
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

উত্তরায় প্রকাশ্যে যুবককে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

যৌনকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ

শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ

হাট ইজারা নেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০

চেকপোস্ট ব্যারাক থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

অবরোধ প্রত্যাহার, গাজীপুরে আড়াই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
রিসোর্টে আটক ১৬ শিক্ষার্থী, বিয়ে দেওয়া হলো ৮ তরুণ-তরুণীকে

সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজার থানাধীন রিজেন্ট পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে ১৬ জন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা রবিবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে রিসোর্টটি ঘেরাও করে শিক্ষার্থীদের আটক করেন।
পরবর্তীতে আটজনকে তাদের পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয় এবং বাকি আটজনকে স্থানীয় মুরুব্বিদের উপস্থিতিতে কাজী ডেকে বিয়ে পড়ানো হয়।
বিয়ে সম্পন্ন হওয়া চার যুগলের মধ্যে তিনজনের জন্য ১০ লাখ টাকা এবং একজনের জন্য ১২ লাখ টাকা দেনমোহর নির্ধারণ করা হয়। এ বিষয়ে সিলাম ইউনিয়নের কাজী আব্দুল বারী নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, রিজেন্ট পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টে দীর্ঘদিন ধরে অসামাজিক কার্যকলাপ চলছে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা রিসোর্টের কক্ষ ভাড়া নিয়ে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত
হচ্ছেন বলে দাবি করেন তারা। ঘটনার দিন দুপুরে স্থানীয়রা রিসোর্টে হানা দিয়ে শিক্ষার্থীদের আটক করেন। এসময় উত্তেজিত জনতা রিসোর্টের কয়েকটি কক্ষে ভাঙচুর চালান এবং আগুন ধরিয়ে দেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি তাজুল ইসলাম তাজুল, যুক্তরাজ্য বিএনপির সহসভাপতি আবেদ রাজা, মুরব্বি ফজলু মিয়া, ইউপি সদস্য আমিরুল ইসলাম মাসুমসহ স্থানীয় ব্যক্তিরা উপস্থিত হন। তাদের উদ্যোগে আটক শিক্ষার্থীদের মধ্যে আটজনকে বিয়ে পড়ানো হয় এবং বাকিদের অভিভাবকদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়। মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে। তবে স্থানীয় মুরব্বিদের হস্তক্ষেপে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিয়ের বিষয়ে তিনি অবগত নন। দক্ষিণ সুরমা
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ঊর্মি রায় জানান, এ ঘটনার বিষয়ে তিনি অবগত নন। ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। স্থানীয়রা রিজেন্ট পার্কে অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
হচ্ছেন বলে দাবি করেন তারা। ঘটনার দিন দুপুরে স্থানীয়রা রিসোর্টে হানা দিয়ে শিক্ষার্থীদের আটক করেন। এসময় উত্তেজিত জনতা রিসোর্টের কয়েকটি কক্ষে ভাঙচুর চালান এবং আগুন ধরিয়ে দেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি তাজুল ইসলাম তাজুল, যুক্তরাজ্য বিএনপির সহসভাপতি আবেদ রাজা, মুরব্বি ফজলু মিয়া, ইউপি সদস্য আমিরুল ইসলাম মাসুমসহ স্থানীয় ব্যক্তিরা উপস্থিত হন। তাদের উদ্যোগে আটক শিক্ষার্থীদের মধ্যে আটজনকে বিয়ে পড়ানো হয় এবং বাকিদের অভিভাবকদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়। মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে। তবে স্থানীয় মুরব্বিদের হস্তক্ষেপে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিয়ের বিষয়ে তিনি অবগত নন। দক্ষিণ সুরমা
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ঊর্মি রায় জানান, এ ঘটনার বিষয়ে তিনি অবগত নন। ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। স্থানীয়রা রিজেন্ট পার্কে অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।