ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমে উঠেছে ‘ইবনে আল-হাইসাম সায়েন্স ফেস্ট’
আপাতত ৩০ হাজারই থাকছে ভাতা, জুলাই থেকে ৩৫
দুবাইতে আরও ৮৫০ বাংলাদেশির সম্পদের সন্ধান
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু আজ, যুক্ত হচ্ছে নতুন নিয়ম
সচিবালয়ে প্রবেশ পাসের বিশেষ সেল গঠন
অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড কী সচিবালয়ের প্রবেশপত্র, যা বললেন মারুফ কামাল খান
অভিনব কায়দায় ভুয়া বাদীর মামলা বাণিজ্য, ৫০ হাজারে রক্ষা
হাসিনাকে সহজে ফেরত দেবে না ভারত
বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষ থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য ভারতের কাছে করা অনুরোধটি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রত্যর্পণ চুক্তির সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অনুরোধটি রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক নানা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে শুক্রবার পত্রিকাটি জানিয়েছে, ভূ-রাজনৈতিক কারণ বিবেচনা করে ভারত তার ঘনিষ্ঠ মিত্রদের একজনকে ত্যাগ করবে না। ভারত-বাংলাদেশ প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী, ‘রাজনৈতিক প্রকৃতির’ যে কোনো অনুরোধ কার্যকর করা যায় না।
উচ্চপর্যায়ের সূত্রগুলো বলেছে, বাংলাদেশের বর্তমান মুহাম্মদ ইউনূস সরকারের চাপ সত্ত্বেও ভারত এই বিষয়ে দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়—শেখ
হাসিনার মতো একজন নেত্রী, যিনি ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছেন, চরমপন্থীদের দমন করেছেন এবং উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়িয়েছেন, তার প্রত্যর্পণ ভারতের প্রতিবেশী মিত্রদের জন্য ভুল বার্তা পাঠাবে। আরও বলা হয়েছে, ভারত এই ধরনের প্রত্যর্পণ অনুরোধ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে এবং এতে বেশ কিছু মাস লেগে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভারত দীর্ঘদিন ধরে অতিথিদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য ধরে রেখেছে, যার উদাহরণ দালাই লামাও। সূত্রগুলো মনে করে, বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফেরেন, তা হলে তার জন্য একটি অনিশ্চিত ও ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই মুহূর্তে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এবং শেখ হাসিনার ভূমিকাকে সামনে রেখে প্রত্যর্পণ ইস্যুটি জটিল এবং সময়সাপেক্ষ বলে বিবেচিত হচ্ছে।
হাসিনার মতো একজন নেত্রী, যিনি ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছেন, চরমপন্থীদের দমন করেছেন এবং উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়িয়েছেন, তার প্রত্যর্পণ ভারতের প্রতিবেশী মিত্রদের জন্য ভুল বার্তা পাঠাবে। আরও বলা হয়েছে, ভারত এই ধরনের প্রত্যর্পণ অনুরোধ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে এবং এতে বেশ কিছু মাস লেগে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভারত দীর্ঘদিন ধরে অতিথিদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য ধরে রেখেছে, যার উদাহরণ দালাই লামাও। সূত্রগুলো মনে করে, বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফেরেন, তা হলে তার জন্য একটি অনিশ্চিত ও ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই মুহূর্তে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এবং শেখ হাসিনার ভূমিকাকে সামনে রেখে প্রত্যর্পণ ইস্যুটি জটিল এবং সময়সাপেক্ষ বলে বিবেচিত হচ্ছে।