
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে বেইজিং — চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সফলভাবে লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করল ইরানের অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র

সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার পাকিস্তান-চীন-আফগানিস্তানের

ক্ষমতার দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের জনমতের পাল্লা দ্রুত নিচে নামছে

ভারত ঝুঁকছে, চীন কতটা সাড়া দেবে

ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কি সফল হবেন ট্রাম্প

গাজা সীমান্তে ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করল মিসর
নিজের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত চাইলেন টিউলিপ

যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার ও বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন। বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া একাধিক ফ্ল্যাটে বসবাসের অভিযোগ ওঠার প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
টিউলিপ যুক্তরাজ্যের মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজার লাউরি ম্যাগনাসের কাছে লেখা চিঠিতে উল্লেখ করেন, গণমাধ্যমে তার আর্থিক বিষয় এবং পরিবারের বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। তিনি লেখেন, “আমি স্পষ্ট করতে চাই যে আমি কোনো অন্যায় করিনি। তবে সন্দেহ দূর করতে চাই সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য স্বাধীন তদন্ত হোক।”
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, ২০০৪ সালে লন্ডনের কিং’স
ক্রস এলাকায় অবস্থিত একটি ফ্ল্যাট টিউলিপকে উপহার দেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ডেভেলপার। তিনি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। রেকর্ড অনুযায়ী, ফ্ল্যাটটি ২০০১ সালে মাত্র ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ডে কেনা হয়, যা একই সময়ে আশপাশের ফ্ল্যাটের বাজারমূল্যের তুলনায় অনেক কম। টিউলিপ উপহার পাওয়া এই ফ্ল্যাটে কয়েক বছর বসবাস করেন এবং বর্তমানে এটি ভাড়া দিয়ে বছরে ৯০ হাজার পাউন্ড আয় করেন। তবে নির্বাচনী হলফনামায় ফ্ল্যাটটির কোনো উল্লেখ করেননি তিনি। ফ্ল্যাট কেলেঙ্কারি নিয়ে যুক্তরাজ্যের টরি এমপিরা দাবি করেছেন, টিউলিপ যদি অভিযোগের গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা না দিতে পারেন, তবে তাকে মন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। বর্তমানে বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাজ্যের রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনা চলছে।
ক্রস এলাকায় অবস্থিত একটি ফ্ল্যাট টিউলিপকে উপহার দেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ডেভেলপার। তিনি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। রেকর্ড অনুযায়ী, ফ্ল্যাটটি ২০০১ সালে মাত্র ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ডে কেনা হয়, যা একই সময়ে আশপাশের ফ্ল্যাটের বাজারমূল্যের তুলনায় অনেক কম। টিউলিপ উপহার পাওয়া এই ফ্ল্যাটে কয়েক বছর বসবাস করেন এবং বর্তমানে এটি ভাড়া দিয়ে বছরে ৯০ হাজার পাউন্ড আয় করেন। তবে নির্বাচনী হলফনামায় ফ্ল্যাটটির কোনো উল্লেখ করেননি তিনি। ফ্ল্যাট কেলেঙ্কারি নিয়ে যুক্তরাজ্যের টরি এমপিরা দাবি করেছেন, টিউলিপ যদি অভিযোগের গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা না দিতে পারেন, তবে তাকে মন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। বর্তমানে বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাজ্যের রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনা চলছে।