ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মালয়েশিয়ায় ৭৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৭৬ বাংলাদেশি আটক
আমিরাতে লটারিতে ৬৩ কোটি টাকার মালিক দুই বাংলাদেশি
প্রবাসীরা নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন
প্রবাসীরা নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন
কানাডায় এক মাস পর বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ৪২ বাংলাদেশিসহ ৬৫ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় প্রতারিত ৮ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় শোষণের শিকার ৮ বাংলাদেশিকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। মালয়েশিয়ার গুয়া মুসাংয়ের লোজিং হাইল্যান্ডসের একটি সবজি খামারে জোরপূর্বক শ্রমিক হিসেবে কাজ করানোর জন্য শোষিত ও প্রতারিত আট বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার বুকিত আমান ডি৩-এর প্রধান সহকারী পরিচালক, সিনিয়র সহকারী কমিশনার সোফিয়ান সান্তং এক বিবৃতিতে জানান, উদ্ধার ৮ বাংলাদেশির বয়স ২৭ থেকে ৪৭ বছরের মধ্যে।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে বুকিত আমান ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্টের (জেএসজে) ডি৩ অ্যান্টি-হিউম্যান ট্র্যাফিকিং অ্যান্ড মাইগ্রেন্ট স্মাগলিং ডিভিশনের (অ্যাটিপসম) একটি দল অপ পিন্টাসের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়।
বিবৃতিতে সোফিয়ান সান্তং বলেন, ভুক্তভোগীদের বেতন না দিয়ে শোষণ করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কেউ
কেউ ছয় থেকে সাত মাস ধরে কাজ করছিলেন। ৮ বাংলাদেশি উদ্ধার ছাড়াও অভিযানের সময় ২৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যার মধ্যে তিনজন স্থানীয় পুরুষ এবং ২২ জন বিদেশি। যাদের সবার বয়স ২৪ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। গ্রেফতার তিনজন স্থানীয় ব্যক্তি খামারের মালিক এবং সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করছেন। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৭ এর ধারা ১২ এবং অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এর ধারা ৫৫বি এর অধীনে তাদের বিরুদ্ধে আরও তদন্ত করা হচ্ছে। গ্রেফতার অন্যান্য অভিবাসীরা হলেন- বাংলাদেশ, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা এবং ইন্দোনেশিয়ার কৃষি শ্রমিক। সোফিয়ান আরও বলেন, যে সবজি খামারে অভিযান চালানো হয়েছিল সেখানে বাঁধাকপি, পেঁয়াজ এবং টমেটো চাষ করা হতো। ১৯৬৩ সালের ইমিগ্রেশন রেগুলেশনের
৩৯(খ) এবং দণ্ডবিধির ৩৭২বি/৩৭৩ ধারা অনুসারে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন বুকিত আমান ডি৩-এর প্রধান সহকারী পরিচালক।
কেউ ছয় থেকে সাত মাস ধরে কাজ করছিলেন। ৮ বাংলাদেশি উদ্ধার ছাড়াও অভিযানের সময় ২৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যার মধ্যে তিনজন স্থানীয় পুরুষ এবং ২২ জন বিদেশি। যাদের সবার বয়স ২৪ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। গ্রেফতার তিনজন স্থানীয় ব্যক্তি খামারের মালিক এবং সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করছেন। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৭ এর ধারা ১২ এবং অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এর ধারা ৫৫বি এর অধীনে তাদের বিরুদ্ধে আরও তদন্ত করা হচ্ছে। গ্রেফতার অন্যান্য অভিবাসীরা হলেন- বাংলাদেশ, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা এবং ইন্দোনেশিয়ার কৃষি শ্রমিক। সোফিয়ান আরও বলেন, যে সবজি খামারে অভিযান চালানো হয়েছিল সেখানে বাঁধাকপি, পেঁয়াজ এবং টমেটো চাষ করা হতো। ১৯৬৩ সালের ইমিগ্রেশন রেগুলেশনের
৩৯(খ) এবং দণ্ডবিধির ৩৭২বি/৩৭৩ ধারা অনুসারে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন বুকিত আমান ডি৩-এর প্রধান সহকারী পরিচালক।