
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের
আ.লীগ নেতার মুক্তির দাবিতে থানা প্রাঙ্গণে জামায়াতের বিক্ষোভ

গাজীপুরের জয়দেবপুর থানায় আটক আওয়ামী লীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে থানায় ভিড় করেন জামায়তের নেতাকর্মীরা। আটক ব্যক্তির নাম শফিকুল সিকদার। তিনি গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের বিকেবাড়ী এলাকার মৃত নুরুল হকের ছেলে।
জানা গেছে, গাজীপুরের জয়দেবপুর থানা-পুলিশ মামলাসংক্রান্ত বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদককে আটক করে শুক্রবার সন্ধ্যায় থানায় নিয়ে আসে। এ খবর পেয়ে জামায়াতের বেশ কিছু নেতা-কর্মী আটক ব্যক্তিকে নিজেদের দলের কর্মী দাবি করে ছাড়াতে থানায় ভিড় করেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, আটক আওয়ামী লীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা শুক্রবার রাত ৮টার পর গাজীপুরের জয়দেবপুর থানার সামনে অবস্থান নেন। নির্দোষ ওই কর্মীকে থানা হেফাজত থেকে মুক্তি দিতে বলেন তারা।
জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম আওয়ামী লীগ নেতাকে আটকের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, মামলাসংক্রান্ত বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল সিকদারকে থানায় আনা হয়। পরে তাকে নিজেদের কর্মী দাবি করে কথা বলার জন্য গাজীপুর সদর জামায়াতের কিছু নেতা থানায় আসেন। এ বিষয়ে গাজীপুর জেলা জামায়াতের সহকারী সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আটক শফিকুল সিকদার ২০১৮ সালের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০১৮ সালের পর তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। এ কারণে তিনি পরে জামায়াতের ফরম পূরণ করে আমাদের রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন।’ এদিকে ২০২৩ সালের ৮ সেপ্টেম্বর গাজীপুর সদর
উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও তিন যুগ্ম আহ্বায়ক স্বাক্ষরিত ও অনুমোদিত মির্জাপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কমিটিতে ২৩ নম্বর ক্রমিকে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আটক শফিকুল সিকদারের নাম রয়েছে। ওসি আরো বলেন, তারা দাবি নিয়ে আসতেই পারেন কিন্তু আমার ছেড়ে দেওয়ায় সুযোগ নেই। তাকে একটি মামলার সন্দেহভাজন হিসেবে আনা হয়েছে।
কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম আওয়ামী লীগ নেতাকে আটকের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, মামলাসংক্রান্ত বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল সিকদারকে থানায় আনা হয়। পরে তাকে নিজেদের কর্মী দাবি করে কথা বলার জন্য গাজীপুর সদর জামায়াতের কিছু নেতা থানায় আসেন। এ বিষয়ে গাজীপুর জেলা জামায়াতের সহকারী সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আটক শফিকুল সিকদার ২০১৮ সালের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০১৮ সালের পর তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। এ কারণে তিনি পরে জামায়াতের ফরম পূরণ করে আমাদের রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন।’ এদিকে ২০২৩ সালের ৮ সেপ্টেম্বর গাজীপুর সদর
উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও তিন যুগ্ম আহ্বায়ক স্বাক্ষরিত ও অনুমোদিত মির্জাপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কমিটিতে ২৩ নম্বর ক্রমিকে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আটক শফিকুল সিকদারের নাম রয়েছে। ওসি আরো বলেন, তারা দাবি নিয়ে আসতেই পারেন কিন্তু আমার ছেড়ে দেওয়ায় সুযোগ নেই। তাকে একটি মামলার সন্দেহভাজন হিসেবে আনা হয়েছে।