
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নিহত

মাগুরায় পূর্ববিরোধের জের ধরে সদর উপজেলার বেরইল পলিতা গ্রামে শরিফুল শেখ নামে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। নিহত শরিফুল বেরইল পলিতা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি আকবর শেখের ছেলে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে একই ইউনিয়নের আরেক বিএনপি নেতা রাজা গাজীর লোকজন পূর্ববিরোধের জের ধরে তাকে স্থানীয় একটি দোকানে কুপিয়ে হত্যা করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বেরইল পলিতা গ্রামের হেমায়েত হোসেন জানান, বেরইল পলিতা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আকবর শেখ ও বর্তমান ইউপি সদস্য রাজা গাজীর মধ্যে দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছিল। তারই জের ধরে বৃহস্পতিবার দুপুরে আকবর শেখের ছেলে বেরইল পলিতা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য শরিফুল শেখ বেরইল
বাজারে একটি দোকানে বসে ছিল। এ সময় রাজা গাজীর সমর্থকরা সেখানে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শরিফুলের ওপর হামলা চালালে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। স্থানীয়ভাবে ওই দুই গ্রুপ বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এর আগে, ২০০৮ সালে আকবর শেখের লোকজন রাজা গাজীর লোকজনের ওপর হামলা চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আহত করে। সে থেকে দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছিল। মাগুরা সদর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আইয়ুব আলী বলেন, ‘পূর্ববিরোধের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।’
বাজারে একটি দোকানে বসে ছিল। এ সময় রাজা গাজীর সমর্থকরা সেখানে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শরিফুলের ওপর হামলা চালালে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। স্থানীয়ভাবে ওই দুই গ্রুপ বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এর আগে, ২০০৮ সালে আকবর শেখের লোকজন রাজা গাজীর লোকজনের ওপর হামলা চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আহত করে। সে থেকে দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছিল। মাগুরা সদর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আইয়ুব আলী বলেন, ‘পূর্ববিরোধের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।’