ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ও আল্টিমেটাম দিলেন ডাল্টন হীরা
‘ওই নূতনের কেতন ওড়ে’
সবাইকে নিয়ে নির্বাচন না হলে আমরা অংশগ্রহণ করব না : কাদের সিদ্দিকী
তানিয়া রবের গাড়ি বহরে হামলা নব্য ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি : জেএসডি
আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতৃত্বকে দুর্বল করতে পরিকল্পিত আগুন–সন্ত্রাস?
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছাত্রলীগের দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলায় সন্ত্রাসী হামলায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দুই নেতা-কর্মীকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাত আনুমানিক সাড়ে ১০টার দিকে ফতেপুর ইউনিয়নের মল্লিকপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন মো. মাসুদ রানা ও রায়হান।
নিহত মো. মাসুদ রানা নাচোল উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের খলশী গ্রামের এজাবুল হকের ছেলে। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ইলেকট্রিক্যাল ডিপার্টমেন্ট ছাত্রলীগ শাখার সভাপতি এবং নাচোল উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক ছিলেন। আর নিহত রায়হান একই উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের আব্দুর রহিমের ছেলে ও নাচোল উপজেলা ছাত্রলীগের কর্মী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে মাসুদ রানা ও রায়হান ফতেপুর ইউনিয়নের মল্লিকপুর বাজারে অবস্থান করছিলেন। এ সময় একদল সন্ত্রাসী তাদের ঘিরে ধরে এবং
ধারালো অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দু’জনকেই মৃত ঘোষণা করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাসুদ রানা ও রায়হান এলাকায় “জয় বাংলা” স্লোগান দেয়াল লিখনের কাজ করছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, রাজনৈতিক বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। তবে এখনও হত্যাকারীদের চিহ্নিত করা যায়নি। নাচোল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, “ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। হত্যার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং দোষীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।” এদিকে, ছাত্রলীগের দুই নেতা-কর্মীর নির্মম হত্যার ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার দাবী
করেছেন। নিহতদের পরিবারের সদস্যরা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান। নাচোল উপজেলাজুড়ে পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।
ধারালো অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দু’জনকেই মৃত ঘোষণা করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাসুদ রানা ও রায়হান এলাকায় “জয় বাংলা” স্লোগান দেয়াল লিখনের কাজ করছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, রাজনৈতিক বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। তবে এখনও হত্যাকারীদের চিহ্নিত করা যায়নি। নাচোল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, “ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। হত্যার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং দোষীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।” এদিকে, ছাত্রলীগের দুই নেতা-কর্মীর নির্মম হত্যার ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার দাবী
করেছেন। নিহতদের পরিবারের সদস্যরা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান। নাচোল উপজেলাজুড়ে পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।



