অবশেষে খোঁজ মিলল ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ জিয়ার – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৫ জানুয়ারি, ২০২৫
     ৫:০৯ অপরাহ্ণ

অবশেষে খোঁজ মিলল ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ জিয়ার

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৫ জানুয়ারি, ২০২৫ | ৫:০৯ 60 ভিউ
দীর্ঘ ১৪ বছর পর খোঁজ মিলেছে মেজর জিয়ার। তিন মামলায় ফাঁসির দণ্ড এবং সাত মামলার আসামি তিনি। নাম রয়েছে জঙ্গির খাতায়। সম্প্রতি মামলা ও জঙ্গির খাতা থেকে নাম মোছাতে আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন। মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক বাংলাদেশে সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন শেখ হাসিনা সরকারের আমলে। এরপর থেকে বিভিন্ন মামলায় নাম উঠতে থাকে তার। সাবেক সেনা কর্মকর্তার দাবি, ফ্যাসিবাদ ও ভারতবিরোধী হওয়ায় শেখ হাসিনা সরকার তাকে ঘিরে জঙ্গি নাটক সাজিয়েছিল। পুলিশের খাতায় যিনি একজন ‘মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি’। বিভিন্ন মিথ্যা মামলায় তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছিল। গত ২৯ ডিসেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে নিজের মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেন মেজর জিয়া। এছাড়া মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার

করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েও আবেদন করেছেন। দুই মন্ত্রণালয়ে জমা হওয়া আবেদনের সূত্র ধরে কথা হয় মেজর জিয়ার আইনজীবীর সঙ্গে। নিশ্চিত করেছেন, মেজর জিয়া আবেদন করেছেন। এসময় আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘জিয়া নিজে আমাকে মেসেঞ্জারে ফোন করেছে। বলেছেন, যে মামলাগুলো হয়েছে এগুলো সব মিথ্যা। তাই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন জানিয়েছে। সঙ্গে তার ব্যাপারে যে ২০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে সেটাও প্রত্যাহার করার জন্য আবেদন করেছেন। আইন উপদেষ্টার কাছে আবেদন করেছেন, তার রাজনীতি সম্পর্কিত মামলাগুলো প্রত্যাহার করতে’। আইনজীবী আরো জানান, মেজর জিয়া ২০১১ সাল থেকে বিদেশে অবস্থান করছেন। তবে কোন দেশে তা পরিস্কার করেননি তিনি। ফোনে যোগাযোগ করা হয়

সাবেক সেনা কর্মকর্তা সৈয়দ জিয়াউল হকের সঙ্গে। তার অভিযোগ, ফ্যাসিবাদ ও ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী হওয়ায় তিনি হাসিনা সরকারের রোষানলে পড়েছিলেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘পা চাটলে সঙ্গী, না চাটলে জঙ্গি। বিগত ফ্যাসিস্ট ভারতীয় দালাল সরকার জানতো; কীভাবে জঙ্গি ট্যাগ ব্যবহার করতে হয়। কৌশলে সব বিরোধী প্রতিপক্ষকে দমিয়ে রেখেছিল। আমাকেও ফাঁসানো হয়েছে। লোকজনকে বাধ্য করে চার্জশিটে আমার নাম যুক্ত করা হয়েছে’। সৈয়দ জিয়াউল হক আরও বলেন, ‘শুরুর দিকে আমাকে জঙ্গি বলা হয়েছে। পরে আল কায়দা এবং আনসার আল ইসলাম বলা হয়েছে। আরেক সময় আইএস বলা হয়েছে। অর্থাৎ এমনভাবে সাজানো হতো যেন চাপে রাখা যায়।’ বিগত সরকার কখনো আনসার উল্লাহ (জেএমবি), কখনো আইএস ও আল

কায়েদার সদস্য হিসেবে দেখিয়েছে তাকে। সেসময় জিয়াকে ধরতে ২০ লাখ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছিল। আলোচিত জুলহাজ-তনয় হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ড প্রাপ্ত হয় জিয়া, সেসময় তাকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র সরকার। গত ২৫ ডিসেম্বর তা প্রত্যাহারে লিখিত আবেদন করেছেন মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
Under Donald Trump direction America on Wrong Direction বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে আওয়ামী লীগের দুই নেতার ওপর হামলা : বিএনপির একজন গ্রেফতার নিউইয়র্কের বাসিন্দারা দ্রব্যমূল্যের ‘ভর্তুকি চেক’ পাবেন বিচার বিভাগের ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ? চার মাসের জন্য খুলছে সেন্টমার্টিন ১১ অক্টোবর ওয়াশিংটন ডিসিতে ‘প্রজেক্ট ১৯৭১’ প্রদর্শনী ও আলোচনা নেতানিয়াহুর ভাষণ, যেসব দেশ ওয়াকআউট করল নেতানিয়াহুর ভাষণে জাতিসংঘে প্রতিক্রিয়া দেখালেন ইসরায়েলি সেনার বাবা নাইজেরিয়ায় স্বর্ণখনিতে ভয়াবহ ধস, বহু প্রাণহানির শঙ্কা দেশে ফের ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোর একদিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৫১৪ চূড়ান্ত হলো আর্জেন্টিনার আরও দুই ম্যাচ, জেনে নিন প্রতিপক্ষ কারা টঙ্গীতে বিস্ফোরণ : আরও একজনের মৃত্যু খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারা জারি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ এআই ব্যবহারে বৈষম্য কমাতে বৈশ্বিক তহবিল গঠনের প্রস্তাব জাতিসংঘের দুবাইয়ে যৌন ব্যবসা চক্রের প্রধান গ্রেপ্তার এবার ব্রিকস জোটের সদস্য হতে ফিলিস্তিনের আবেদন নাইজেরিয়ায় স্বর্ণখনিতে ভয়াবহ ধস, বহু প্রাণহানির শঙ্কা