনানির সময় বিচারপতি মানিক আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। মামলার নম্বর ধরে ডাক দেওয়ার পর আদালতে উপস্থিতরা বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, “তিনি কি বেঁচে আছেন?” তখন বিচারপতি মানিক পিছন ফিরে উঁকি দেন। এ সময় এক আইনজীবী রসিকতা করে
বলেন, “উনি তো কলাপাতায় শুয়ে ছিলেন!” এরপর আদালতে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই রিমান্ড শুনানি শুরু হয়। রিমান্ড শুনানি শেষে সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে তাকে আদালত থেকে বের করে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হচ্ছিল। এ সময় সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করেন, তিনি নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন কি না। উত্তরে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, শুনেছি।” এরপর পুলিশ প্রহরায় তাকে হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। হত্যা মামলার পটভূমি নথি অনুযায়ী, গত ২০ জুলাই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন অটোরিকশাচালক হাফিজুল শিকদার। সেদিন বিকেল ৩টার দিকে আসামিদের ছোড়া গুলিতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ঘটনায় তার পরিবার ২১ আগস্ট বাড্ডা থানায় একটি হত্যা মামলা
দায়ের করে।
বলেন, “উনি তো কলাপাতায় শুয়ে ছিলেন!” এরপর আদালতে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই রিমান্ড শুনানি শুরু হয়। রিমান্ড শুনানি শেষে সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে তাকে আদালত থেকে বের করে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হচ্ছিল। এ সময় সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করেন, তিনি নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন কি না। উত্তরে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, শুনেছি।” এরপর পুলিশ প্রহরায় তাকে হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। হত্যা মামলার পটভূমি নথি অনুযায়ী, গত ২০ জুলাই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন অটোরিকশাচালক হাফিজুল শিকদার। সেদিন বিকেল ৩টার দিকে আসামিদের ছোড়া গুলিতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ঘটনায় তার পরিবার ২১ আগস্ট বাড্ডা থানায় একটি হত্যা মামলা
দায়ের করে।



